1. admin@surjodoy.com : Main : Admin Main
  2. dainiksurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
  3. editor@surjodoy.com : Daily Surjodoy : Daily Surjodoy
উমরাপাড়া থেকে যেভাবে এখনকার নবাবপুর
বৃহস্পতিবার, ০১ মে ২০২৫, ০১:২৩ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
চট্টগ্রামে ১৪ পিছ বিদেশী স্বর্নের বার সহ আটক ১ সাবেক ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে ছেড়ে দিয়েছে আদালত আওয়ামীলিগের সময়ে আওয়ামীলিগের নেতা , বিএনপির সময়ে বিএনপির নেতা সেজে প্রভাব বিস্তার করার চেষ্টা ! নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে এলজিইডি কুমিল্লার মতবিনিময় কলেজ ছাত্র আব্দুল আলীম হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন ! সাভারে বিরুলিয়ায় নিহত নারী ছিলেন অন্তঃসত্ত্বা : স্বামী গ্রেফতার । ফেসবুকে মানহানিকর লেখা প্রচারের অভিযোগ এনে এক কোটি টাকার মানহানি এবং হত্যা চেষ্টার মামলা দায়ের করা হয়েছে। কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নাজমুল হাসানের বিরুদ্ধে অভিযোগ সংবাদ সম্মেলন এক নারী। চোর সদস্যকে পুলিশে দেয়ায় কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ার মাধবপুর ইউপি সদস্যের বাড়িতে পালতক চোরদের হামলা ও মারধর, সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে গুরুতর আহত এক সাংবাদিক। জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস ২৮ এপ্রিল 

উমরাপাড়া থেকে যেভাবে এখনকার নবাবপুর

  • আপডেট টাইম : বুধবার, ৮ জুলাই, ২০২০, ১২.১২ পিএম
  • ৬৫৮ বার পঠিত

ফিচার ডেস্ক: নবাবপুর—ঢাকার সবচেয়ে প্রাচীন এলাকাগুলোর একটি। বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের বৈদ্যুতিক সকল প্রকার সরঞ্জামের আখড়া মনে করা হয় নবাবপুরকে। দিনভর লোকের পদচারণায় এবং যানজটে, এই এলাকা আর নেই আগের মতো।

সময়ের সঙ্গে সঙ্গে একটি স্থান যেভাবে পাল্টে যায়, তেমনি নামও বদল হয়। নবাবপুরের ক্ষেত্রেও তেমনটাই ঘটেছে। মুঘল আমলের শেষ দিকে এখানে আমির-উমরাগণ বসবাস করতেন বলে এলাকাটি উমরাপাড়া বা উমেরপুর নামে পরিচিত ছিল। তবে ইসলাম খানের আমলে নবাব বাহাদুর এই রাস্তা দিয়ে নিয়মিত যাতায়াত করতেন বলে এর নামকরণ করা হয়েছে ‘নবাবপুর’।

নবাবপুর এলাকার মধ্যেই আবার টাকারহাট এবং মহাজনপুর নামে দুটি ভাগ ছিল। মোঘল আমলের শেষদিকে এবং ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি আমলে ধার দেয়া; মানে ঋণ প্রদান আর বন্ধকী ব্যবসা ও সোনা-রুপা টাকায় পরিবর্তনের কাজ কারবার হতো টাকারহাট এলাকায়। আর মহাজনপুরে ছিল ওইসব ব্যবসার অর্থ বিনিয়োগকারী অর্থাৎ মহাজনদের বাসস্থান।

উনিশ শতকের চল্লিশের দশকের পর ঢাকায় ব্যাংকিং ব্যবস্থা চালু হলে এসব ব্যবসায় ভাটা পড়ে। ফলে মহাজনপুর বা টাকার হাট এই নামগুলো আস্তে আস্তে হারিয়ে যায়। ফলে সুপরিচিত হয়ে ওঠে নবাবপুর নামটি। প্রায় ৪০০ বছর আগে এখানে জনবসতি গড়ে উঠেছিল। সেকালে ঢাকার তাঁতি আর বসাক শ্রেণির মানুষেরা নবাবপুরে বসবাস করতো। ঢাকার ঐতিহাসিক মসলিন এবং কাসিদা কাপড় তৈরির অন্যতম স্থান ছিল এটি। অথচ সেসব আজ কেবলই স্মৃতি।

বর্তমানে এখানে নানা প্রকার মেশিনারিজ, ইলেট্রনিক ও স্যানিটারি সামগ্রীর বিশাল বাজার তৈরি হয়েছে। নবাবপুর সংলগ্ন রাস্তাটিই নবাবপুর রোড নামেই পরিচিত।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews