1. admin@surjodoy.com : Main : Admin Main
  2. dainiksurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
  3. editor@surjodoy.com : Daily Surjodoy : Daily Surjodoy
উলিপুরে মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
শুক্রবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৫, ০৭:১৪ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
সাতকানিয়ায় চলছে অবৈধ ইটের ভাঁটা দেখার কেউ নেই চিত্রনায়িকা নিপুনকে বিমানবন্দরে আটক দৈনিক সূর্যোদয়ের প্রতিনিধি সম্মেলনের জন্য রেজিস্ট্রেশন চলছে,, ঢাকা ১০ আসনের সাবেক এমপি শফিউল উত্তরা থেকে গ্রেফতার ফুলবাড়ীতে শীতের উপহার নিয়ে এলেন মানবতার ফেরিওয়ালা দেশে আর মুজিববাদ ফিরে আসবে না- ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ  খ্যাতিমান অভিনেতা প্রবীর মিত্র মারা গেছেন বাঘায় স্কুল কমিটির সভাপতি নিয়ে দ্বন্দ্বে বিএনপির দু-গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ৮ লক্ষ্মীপুরে ৪ শিক্ষার্থী হত্যা মামলার আসামি আব্দুল খালেক বাদল -ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার চিকিৎসা সেবায় গাফিলতি দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চারতলা থেকে পড়ে রোগীর মৃত্যু

উলিপুরে মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

  • আপডেট টাইম : সোমবার, ৫ এপ্রিল, ২০২১, ১২.০৩ এএম
  • ২৯৯ বার পঠিত
কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি:
কুড়িগ্রামের উলিপুরে মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কিশোর-কিশোরী ক্লাবের শিক্ষকদের বেতন ভাতা প্রদানে অনিয়ম ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনার প্রতিকার চেয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের দপ্তর সহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ করেছেন কিশোর-কিশোরী ক্লাবের শিক্ষক ও সংশ্লিষ্টরা।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, ২০১৯ সালের নভেম্বর মাসে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে উপজেলায় ৯টি কিশোর-কিশোরী ক্লাব প্রতিষ্ঠা করা হয়। এতে প্রত্যেকটি ক্লাবে কো-অর্ডিনেটর, জেন্ডার প্রমোটার, আবৃত্তি ও সংগীত শিক্ষক হিসেবে ৩০ জন কে নিয়োগ দেয়া হয়। যা মহামারী করোনার কারণে গত ১৪ মার্চ ২০২০ সালে ক্লাবগুলোর কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। ২০১৯ সালের নভেম্বর-ডিসেম্বরের বেতন শিক্ষক ও জেন্ডার প্রমোটারগণ পেলেও জানুয়ারী থেকে মার্চের বেতন বরাদ্দ থাকার পরও নানা তালবাহানা করেন মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা শাহানা আক্তার। পরে চাপের মুখে তিন মাস পর তাদের বেতন দিতে বাধ্য হন তিনি।
এদিকে, ওই কর্মকর্তার নির্দেশনা মোতাবেক কিশোর-কিশোরী ক্লাবের শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের নাস্তার ব্যবস্থা করা হয়। প্রতিটি ক্লাবের ৩৫ জনের নাস্তা বাবদ মাথাপিছু ৩০ টাকা করে বরাদ্দ রাখা হয়। সেই হিসাবে ৯টি ক্লাবে প্রতিমাসে ৮ হাজার ৪০০ টাকা হারে প্রায় লক্ষাধিক টাকা পরিশোধ না করে বিভিন্ন অজুহাত দেখান ওই কর্মকর্তা। এছাড়াও কো-অর্ডিনেটরদের মাসিক সম্মানী ২ হাজার টাকা হারে ৯ জনের প্রায় ৭২ হাজার টাকা ও গত ১৭ মার্চে মুজিব শতবর্ষ পালনের অর্থ প্রদান না করে আত্মসাৎ করেছেন বলে অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে।
এ বিষয়ে কিশোর-কিশোরী ক্লাবের জেন্ডার প্রমোটার ও শিক্ষকগণ দীর্ঘদিন মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা শাহানা আক্তারের দপ্তরে যোগাযোগ করলে তিনি পাত্তা দেননি বরং  নানা অপমানজনক কথা বলে তার রুম থেকে বের করে দিয়েছেন বলে ভুক্তভোগিরা জানিয়েছেন।
সূত্র জানায়, নিয়ম অনুযায়ী ৩ বছরের মধ্যে মাঠ পর্যায়ে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বদলীর বিধান থাকলেও অদৃশ্য কারণে উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা বছরের পর বছর এ উপজেলায় আছেন।
এ বিষয়ে উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা শাহানা আক্তারের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি কোন মন্তব্য করতে রাজি হননি।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার নূর-এ-জান্নাত রুমি অভিযোগ পাওয়ার কথা স্বীকার করে বলেন, ওদের বরাদ্দ আসেনি তাই টাকা দিতে পারেনি।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Comments are closed.

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews