1. admin@surjodoy.com : Main : Admin Main
  2. dainiksurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
  3. editor@surjodoy.com : Daily Surjodoy : Daily Surjodoy
করোনার খবর লুকিয়ে ছিল চীন : বিস্ফোরক অভিযোগ পালিয়ে আসা গবেষকের
বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫, ০৯:২৬ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
কসবায় বিএসএফের এলোপাথাড়ি গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত! চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে ৩ হাজার পিস ইয়াবা সহ আটক ১ঃ মাদক পরিবহনে নিয়োজিত মোটর সাইকল জব্দ ট্রেনঃ পৃথিবীর সবচেয়ে আন্ডাররেটেড ঘাতকের রহস্য এবং “হ্যাবিচুয়াল কনফিডেন্স” চট্টগ্রামে ১৪ পিছ বিদেশী স্বর্নের বার সহ আটক ১ সাবেক ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে ছেড়ে দিয়েছে আদালত আওয়ামীলিগের সময়ে আওয়ামীলিগের নেতা , বিএনপির সময়ে বিএনপির নেতা সেজে প্রভাব বিস্তার করার চেষ্টা ! নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে এলজিইডি কুমিল্লার মতবিনিময় কলেজ ছাত্র আব্দুল আলীম হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন ! সাভারে বিরুলিয়ায় নিহত নারী ছিলেন অন্তঃসত্ত্বা : স্বামী গ্রেফতার । ফেসবুকে মানহানিকর লেখা প্রচারের অভিযোগ এনে এক কোটি টাকার মানহানি এবং হত্যা চেষ্টার মামলা দায়ের করা হয়েছে।

করোনার খবর লুকিয়ে ছিল চীন : বিস্ফোরক অভিযোগ পালিয়ে আসা গবেষকের

  • আপডেট টাইম : রবিবার, ১২ জুলাই, ২০২০, ৯.৩১ এএম
  • ২৬৭ বার পঠিত

ডেস্ক: এক কাপড়ে পালিয়ে আসা। হংকংয়ের বিজ্ঞানী ড. লি মেং ইয়াং ২৮ এপ্রিলে যেভাবে রাতারাতি চীন থেকে আমেরিকা পালিয়ে এসেছিলেন, তাকে এই ভাবেই ব্যখ্যা করা যায়। শুধু পাসপোর্ট আর টাকার ব্যাগ ছাড়া কিছুই নিয়ে আসতে পারেননি এই ভাইরাস বিশেষজ্ঞ। কারণ তিনি জানতেন, ঘুণাক্ষরেও কেউ টের পেলে তাকে জেলে ভরা হবে। এমনকী গায়েব করাও হতে পারে।

আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম ফক্স নিউজের সামনে এতদিনে মুখ খুলে এমনই সব বিস্ফোরক দাবি জানাচ্ছেন লি মেং ইয়াং। লি বলছেন, ডিসেম্বর নয়, করোনার কথা অনেক আগে থেকেই জানত চীন। তার আরো অভিযোগ তার গুরুত্বপূর্ণ গবেষণা করোনা প্রতিরোধে ভূমিকা নিতে পারত। কিন্তু তাকে পাত্তাই দেয়নি নামজাদা বিশেষজ্ঞরা।

এখনো চীনেই রয়েছেন লি মেং-এর পরিবার। দুঃস্বপ্নের মতো এই সময়ে লি নিজেকে বিশ্বাস করাচ্ছে আর দেখা হবে না কারো সঙ্গে। কারণ তার দৃঢ় ধারণা, চীন সরকার তাকে কঠিন শাস্তি দিতে চায়।

এ দিন একটি গোপন স্থানে লি-এর ইন্টারভিউ নেয় ফক্স নিউজ। সেখানে লি স্পষ্ট বলেন, “আমার অন্যায়, আমি প্রাণ বাঁচাতে আমেরিকায় পালিয়ে এসেছি। এবং সব খুলে বলছি।”

লি-এর দাবি, অনেক আগেই তিনি এই ভাইরাসের বিষয়ে তার প্রতিষ্ঠানের শীর্ষকর্তাকে জানিয়েছিলেন। কিন্তু এর পরেই তার মতো ‘বিদেশিদের’ কাজ বন্ধ করে দেয় চীন। হংকংয়ের বাসিন্দা হয়েও কাজ চালিয়ে যাওয়ার অধিকার ছিল না তার।

চীনের পরিস্থিতি সম্পর্কে বিধ্বংসী তথ্য দিচ্ছেন লি। তার কথায়, “বহু রোগীই ঠিক মতো চিকিৎসা পরিষেবা পাচ্ছিল না। আমাদের চুপ করিয়ে রাখা হতো। মাস্ক পরে থাকতে হত শুধু।”

লি-এর আরো অভিযোগ, এই গোটা ঘটনাই জানতেন হু-এর অনুমোদিত গবেষণাগারের প্রধান প্রফেসর মালিক পেইরিস। পেইরিস এই বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাননি।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews