এ সময় বলা হয়, ওয়েবসাইটের মাধ্যমে পণ্য ক্রয় বিক্রয়ের কথা বলে গ্রাহকদের কাছ থেকে বিকাশ নম্বর ও পিন কোড সংগ্রহ করতো একটি চক্র। বেশ কিছুদিন ধরে এমন প্রতারণার ফাঁদ পেতে প্রায় ১৪ লাখ টাকা আত্মসাৎ করে তারা।
চক্রটির অবস্থানের খবরে যশোরের শার্শার গোগা এলাকা এবং কোতোয়ালি থানার হামিদপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে আকাশ, রনি ও মুশফিকুর নামে ৩ জনকে আটক করা হয়। এসময় ঘটনাস্থল থেকে ল্যাপটপ, মোবাইল ফোন ও মোটরসাইকেল উদ্ধার করা হয়।
র্যাব-৬ এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল রওশনুল ফিরোজ জানান, বিকাশের পিন কোড বা ওটিপি নাম্বার পরবর্তী কৌশলে, অর্থাৎ আমি যখন কোন কিছু কিনতে যাই আমাকে তাৎক্ষণিক একটা মেসেজ দেয় সেখানে একটা পিন আসে যা দুই মিনিট এর জন্য স্থায়ী হয়। সেই কোডটা বসালেই কিন্তু আমি পণ্যটা কিনতে পারি। তো সেভাবে এই কোডগুলো ব্যবহার করে তারা বিকাশের পুরো অ্যাকাউন্ট খালি করে ফেলতো।
Leave a Reply