1. admin@surjodoy.com : Main : Admin Main
  2. dainiksurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
  3. editor@surjodoy.com : Daily Surjodoy : Daily Surjodoy
চেন্নাইয়ের বন্দিশিবিরে ১৪ বাংলাদেশিসহ ১২৯ তাবলিগ সদস্য
সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:৪৭ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
ক্যাব প্রস্তাবিত জ্বালানি রূপান্তর নীতি প্রনয়ন,বিদ্যুৎ ও জ্বালানিখাত সংস্কারের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় বাস চাপায় প্রাণ গেল ২ মোটরসাইকেল আরোহীর রাজশাহীতে মিথ্যা চাঁদাবাজির অভিযোগ, প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন নড়াইল জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির নিন্ম আদালতে আত্মসমর্পণ জামিন নামঞ্জুর জেল হাজতে প্রেরন ফুলবাড়িতে যথাযথ মর্যাদায় সশস্ত্রবাহিনী দিবস উদযাপিত বাসে উঠাকে কেন্দ্র করে ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ ছাত্রদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র সাইন্সল্যাব এলাকা আইজিপি হিসেবে নিয়োগ পেলেন বাহারুল আলম পুঠিয়ায় সাথী ক্লিনিককে ১০ হাজার জরিমানা, সাংবাদিকের হুমকি নড়াইলে মদ্যপানে ১স্কুল ছাত্রীর মৃত্যু,আরও ১ জন হাসপাতালে ভর্তি রাজশাহীতে গোপনে মৃত ব্যাক্তির জমি বিক্রয়ের অভিযোগ

চেন্নাইয়ের বন্দিশিবিরে ১৪ বাংলাদেশিসহ ১২৯ তাবলিগ সদস্য

  • আপডেট টাইম : বুধবার, ১ জুলাই, ২০২০, ৩.০৪ পিএম
  • ২৪২ বার পঠিত

ডেস্ক : ভারতের দিল্লির নিজামুদ্দিনে তাবলিগ জামাতের সমাবেশে যোগ দিতে আসা ১২৯ জন বিদেশি তাবলীগ সদস্যকে চেন্নাইয়ের একটি বন্দিশিবিরে আটকে রাখা হয়েছে। তাদের মধ্যে ১৪ জন বাংলাদেশিও রয়েছেন।

বিবিসি বাংলা জানায়, ভারতে প্রায় সাড়ে তিন হাজার বিদেশি তবলীগ সদস্য আটক আছেন। অভিযোগ উঠেছে জামিন পাওয়া সত্ত্বেও তাদের ছাড়া হয়নি।

চেন্নাইয়ের পুল্লাল কারাগারের ভেতরেই একটি ভবনকে বন্দিশিবির নাম দেওয়া হয়েছে। যেখানে নয়টি দেশের ১২৯ জন তাবলিগ জামাত সদস্য আটক আছেন।

বন্দিদের মধ্যে আছেন বাংলাদেশের খুলনার বাসিন্দা এ কে সামসুল হক। তার ছেলে এহতেশাম ইবনে শামস বলেন, মাস দুয়েক বাবার খোঁজই পাননি তারা।

তিনি বলেন, ‘বাবা ফেব্রুয়ারির শেষ দিকে দিল্লি গিয়েছিলেন। সমাবেশ শেষ হওয়ার পরে লকডাউন হয়ে যায় ওখানে।’

এহতেশাম বলেন, ‘অনেক চেষ্টা করেও খোঁজ পাচ্ছিলাম না। মাস দুয়েক পরে জানতে পারি যে বাবাকে চেন্নাইতে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ধরার সময়েই তো টাকা পয়সা, মোবাইল সব নিয়ে নিয়েছিল। তাই কোনো যোগাযোগই করা যায়নি।’

জানা গেছে, ১২৯ জন বিদেশি তাবলিগ জামাত সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয় তামিলনাডুর ১৫টি জায়গা থেকে মার্চ আর এপ্রিলের শুরুতে। এদের মধ্যে ১২ জন নারীও আছেন।

তামিলনাডুর রাজনৈতিক নেতা এম এইচ জাওয়াহিরউল্লা বলেন, ‘পুলিশ এদের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনেছে তামিলনাডু গণস্বাস্থ্য আইন অনুযায়ী। বলা হয়েছে, এরা রোগ ছড়াচ্ছিলেন। তাছাড়াও বিদেশি আইনের দুটি ধারা অনুযায়ী এদের বিরুদ্ধে ভিসার নিয়ম ভঙ্গ করার অভিযোগও আনা হয়েছে।’

ইতোমধ্যে ৮ জন নারীসহ ৯৮ জন তাবলিগ সদস্যকে জামিন দিয়েছে বিভিন্ন আদালত। জামিন পাওয়ার পরেও তাদের বন্দিশিবির থেকে ছাড়া হয়নি।

আর বাকি ৩১ জন তাবলিগ সদস্যকে শর্তসাপেক্ষে জামিন দিয়েছিল মাদ্রাজ হাইকোর্টের মাদুরাই বেঞ্চ। কিন্তু তাদেরও পুল্লাল জেলের আরেকটি ভবনে রাখা হয়েছে।

জাওয়াহিরউল্লা বলেন, ‘একটি ভবনে বড়জোর ৩০ থেকে ৪০ জন থাকতে পারে। কিন্তু সেখানে ৯৮ জনকে রাখা হয়েছে। আইন অনুযায়ী নারীদের আলাদা রাখার ব্যবস্থা করার কথা, সেটা মানা হয়নি।’

বিদেশি তাবলিগ জামাতের সদস্যদের বিষয়টি এখন সুপ্রিম কোর্টে পৌঁছেছে। আদালত প্রশ্ন, বিদেশি নাগরিকদের যদি কালো তালিকাভুক্ত করে ভিসা বাতিল করে দেওয়া হয়ে থাকে, তাহলে তাদের কেন এখনো ভারতে রেখে দেওয়া হয়েছে? কেন তাদের নিজেদের দেশে ফেরত পাঠানো হয়নি?

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Comments are closed.

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews