1. dailysurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
  2. towhid472@gmail.com : TOWHID AHAMMED REZA : TOWHID AHAMMED REZA
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমানের বিতর্কিত মন্তব্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনার ঝড়
শনিবার, ০১ এপ্রিল ২০২৩, ১০:৫৮ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
নান্দাইলে সৌদি প্রবাসী’র স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার সাতক্ষীরা শ্যামনগরে বন্দুকসহ ডাকাত আটক করেছে কোস্ট গার্ড কুড়িগ্রামে ফেনসিডিলসহ কুড়িগ্রামে একটি অটোরিক্সা  আটক ময়মনসিংহ ডিবির অভিযান ইজিবাইকচুরসহ  ১০ ডাকাত সদস্য আটক  খাগড়াছড়ির দিঘিনালায় সমান্য বকেয়ার জেরে  ক্রেতা খুন, প্রধান আসামী বিক্রেতা হাসান প্রকাশ মহসিন র্য্যাবের হাতে আটক  পাঁচবিবিতে জোর পূর্বক জমি দখলের পাঁয়তারার অভিযোগ ষড়যন্ত্রের কবল থেকে হাতীবান্ধা মডেল কলেজকে বাঁচার দাবিতে মানববন্ধন চন্দনাইশ-দোহাজারী তদন্ত কেন্দ্রের বিট পুলিশিং সভা অনুষ্টিত এশিয়ান নারী ও শিশু অধিকার ফাউন্ডেশনের সবজি ডোনেট বক্স প্রজেক্ট -১ উদ্বোধন  চট্টগ্রাম ডায়াবেটিক সমিতির ৪৭তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্টিত

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমানের বিতর্কিত মন্তব্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনার ঝড়

  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ১১ জুন, ২০২০, ১.৩৬ পিএম
  • ৩০২ বার পঠিত

ডেস্কঃ

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমানের বিতর্কিত মন্তব্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনার ঝড় বয়ে যাচ্ছে। এই মন্তব্যের জের ধরে অনেক শিক্ষার্থী তাঁর পদত্যাগ দাবি করেছেন। এদিকে মীজানুর রহমানের করা মন্তব্যের ফোন রেকর্ড সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। সম্প্রতি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মেস ভাড়ার সমস্যা সমাধানের বিষয়ে জানতে চাইলে উপাচার্য মীজানুর রহমান উত্তেজিত হয়ে বলেন, ‘আমি মনে হয় সব থেকে গরিবের বাচ্চাদের নিয়ে এসে ভর্তি করেছি। তোমরা এত মিসকিন, নিজেদের আত্মমর্যাদা পর্যন্ত নেই। আমি কী বিজ্ঞাপন দিয়েছিলাম যে, দরিদ্রদের ভর্তি করা হয়। এটা কি দরিদ্রদের এতিমখানা, মাদ্রাসা? তোমাদের বিয়ে হবে না। বিয়ে করতে গেলে বলবে, গরিবের বাচ্চা সব তোমরা। মীজানুর রহমান আরো বলেন, খাওয়ার টাকা লাগছে না, কেএফসি যাওয়া লাগছে না, ‘মোটরসাইকেলের খরচ লাগছে না, বিড়ি-সিগারেট লাগছে না, রিকশাভাড়া লাগছে না, বান্ধবীরে আইস্ক্রিম খাওয়ানো লাগতেছে না। এসব টাকা দিয়ে বাড়ি ভাড়া দিচ্ছ না কেন? সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক শিক্ষার্থী তার স্ট্যাটাসে লিখেছেন, ‘একজন প্রকৃত শিক্ষক কখনও তাঁর শিক্ষার্থী সম্পর্কে এমন মন্তব্য করতে পারেন না। সকল শিক্ষককেও এগিয়ে আসতে হবে। যদি সম্মানিত শিক্ষকরা এগিয়ে আসেন তাহলে সহজেই এটি সফল হবে। আর না হলে জবির ছাত্রদের ঘাম ছড়াতে যেমন কষ্ট হয় না রক্ত ঝরতেও তেমন চোখে জল আসে না। অবিলম্বে উপাচার্যের পদত্যাগ চাই। আরেকজন শিক্ষার্থী লিখেছেন, ‘সম্পূর্ণ অনাবাসিক পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি জবির হাজার হাজার শিক্ষার্থীদের মেস ভাড়া সংকট চোখে দ্যাখেন না, অর্থবৃত্তির কথা বলায় তিনি ২০ হাজার জবি শিক্ষার্থীকে ‘মিসকিন’ বলেছেন। আমাদের যেখানে থাকার জায়গা নেই সেখানে তিনি টকশো নিয়ে ব্যস্ত। আমরা কী এমন ভিসি চাই?’ ওই শিক্ষার্থী আরো লিখেছেন, ‘যে ভিসি মিসকিন বলেন তিনি আমাদের অভিভাবক? আমরা বলতে চাই মহামান্য ভিসিকে তাঁর এই ন্যাক্কারজনক মন্তব্যের জন্য হয় ২০ হাজার জবিয়ানের কাছে জবাবদিহি করে ক্ষমা প্রার্থনা করতে হবে। নয়তো পদত্যাগ করতে হবে। অপর এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘যুবলীগের দুর্দিনে জবি ভিসি যুবলীগের দায়িত্ব নিতে চাইলেন তবে জবি শিক্ষার্থীদের দুর্দিনে কেন দায়িত্ব নিতে অনীহা? আমরা তো দুর্দিনের চরম শীর্ষে আছি। আমাদের কথাও ভাবুন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Comments are closed.

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews
%d bloggers like this: