নিজস্ব প্রতিবেদক
চট্টগ্রামের চকরিয়া উপজেলার বরইতলী ইউনিয়ন পহরচাঁদা হাপানিয়া কাটা ৮ নং ওয়ার্ডে গতকাল ওই ইউপির আলী হোসেনের স্ত্রী নুর আয়েশা বেগমকে ধারের টাকা আদায়কে কেন্দ্র করে গাছে সঙ্গে বেধে অমানবিক নির্যাতনের ঘটনাটি ঘটলে যা গতকাল জাতীয় দৈনিক সূর্যোদয় পত্রিকায় সংবাদটি প্রকাশের পর স্থানীয় প্রশাসনের এলে প্রশাসন নড়েচড়ে বসে এবং এক পর্যায়ে অভিযান চালিয়ে মূল অপরাধী জহির আহমেদ পালিয়ে গেলেও তার পিতা শওকত আলমকে গ্রেপ্তার করে থানায় নেয়া হয়। শওকত আলমকে গ্রেপ্তারের পর নির্যাতনকারী জহির আহমেদ সহ তিন আসামি এখনো পলাতক রয়েছে।
নির্যাতনের শিকার ভুক্তভোগী উপজেলার পহরচাঁদা হাফালিয়া কাটা বরইতলী ইউনিয়নের আলী হোসেনের স্ত্রী নুর আয়েশা বেগম।
এবিষয়ে চকরিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ(ওসি) দৈনিক সূর্যোদয় কে জানান, গাছে বেধে নারীকে নির্যাতনের বিষয়টি সংবাদ প্রকাশের পর আমাদের অদৃষ্টিগোচর হলে জহির আহমদকে সহ ৪ জনকে আসামি করে চকরিয়া থানায় রাতেই একটি মামলা দায়ের করা হয়। পরে থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে শওকত আলম কে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং ১ নং আসামি জহির আহমেদ সহ তিনজন আসামি এখনো পলাতক হয়েছে তাদের গ্রেপ্তারের জন্য জোড় তৎপরতা চলছে।
ঘটনার বিবরণ ও জাতীয় দৈনিক সূর্যোদয় পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ ভিক্তিতে জানাগেছে, কিছুদিন আগে শওকতের কাছ থেকে ২৫০০ টাকা ধার নেন নুর আয়েশা বেগম। সেটা দিগুন সুদ দিয়ে ৫০০০ টাকা পরিশোধ করেন। তারপর আরো দুই হাজার টাকা দাবি করে। ওই টাকা পরিশোধ করতে না পারায়। অসহায় মহিলাটাকে গাছে বেঁধে অমানবিক নির্যাতন করেন শওকত সহ তার সহযোগীরা।