1. admin@surjodoy.com : Main : Admin Main
  2. dainiksurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
  3. editor@surjodoy.com : Daily Surjodoy : Daily Surjodoy
জাতীয় শোক দিবস পালনে বাধাঁ দেয়ার অভিযোগের তদন্ত শুরু
সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ০৮:২৩ অপরাহ্ন

জাতীয় শোক দিবস পালনে বাধাঁ দেয়ার অভিযোগের তদন্ত শুরু

  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ২০ আগস্ট, ২০২০, ৮.৩৪ পিএম
  • ২৯৬ বার পঠিত

মো:ফিরোজ,বাউফল(পটুয়াখালী)প্রতিনিধি:
পটুয়াখালীর বাউফলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের ৪৫ তম শাহাদৎ বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস পালন বাধাঁ দেয়ার ঘটনায় তদন্ত শুরু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২ টার দিকে কারখানা লঞ্চঘাট বাজার এলাকায় তদন্ত কর্মকর্তা বগা পুলিশ ফাঁড়ি ইন চার্জ এস. আই আব্দুস সালাম ওই তদন্ত কাজ সম্পন্ন করেন।তদন্ত কর্মকর্তা এস.আই আবদুস ছালাম বলেন, কাছিপাড়া ইউনিয়নের কারখানা দারুল ইসলাম আলিম মাদ্রসার অধ্যক্ষ হাবিবুর রহমানের লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে ঘটনার তদন্ত করার জন্য ঘটনাস্থলে গিয়েছি। উপস্থিত ওই মাদ্রসার পরিচালনা পর্ষদের সদস্য কামাল হোসেন খলিফা, স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তি মফেজ হাওলাদার, রহিম গাজীসহ উপস্থিত আরো কয়েকজনের বক্তব্য নিয়েছি। এ সময়ে অভিযুক্তরা কেউ উপস্থিত না থাকায় পরবর্তীতে তাঁদেরও বক্তব্য গ্রহন করা হবে। এরপর প্রকৃত ঘটনার কথা উল্লেখ করে একটি লিখিত প্রতিবেদন জমা দেয়া হবে।
উল্লেখ্য,এর আগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের ৪৫ তম শাহাদৎ বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস পালন বাধাঁ দেয়ার ঘটনায় গত ১৭ ই আগষ্ট উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা ও ওই মাদ্রাসার সভাপতি জাকির হোসন এর কাছে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন অধ্যক্ষ হাবিবুর রহমান। যার একটি অনুলিপি কপি বাউফল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মোস্তাফিজুর রহমানের কাছে দেয়া হয়েছে।
ওই অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, গত ১৫ ই আগষ্ট শনিবার সকাল ১০ টায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের ৪৫ তম শাহাদৎ বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস পালন করার জন্য আয়োজিত অনুষ্ঠানে অধ্যক্ষ হাবিবুর রহমান উপস্থিত হলে যোগদানে বাধা দেন ওই মাদ্রাসার সাবেক সভাপতি বারেক মৃধা। এ সময়ে অধ্যক্ষকে কটুক্তিসহ নানা ধরনের ভয়ভীতি প্রদর্শন করেন তিনি। পরে অনুষ্ঠান পালন করাকে কেন্দ্র করে হট্রগোলের সৃষ্টি হলে উপস্থিত শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা অনুষ্ঠান স্থল ছেড়ে চলে যায়। এতে অনুষ্ঠানটি পন্ড হয়ে যায়। হাবিবুর রহমান অভিযোগ করে বলেন, আমি যাতে অনুষ্ঠানটি পালন করতে না পারি সে জন্যই সাবেক সভাপতি বারেক মৃধা আমাকে বাধা দিয়েছেন। পরে উর্দ¦তন কর্তপক্ষকে আমার বিরুদ্ধে অনুষ্ঠান পালন করা হয়নি এমন অভিযোগ এনে আমাকে বিপদে ফেলার জন্যই উদ্দ্যোশ্যপ্রনীত ভাবে অনুষ্ঠানটি পন্ড করে দিয়েছেন সাবেক ওই সভাপতি বারেক মৃধা, জাকির হোসেন মুন্সী ও শাখাওয়াত হোসেন আকন। তরে এ অভিযোগ অস্বীকার করে সাবেক সভাপতি বারেক মৃধা সাংবাদিককে বলেন, এ ধরনের কোন ঘটনার সঙ্গে আমি জড়িত নই।
উপজেলা নির্বাহি অফিসার ও ওই মাদ্রাসার সভাপতি জাকির হোসন বলেন, লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। আমি অধ্যক্ষ মহোদয়কে থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী করার পরামর্শ দিয়েছি। এরপর তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews