1. admin@surjodoy.com : Main : Admin Main
  2. dainiksurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
  3. editor@surjodoy.com : Daily Surjodoy : Daily Surjodoy
জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সেতু পারাপার বাঁশের সাঁকোটিও ভেঙ্গে নদীতে
বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৪৭ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
নবাবগঞ্জে শ্রমীকলীগ নেতার বিরুদ্ধে সরকারি খালের মাটি লুটের অভিযোগ ক্যাব প্রস্তাবিত জ্বালানি রূপান্তর নীতি প্রনয়ন,বিদ্যুৎ ও জ্বালানিখাত সংস্কারের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় বাস চাপায় প্রাণ গেল ২ মোটরসাইকেল আরোহীর রাজশাহীতে মিথ্যা চাঁদাবাজির অভিযোগ, প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন নড়াইল জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির নিন্ম আদালতে আত্মসমর্পণ জামিন নামঞ্জুর জেল হাজতে প্রেরন ফুলবাড়িতে যথাযথ মর্যাদায় সশস্ত্রবাহিনী দিবস উদযাপিত বাসে উঠাকে কেন্দ্র করে ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ ছাত্রদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র সাইন্সল্যাব এলাকা আইজিপি হিসেবে নিয়োগ পেলেন বাহারুল আলম পুঠিয়ায় সাথী ক্লিনিককে ১০ হাজার জরিমানা, সাংবাদিকের হুমকি নড়াইলে মদ্যপানে ১স্কুল ছাত্রীর মৃত্যু,আরও ১ জন হাসপাতালে ভর্তি

জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সেতু পারাপার বাঁশের সাঁকোটিও ভেঙ্গে নদীতে

  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ২৭ আগস্ট, ২০২১, ১১.১৩ এএম
  • ২৪২ বার পঠিত

শ্রী বিরেন চন্দ্র দাস,

বরগুনার আমতলীতে আমড়াগাছিয়া বাজার সংলগ্ন চাওড়া দোন নদীর ওপর নির্মিত আয়রণ সেতুটি ভেঙ্গে যাওয়ার এক বছর পরেও তা মেরামত করা হয়নি। ভেঙ্গে যাওয়ার পরে স্থাণীয়রা স্বেচ্ছাশ্রমে নিজেদের অর্থ ব্যয় করে আয়রণ সেতুর ভাঙ্গা অংশে একটি বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করে।

জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ওই সেতু পার হয়ে তিনটি ইউনিয়নের অর্ধলক্ষাধিক মানুষ চলাচল করতো।

বৃহস্পতিবার(২৬ শে আগস্ট) সেতুর উপর দেয়া ওই বাঁশের সাঁকোটি ভেঙ্গে নদীতে পড়ে যায়। এতে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে ভোগান্তিতে পড়েছে ওই তিন ইউনিয়নের ভূক্তভোগী মানুষ।

স্থাণীয় সূত্রে জানা গেছে, ২০০৬ সালে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ চাওড়া দোন নদীর আমড়াগাছিয়া বাজারের সংলগ্ন স্থানে ওই আয়রণ সেতুটি নির্মাণ করেন।

নিম্নমানের নির্মাণ সামগ্রী দিয়ে নির্মাণ করায় সেতুটি এমনিতেই নড়বড়ে ছিল। ২০১৬ সালে ওই সেতুটির মাঝখানের অংশ ভেঙ্গে নদীতে পড়ে যায়।

এতে উপজেলার চাওড়া, কুকুয়া ও গুলিশাখালী ইউনিয়নের মানুষের যোগাযোগ ব্যবস্থা বিছিন্ন হয়ে পড়ে। তাৎক্ষনিক স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ ওই সেতুর ভাঙ্গা অংশ মেরামত করে দেয়।

মেরামত করার পরে ওই সেতু দিয়ে ভারি যানবাহন চলাচল নিষিদ্ধ করে দেয় স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ। কিন্তু ওই নিষেধ উপেক্ষা করে ট্রাক ও ট্রলির মালিকরা এই সেতু দিয়ে ইট বালু ও অন্যান্য মালামাল বোঝাই করে চলাচল করতে থাকে।

এরপর ২০২০ সালের ১০ জুন ইট বোঝাই করে একটি ট্রলি পারাপারের সময় ট্রলিটিসহ সেতুর মাঝের অংশ ভেঙ্গে নদীতে পড়ে যায়। এতে দুর্ভোগে পরে আমড়াগাছিয়া, সাহেববাড়ী, গোজখালী, গুলিশাখালী,

কলাগাছিয়া এলাকাসহ তিনটি ইউনিয়নের প্রায় অর্ধলক্ষাধিক মানুষ এবং কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। বন্ধ হয়ে যায় ওই এলাকার কৃষকদের উৎপাদিত কৃষিপণ্য আনা নেওয়া ও উপজেলা শহরের সাথে সড়কপথে মানুষের যাতায়াত ব্যবস্থা।

গুলিশাখালী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান অ্যাড. এইচ এম মনিরুল ইসলাম মনি মুঠোফোনে বলেন, ভাঙ্গা সেতুর উপড় নির্মিত বাঁশের সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তিনটি ইউনিয়নের অর্ধলক্ষাধিক মানুষ চলাচল করতো। আজ সেই সাকোটিও ভেঙ্গে যাওয়ায় মানুষ ভোগান্তিতে পড়েছে। দ্রুত এখানে একটি গার্ডার ব্রীজ নির্মাণের জন্য তিনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কাছে অনুরোধ করেন।

উপজেলা প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন মুঠোফোনে বলেন, ওইখানে গার্ডার ব্রীজ নির্মাণের প্রস্তাব স্থানীয় সরকার মন্ত্রনালয় পাঠানো হয়েছে। অনুমোদন পাওয়া গেলে গার্ডার ব্রীজ নির্মাণ করা হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Comments are closed.

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews