1. dailysurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
  2. towhid472@gmail.com : TOWHID AHAMMED REZA : TOWHID AHAMMED REZA
দক্ষিণ কোরিয়ায় ঢুকতে পারবে না বাংলাদেশি
রবিবার, ০১ অক্টোবর ২০২৩, ০৯:৪৪ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
চাঞ্চল্যকর কলেজছাত্র শিবলী সাদিক হৃদয়কে হত্যাকারী দুই কসাই গ্রেফতার চট্টগ্রামে মোটরসাইকেল চোর সিন্ডিকেটের চার সদস্য গ্রেফতার  কেরানীগঞ্জে বটতলী তরুণ সংঘ ফুটবল টুর্নামেন্টের শুভ উদ্বোধন শিল্পাঞ্চল আশুলিয়ায় ফ্ল্যাট থেকে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের মরদেহ উদ্ধার পুলিশ  ডিএমপির নতুন কমিশনার দায়িত্ব নিলেন হাবিবুর রহমান চট্টগ্রামে ১৪ মাদক মামলার আসামিসহ গ্রেপ্তার ৪ পাহাড়তলীতে ৪,৬০০ পিস ইয়াবাসহ ১ মাদক কারবারি গ্রেফতার চট্টগ্রামের যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত স্বামী স্ত্রী গ্রেফতার দেশের উন্নয়নে শেখ হাসিনার বিকল্প নাই : ঢাকা ১৯ আসনে নৌকার মনোনয়ন প্রার্থী আপাদমস্তক একজন মানবপ্রেমী বাকলিয়ার মোহাম্মদ বাবু 

দক্ষিণ কোরিয়ায় ঢুকতে পারবে না বাংলাদেশি

  • আপডেট টাইম : সোমবার, ২২ জুন, ২০২০, ১.১৬ পিএম
  • ১৬৩ বার পঠিত

ডেস্ক: করোনা ভাইরাস (কভিড-১৯) পরীক্ষার মেডিক্যাল সনদ নিয়ে আবারও বিভ্রান্তি দেখা দিয়েছে। এরই মধ্যে বাংলাদেশ থেকে বিশেষ ফ্লাইটে দক্ষিণ কোরিয়ায় যাওয়া কমপক্ষে ৭ জনের ‘কভিড-১৯ পজিটিভ’ ধরা পড়ার পর ওই দেশটি বাংলাদেশিদের প্রবেশে কঠোর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে।

আজ সোমবার মধ্যরাত থেকেই ওই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হচ্ছে। এর ফলে কূটনৈতিক ও জরুরি ব্যবসায়িক কারণ ছাড়া বাংলাদেশি কেউ আপাতত দক্ষিণ কোরিয়ায় ঢুকতে পারবেন না। একই সঙ্গে বাংলাদেশ থেকে ফ্লাইট অবতরণের অনুমতিও দেবে না দক্ষিণ কোরিয়া।

সিউল থেকে পাওয়া খবরে জানা গেছে, কভিড-১৯ ‘ইমপোর্টেড’ কেসের (অন্য দেশ থেকে আসা) সংখ্যা গত ১২ জুন ১৩-তে পৌঁছে। এরপর গত শুক্রবার তা পৌঁছে ১৭ জনে। এটি ওই দেশটিতে গত ৬৮ দিনের মধ্যে সর্বোচ্চ ‘ইমপোর্টেড’ সংখ্যা।

বাংলাদেশ ছাড়াও পাকিস্তান নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়েছে।

কূটনৈতিক সূত্রগুলো জানায়, গত বৃহস্পতিবার বিশেষ ফ্লাইটে বাংলাদেশ থেকে দক্ষিণ কোরিয়ায় যাওয়া ৬ বাংলাদেশি ও একজন কোরীয় নাগরিকের কভিড-১৯ শনাক্ত হয়েছে। অথচ বাংলাদেশ ছাড়ার সময় তাঁদের করোনার উপসর্গ ধরা পড়েনি। কভিড-১৯ পরীক্ষার ফলও ছিল ‘নেগেটিভ’।

এর আগে বাংলাদেশ থেকে বিশেষ ফ্লাইটে দক্ষিণ কোরিয়ায় যাওয়া ১২ জনের এবং জাপানে যাওয়া ৪ জনের কভিড-১৯ শনাক্ত হয়। তাঁদেরও কভিড-১৯-এর কোনো উপসর্গ ছিল না। দেশে পরীক্ষার ফলও ছিল ‘নেগেটিভ’।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন রবিবার বলেন, “টেস্ট ‘নেগেটিভ’ হওয়ার পর কেন ‘পজিটিভ’ হলো তা আমি জানি না।” তিনি এ বিষয়ে যাঁরা পরীক্ষা করেন তাঁদের সঙ্গে কথা বলার পরামর্শ দেন।

জানা গেছে, ওই দুটি দেশই কভিড-১৯ পরীক্ষার ফল নিয়ে সরাসরি প্রশ্ন না তুললেও এ নিয়ে সংশ্লিষ্ট মহলগুলোতে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। দেশ ছাড়ার আগে বিমানবন্দরে শরীরের তাপমাত্রা পরীক্ষা করা হয়। সেখানে তাঁদের কোনো অস্বাভাবিকতা ধরা পড়েনি। এ ছাড়া এয়ারলাইনসগুলো যাত্রীদের সুস্থতার বিষয়ে নিশ্চিত হয়েই বোর্ডিং পাস দিয়েছে। এর পরও কিভাবে তাঁরা বাংলাদেশ ছাড়ার পর কভিড-১৯ পজিটিভ হয়েছেন তা নিয়ে দুশ্চিন্তা বাড়ছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কূটনীতিক বলেন, আরটিপিসিআর পদ্ধতিতে যে টেস্ট হয় তাতে ‘মার্জিন অব এরর’ ৩০% ধরা হয়। অর্থাৎ ১০০টি পরীক্ষার মধ্যে ৩০টি ভুল হতে পারে। বাংলাদেশে কভিড-১৯ উপসর্গ না থাকলেও বা কভিড-১৯ নেগেটিভ সনদ থাকলেও বিদেশে গিয়ে পজিটিভ ধরা পড়া ব্যক্তিরা সে ধরনের ভুলের কারণে শনাক্ত হয়েছেন এমনটি কেউ বলেনি।

তিনি বলেন, করোনা মহামারি সব দেশের জন্যই চ্যালেঞ্জ। জাপান বা দক্ষিণ কোরিয়ায় বাংলাদেশিরা কিভাবে কভিড-১৯-এ সংক্রমিত হলেন তা জানা যায়নি। সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসেবে বাংলাদেশ ও পাকিস্তান থেকে প্রবেশের ক্ষেত্রে দক্ষিণ কোরিয়া নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Comments are closed.

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews
%d bloggers like this: