1. dainiksurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
  2. editor@surjodoy.com : Daily Surjodoy : Daily Surjodoy
নমুনা দেওয়ার ১৭ দিনেও আসেনি রিপোর্ট, ‘বাধ্য হয়ে’ কর্মস্থলে ইউএনও
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৮:৩১ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
বৃহস্পতিবার সারাদেশে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ঘোষণা স্বামীর কর্মস্থল ইসলামী ব্যাংকের সামনে অনশনরত স্ত্রীর বিষপান, পুলিশ সদস্যদের ভূমিকায় উদ্বিগ্ন দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমরা আন্দোলন থেকে সরে যাব না, কফিন ধরে শিক্ষার্থীদের শপথ সংস্কার আন্দোলন সাধারণ ছাত্রদের হাতে নেই, এর নেতৃত্বে এখন ছাত্রদল-ছাত্রশিবি : কাদের চট্টগ্রামে কোটা সংস্কার আন্দোলনে নিহতদের স্মরণে মহানগর বিএনপির গায়েবানা জানাজা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বিজিবি মোতায়েন অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আজ পবিত্র আশুরা, কারবালার ‘শোকাবহ এবং হৃদয় বিদারক ঘটনাবহুল দিন চট্টগ্রামে কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যুবলীগ-ছাত্রলীগের সংঘর্ষে নিহত ৩ শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা বিবেচনায় স্কুল-কলেজ-পলিটেকনিক বন্ধ ঘোষণা

নমুনা দেওয়ার ১৭ দিনেও আসেনি রিপোর্ট, ‘বাধ্য হয়ে’ কর্মস্থলে ইউএনও

  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ২৩ জুন, ২০২০, ৯.৪২ পিএম
  • ২২৭ বার পঠিত

পটিয়া প্রতিনিধি : নমুনা দিয়ে ১৭ দিনেও রিপোর্ট পাননি চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফারহানা জাহান উপমা। তাই বাধ্য হয়ে যোগ দিয়েছেন কর্মস্থলে। কয়েকটি অভিযানও পরিচালনা করেছেন। তবে এর মধ্যে ১৪ দিনের কোয়ারেন্টিন শেষ করেছেন তিনি।

গতকাল সোমবার নিজ কার্যালয়ে যোগ দেন উপমা। পরে পটিয়া পোস্ট অফিস মোড়, আদালত রোড, সবুর রোড, ক্লাব রোড, স্টেশন রোড, ডাকবাংলো মোড়, মুন্সেফ বাজার এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন তিনি। জনসমাগম হওয়ায় এবং স্বাস্থ্যবিধি না মেনে দোকান খোলায় তিনটি প্রতিষ্ঠানের মালিককে ৮ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড করেন ইউএনও।

ইউএনও ফারহানা জাহান উপমা বলেন, ‘নমুনা দিয়েছি ১৭ দিন আগে, রিপোর্ট আসেনি। বাসায় বসে থেকে কী করব? শারীরিকভাবে বেশ সুস্থ বোধ করছি। এ ছাড়া ১৪ দিন কোয়ারেন্টিন পালন করেছি। কোনো রিপোর্ট না আসায় গতকাল সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা থেকে কাজে নেমেছি।’

ইউএনও আরও বলেন, ‘আমার শরীরে কোনো উপসর্গ নেই। পটিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন আমাকে।’

ফারহানা জাহান উপমা বলেন, ‘মানুষ স্বাস্থ্যবিধি না মেনে হাট-বাজারসহ বিভিন্ন এলাকায় ঘোরাফেরার কারণে সংক্রমণ বাড়ছে। আমি বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়েছি। এ ছাড়া উপায় নেই। কারণ, পরিণাম যেকোনো সময় ভয়াবহ হতে পারে। রিপোর্টের অপেক্ষায় থাকলে সাধারণ জনগণের অবস্থা বেগতিক হয়ে পড়বে। আমার দায়িত্ব কাজ করা, সবকিছু মাথায় রেখেই কাজ করছি।’

গত ৭ জুন ইউএনও উপমার গাড়িচালক দেলোয়ার হোসেন, বাসার মালি করোনা আক্রান্ত হন। ৮ জুন পুরো পরিবারসহ নমুনা পরীক্ষার জন্য দেন ফারহানা জাহান উপমা। এখনো তাদের প্রতিবেদন আসেনি।

পটিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ জাবেদ জানান, চট্টগ্রামে জটের কারণে নমুনাগুলো পরীক্ষার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। কিন্তু এ পর্যন্ত কোনো ফলাফল প্রকাশ করা হয়নি। তবে কয়েক দিনের মধ্যে ফলাফল আসতে পারে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Comments are closed.

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews