আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১০ টায় নড়াইল জেলা ও দায়রা জজ আদালতে এ রায় ঘোষণা করা হয়।
মর্জিনা বেগমের সাথে পিরোজপুরের তেজদাকাটি গ্রামের ফোরকান উদ্দিনের বিয়ে হয়। মর্জিনার আগের ঘরের ৫ বছর বয়সী মোস্তফিজুর নামে একটি ছেলে ছিল। সে তাদের সাথে থাকতো। ফোরকান ও মর্জিনা লোহাগড়া উপজেলার গোপীনাথপুর গ্রামের খলিল শেখের বাড়িতে ভাড়া থাকতো। ২০১৫ সালের ১১ অক্টোবর আসামি ও মর্জিনা রাতে খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ে। পরদিন সকালে বাড়ির মালিক খলিল শেখ তার ভাড়া ঘরে মর্জিনার রক্তাক্ত দেহ দেখে পুলিশকে খবর দেন । পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে পাঠায়। ভিকটিমের ছেলে মোস্তফিজুর জানায় ফোরকান তার মাকে বটি ও ছুরি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছে।