পাটগ্রাম উপজেলা বুড়িমারীতে তিন নবজাতক শিশুর জম্ম হতে না হতে গ্রামবাসীর জন্য আশিবাদ হয়ে এলো চলাচল অনুপযোগী রাস্তা মেরামত করে দিলো নবজাতক কে দেখতে এসে মিঠু। এ,এইচ,এম তারেকুজ্জামান ফাইন প্রধান পাটগ্রাম, প্রতিনিধি :- এখন বর্ষাকাল ঘনঘন বৃষ্টির কারনে যাতায়াতের অনুপযোগী গ্রামের অধিকাংশই সড়ক। পাটগ্রাম উপজেলার ৮ নং বুড়িমারী ইউনিয়নের বামন দল এলাকার বেশ কয়েকটি রাস্তা চলাচলের অনুপযোগী। ৮ নং বুড়িমারী ইউনিয়নের ৫ নং ওয়ার্ডের নিবাসি মোছাঃ রোখসানা আক্তার ও মোঃ জোনাব আলী দম্পতির কোল জুড়ে আসে তিনটি ফুটফুটে নবজাতক শিশু। সেই অসহায় পরিবারটির পাশে থেকে সব সময় সহযোগীতা করেন বুড়িমারী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃ তাহাজুল ইসলাম মিঠু। জনাব আলী বলেন- রোখসানার প্রসব বেদনা যখন ওঠে গভীর রাত, তখন তাকে মেডিকেল নিয়ে যাওয়ার মত কোন ব্যবস্হা না থাকায় মোঃ মেহেদী হাসান সেলিমকে ফোন করলে, সে বলে আমি ব্যবস্হা করছি। সেলিম বিষয়টি তাহাজুল ইসলাম মিঠুকে জানালে সংঙ্গে সংঙ্গে গাড়ির ব্যবস্হা করে রংপুরে চিকিৎসার সব ব্যবস্হা করেন।
রোখসানা আক্তার বলেন- কঠিন সময়ে আমাদের পাশে এসে ফেরেশতার মত দাড়ান মিঠু মামা, তিনি আর্থিক সহ বিভিন্ন ভাবে আমাদের সহযোগীতা করেন, সব সময় ভালোমন্দ খোজ খবর রাখেন। আজও তিনি আমার সন্তান ও পরিবারের জন্য চাল, ডাল, সুজি, আপেল, কমলা, মালটা, শিশু খাদ্যসহ হ্যান্ড ওয়াস, স্যানিটেশন নগদ অর্থ আমার হাতে তুলে দেন। এব্যাপারে তাহাজুল ইসলাম মিঠু বলেন- আমি বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মোতাহার হোসেন এম পি এর অনুপ্রেরণায় অনুপ্রানিত হয়ে সব সময় আমার ৮ নং ইউনিয়নের সকল শ্রেনী পেশার মানুষের পাশে দাড়াতে পেরে নিজের সামর্থ্য অনুযায়ী সহযোগীতা করতে পেরে খুব স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি। তিনি আরও বলেন মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে সব সময় মানুষের সেবা করে যেতে চাই। এ সময় জোনাব আলীর বাড়ি যাওয়ার সময় রাস্তার বেহাল দশা দেখে ক্ষোভ ও দুঃখ প্রকাশ করে স্থানীও গ্রামবাসী ও উক্ত ৫ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আব্দুস সালাম।
সহ সকলকে জিজ্ঞাসা করেন আপাতত চলাচলের জন্য মেরামত করতে কত টাকা লাগবে, গ্রামবাসী বলেন বিশ হাজার টাকা হলেই মেরামত করা সম্ভব। তাৎক্ষণিক তাহাজুল ইসলাম মিঠু পকেট থেকে দশ হাজার টাকা বের করে দেন। গ্রামবাসী বেশ খুশি।গ্রাম বাসী বলেন যে কাজটা চেয়ারম্যান মেম্বারদের করা কথা, সেই কাজটি করলেন তাহাজুল ইসলাম মিঠু। মিঠু গ্রামবাসীকে আশ্বস্ত করেন যে পাটগ্রাম- হাতিবান্ধার প্রত্যান্ত গ্রামের কোন রাস্তা কাচা থাকবে না, মোতাহার হোসেন এমপি দিনরাত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন এই এলাকার যাতায়াতের সুব্যবস্থা সহ ভাগ্য উন্নয়নে। এই সড়কটিও পাকা করনের ব্যবস্হাও হয়েছে।অতিদ্রুত রাস্তার পাকা করন কাজটি শুরু হবে।