ডেস্কঃ
জননেতা আরিফুর রহমান দোলন। যার পারিবারিক ঐতিহ্য শত বছরের পুরোনো। তার প্রপিতামহ কাঞ্চনমুন্সী ছিলেন একজন নিঃস্বার্থ সমাজসেবক। বৃটিশ আমলে এলাকার অজস্র লোকের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছিলেন তিনি। সমাজের নির্যাতিত নিপিড়িত মানুষের সেবায় কাটিয়ে দিয়েছেন তার জীবন। তারই ধারাবাহিকতায় তার প্রপৌত্র আরিফুর রহমান দোলন সমাজ সেবায় নজিরবিহীন অবদান রেখে চলেছেন। ফরিদপুর-১ আসন (আলফাডাঙ্গা,বোয়ালমারী,মধুখালী) এমন কোন সেক্টর নাই যে যেখানে তার প্রচেষ্টায় উন্নয়ন সাধিত হয় নাই। অবকাঠামো উন্নয়ন, শিক্ষাক্ষেত্রে, গরীব দুঃখী, নিপিড়িত, নিষ্পেষিত মানুষের কল্যাণে তার অবদান অনস্বীকার্য। ঐতিহ্যগত বড় হৃদয়ের হওয়ায় নিজের কষ্টার্জিত অর্থ তিনি জনগণের কল্যাণে ব্যয় করেন। তিনি কখনো কারো থেকে কিছু নেন নাই বরং দিয়েছেন দু’হাত ভরে। হিংসুকেরা হিংসায় জর্জরিত হয়ে তার নামে বিভিন্ন অপপ্রচার করে থাকে। কিন্তু তার হাসিমাখা মুখ আর কোমল হৃদয়কে একটুও দুর্বল করতে পারে নাই বরং তিনি হাসিমুখে তা সহ্য করেন। তার চলাফেরা কথাবার্তায় তিনি আপোষহীন প্রতিবাদী, স্পষ্টবাদী দেশপ্রেমিক। দলমত, প্রশাসন, জঙ্গী, দুর্নীতিবাজ নির্বিশেষে তিনি অন্যায়ের কঠোর প্রতিবাদী। জেএমবি কুখ্যাত জঙ্গি বাংলাভাই ও তারেক জিয়ার বিরুদ্ধে করা রিপোর্ট তার সাহসিকতার প্রমান বহন করে। সাম্প্রতিক সময়ে দুর্নীতিবাজ নেতা, প্রশাসনের বড় বড় কর্মকর্তাদের দুর্নীতি, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অবহেলা তুলে ধরেছেন গণমাধ্যমে। কিভাবে দেশ উন্নত হবে, দুর্নীতি থেকে অবমুক্ত হবে মাতৃভূমি সে সম্পর্কে বিভিন্ন সময়ে তিনি জাতীয় টেলিভিশন টকশোতে পরামর্শ দিয়ে থাকেন। একজন সমাজসেবক, একজন জনদরদী, গরীব দুঃখী মানুষের আশার বাতিঘর আরিফুর রহমান দোলন ভাইকে পেয়ে সাধারণ জনগণের মনে শান্তি বিরাজমান। ফরিদপুর ১ আসনে অধিক জনপ্রিয় হওয়া সত্বেও জননেত্রী শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তকে শ্রদ্ধা করতে যেয়ে তিনি জাতীয় নির্বাচনে ভোটে দাঁড়ান নাই। তিনি অঘোষিত এমপি হয়েই এলাকার উন্নয়নে আর মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাওয়া অব্যাহত রেখেছেন। আপনাদের দোয়া আর্শিবাদ এবং ভালোবাসা’ই আরিফুর রহমান দোলন ভাইয়ের শক্তি। আল্লাহ্ মালিক। দেখা হবে বিজয়ে। জয়বাংলা জয়বঙ্গবন্ধু