ইসমাইল হোসেন ময়মনসিংহ জেলা প্রতিনিধিঃ
ময়মনসিংহের ফুলপুরথানাধীন এলাকায় গত
২৬-১০-২০২১ ইং তারিখ রোজ মঙ্গলবার দিন আনুমানিক রাত ৮ টায় এল,জি,ই,ডির ঠিকাদার আব্বাছের নিকট থেকে সুকৌশলে ৮ লাখ টাকা ডাকাতি করে নিয়ে গেছে এক দল ডাকাত। উক্ত ঘটনায় ঠিকাদার বাদী হয়ে ৭জনের নাম চিহ্নিত করে ময়মনসিংহ জুডিশিয়াল আদালতে একটি অভিযোগ দায়ের করেন। যার দরখাস্ত নং ৪৮০ ধারা নং ১৪৩।৪৪৮।৩৯২।৩৪ দঃ বিঃ। সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিঃ বাদী সাক্ষীদের জবান বন্দির ভিত্তিতে অভিযোগটি গ্রহণ করে ফুলপুর থানা প্রেরণ করেন ব্যবস্থা নিতে। ফুলপুর থানার ওসি অভিযোগ পেয়ে ওনার অধীনস্থ দারোগা কবিরকে দায়িত্ব প্রদান করেন। এ দিকে কবির দায়িত্ব পেয়ে পুলিশী ক্ষমতার বলে আসামী চক্রের সদস্যের সঙ্গে যোগাযোগ করে মামলাটি ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করে আসামী রক্ষার জন্য কৃত ঘটনা তথ্যে সংগ্রহ না করে তিনি ভিন্ন তথ্য যোগ করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে এবং মামলাটি নথিভুক্ত না করে টালবাহানার মাধ্যমে সময় পার করে আসামী বাচাঁনোর চেষ্টায় লিপ্ত। এ জন্যেই প্রতিয়মান হয় যে বাদী থানা গেলো দারোগা কবির ডাকাতির ঘটনার তথ্য জিজ্ঞাসা না করে ভিন্ন প্রশ্ন করে চিহ্নিত বিষয় আড়াল করার পথ খুজছেন। যেখানে বাদী ও সাক্ষীদের জবানবন্দি আদালত নিয়েছে সেখানে থানা কর্মকর্তা কোর্ট অভিযোগ নথিভুক্ত করতে আপত্তি কি? দারোগা কবিরের রহস্য জনক ভুমিকায় বাদীর ধারণা হচ্ছে আসামীপক্ষ হতে তিনি অর্থনৈতিক স্বার্থ গ্রহণ করেছে। পরেও বাদী,আশাবাদী অভিযোগ নথিভুক্ত করে থানা কর্মকর্তা আসামী গ্রেপ্তার করবেন। চিহ্নিত আসামী গ্রেপ্তার না হওয়াতে বাদী আব্বাছ আতংকিত অবস্থা রাস্তায় দিয়ে চলাচল করেছে ব্যবসায়ী কাজে । তার কারন এ চক্রের সঙ্গে বিভিন্ন স্থানের খারাপ প্রকৃতির লোকদের সম্পর্ক রয়েছে । তা ছাড়া উল্লেখিত চক্রের সদস্যরা রাস্তা না কি অতি কৌশলে টাকা ওয়ালাকে আটকায়? তার প্রমাণ বহণ করেছে আব্বাছের টাকা লুট। ঘটনার প্রতিকার একান্তই জরুরী।