ইমাম হোসেন জীবন ক্রাইম রিপোর্টার চট্টগ্রামঃ
গত১২সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রাচীর আঘাতে গুরুতর মাথায় আঘতসহ পঙ্গু হয়ে বিবেকমৃত কিছু মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘোরার পরেও তাদের অনুভূতিহীন নীতিবিবর্জিত কর্মকান্ডে তীব্র মানসিক ভাবে আঘাতপ্রাপ্ত হোন।এ-বিষয়ে একাধিক নিউজ ছবি তুলে প্রতিবেদন প্রকাশ করেও তাদের মানবিক মনের প্রাচীরে সারা দেয়নি অসহায় নিরুপায় মানুষের জন্য।
মানসিক দুশ্চিন্তায় স্ট্রোক করেছেন অসহায় এ-ই বৃদ্ধ।কর্মজীবী শ্রমিক খেটেখুটে জীবন জীবীকা নির্বাহ করতেন পরিবারের একমাত্র ভরসা উপার্জক্ষম ব্যাক্তি।
আজ সকাল ১০টায় জানান হাসান আলীর মেয়ে দৈনিক সূর্যোদয় কে জানায় চিকিৎসা ও আর্থিক অভাব-অনটন সমস্যার জেরে অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা কারার কারণে তার বাবা ব্রেণ-স্ট্রোক করেছে অসহায় বাবা।
একদিগে আর্থিক সহায়তা অভাব-অনটনে স্বীকার অন্যদিগে চিকিৎসার সু-ব্যব্যবস্থা না পাওয়ায় এমন আকষ্মিক আঘাতে দুশ্চিন্তাগ্রস্থ হয়ে পড়েন দিনে দিনে আরও ব্যাতিত হাতে থাকে। আকষ্মিক ঘটনার জন্য দায়ী পক্ষ হতে প্রতিশ্রুতি দিলেও পাশে নেই কেউ।
গত১২সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রাচীর আঘাতে গুরুতর মাথায় আঘতসহ পঙ্গু হয়ে বিবেকমৃত কিছু মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘোরার পরেও তাদের অনুভূতিহীন নীতিবিবর্জিত মনের প্রাচীর সারা দেয়নি এমন একাধিক পোস্ট করা মানবিক আপত্তিকর কিছু মানুষের দুর্দশায় শিকার হওয়ার গল্পের করুন কাহিনী লোমহর্ষক বাস্তব জীবনে ভয়াবহ অবস্থা দেখেও । গলেনি তাদের মনের মধ্যে বিবেকবুদ্ধি বিকৃত মনহীন মনুষ্যত্ববোধ। আঘাত আর্থিক অক্ষম তায় চিকিৎসা ও অভাবের কারণেই মানসিক ভাবে ক্ষতি গ্রস্ত হয়। বর্তমানে খুলনা সদর সরকারি হাসপাতালে ভর্তি আছে। সেই খানে উন্নত চিকিৎসা ও সরকারি কোন চিকিৎসা সংক্রান্ত সহায়তা না পাওয়া তার মেয়ে জানান এ অবস্থায় কি করবে তা তিনি ভাবতেই পারছে না কারণ আর্থিক অবস্থার কথা চিন্তা করে
এ বিষয়ে বাস্তবচিত্রসহ বিবরণ জানাতে-বাংলাদেশ ব্যাংক চট্টগ্রাম কার্যালয়ের নির্বাহী প্রধান মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম শুরু থেকেই মুঠোফোনে পাওয়া যায়নি আজও মুঠোফোন তাকে পাওয়া যায়নি।
তাকে না পেয়ে এ-বিষয়ে শুরু থেকেই সবকিছুই জানানো হয়েছে এবং সাক্ষাতেও কথা হয়েছে ১৩সেপ্টম্বর। এবং সবরকম তথ্য নিশ্চিত করেছেন এবং বাস্তবচিত্রসহ বিবরণ জানানো হয়েছে দায়িত্বশীল পদে থাকা অত্র শাখার মহাব্যবস্থাপক মোহাম্মদ শামসুল হক।
তিনি বলেন- আমি ছুটিতে আছি এ-বিষয়ে যারা দায়িত্ব পালন করছে এখন কারো সাথে তার কোন যোগাযোগ নাই। আর ক্ষতিগ্রস্থরা সাহায্য পেয়েছে এমন কোন কাগজ প্রমাণাদি আছে কিনা তিনি বলেন নাই তবে দায়িত্ব পালন করছে এবং ক্ষতিগ্রস্থদের সাহায্যও করেছে আমকে জানানো হয়েছে।
প্রসঙ্গতঃ সব কিছু শুনার পরও আশা করি অবশ্যই তাদের জন্য কিছু করার আছে বলে আমি মনে করি।
ঘটনার পর থেকেই ক্ষতিগ্রস্থরা মুঠোফোনে ও সাক্ষাতেও লিখতসহ সব রকম আপত্তি জানিয়ে আসতেছে।পত্রিকা অনলাইন ও সোশাল মিডিয়াতেও গত ১২সেপ্টেম্বরের,বাংলাদেশ ব্যাংকের সীমানা প্রাচীরে হতাহতের বর্তমান সমস্যার বাস্তবচিত্র তুলে ধরা হয়েছে।
ও তাদের বাস্তব জীবনের তিক্ত জ্বালাময়ী জীবনরূপের কাল-থাবার কথা আলাপ-কালে অবহিত করছে এখনো করছে । এবং তাদের জীবনে ঘটনাক্রমে ঘটে যাওয়া প্রাচীর আঘাতের কালো থাবায় সীমাহীন দৈন্য-দশা,কষ্ট-দূর্দশা নিয়েও কথা হয়েছে আজও।
ওয়াল ধ্বসিয়া পড়ার কারণ অনুসন্ধানে তদন্ত কমিটিও হয়েছিল। তদন্তের রিপোর্টে ক্ষতিগ্রস্থের বর্ণনা প্রকাশে সামান্যটুকু অবহেলা করিনি বরঞ্চ তথ্য নিতে দিতে গিয়ে উল্টো অবহেলিত হয়ছি। এ নিয়ে গঠিত কমিটিতে যার ভিন্ন দপ্তরের সম্মানিত প্রধান আহবায়কের সাথে সাক্ষাতে ও সদস্য সবার সাথেই কথা হয়েছে । এবং দীর্ঘদিন গত হওয়ায় এ নিয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের ও বিভিন্ন মহলে বহুভাবে আলোচিত ও সমালোচিতও হয়েছে।
ক্ষতিগ্রস্থদের দারিদ্র্যে ও অসহায়ের বৃহত্তর স্বার্থেই সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি কর্তৃপক্ষের মতামত, তথ্যের ভিত্তিতে বাস্তব প্রতিবেদনের জন্য আপনার সকলের সাহায্য খুবই প্রয়োজন।
তাই বিনীত ভাবে অনুরোধে মাধ্যমে,সত্যতায় বাস্তবতায় ও প্রস্তাবে সত্য অনুসন্ধানে তদন্তেরর মাধ্যমে অবশ্যই তুলে ধরবেন।
এবং অসহায় ব্যাক্তিদের আজও চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছে। চিকিৎসাধীন ব্যাক্তি ও পরিবারের দারিদ্রদের জন্য আপনার স-অবস্থানে সবরকমের দায়িত্ব পালন করে আন্তরিক প্রাণবন্ত সচেষ্টা ও সাহায্যে এগিয়ে আসবেন যা কিনা একান্ত প্রয়োজন।