নিজস্ব প্রতিবেদক :
ভারত বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ করিডোর কসবার সীমান্ত পথে আসছে মাদক, ভারতীয় চিনিনহ নানা অবৈধ পণ্য। বাংলাদেশে মাদক সন্ত্রাস নিমুর্লে যৌথ বাহিনী অভিযান চললেও থামছে না সীমান্ত পথের অবাধে আসা মাদক। এই নিয়ে সাংবাদিক দ্বীন ইসলাম জাতীয় পত্রিকা দৈনিক সূর্যোদয়ে
সংবাদ প্রকাশ করাতে এবার তার উপর নেমে আসে নানা নির্যাতন গুম হওয়ার মত ঘঠনা।
কসবা ভারত বাংলাদেশের গুরত্বপূর্ণ সীমান্ত এলাকা। সীমান্ত এলাকাটিতে দীর্ঘদিন চলছে অবাধ্য মাদক বণিজ্য সহ নানা অবৈধ পণ্যের রমরসা বিকিকিনি। মাদকের বিরুদ্ধে কেউ মুখ খুললে তার উপর নেমে নির্যাতনের খর্গ সাথে সাথে গুম করে মেরে ফেলার মত নানা যন্ত্রনা।
আজ বুধবার তেমন এক ঘঠনার স্বাক্ষী সাংবাদিক দ্বীন ইসলাম৷। মাদকের বিরুদ্ধে নিউজ করায় তাকে আজ অঘ্রাত স্থানে নিয়ে গুম করার পাশাপাশি মাদক দিয়ে প্রশাসনে হাতে তুলে দেওয়ার চেষ্ঠা। দ্বীন ইসলামের বুদ্ধিমত্তায় কোন রকম প্রাণে বাঁচলেও এখন জীবন সংশয়ে তিনি।
অনুসন্ধান বলছে, সম্প্রতি সাংবাদিক দ্বীন ইসলাম জাতীয় দৈনিক সূর্যোদয়ে কসবার মাদক ব্যাপারী কসবা উপজেলার কুঠি ইউনিয়নের রানীয়ারা বিষ্ণুপুরের আব্দুল মালেকের ছেলে মাসুম পারভেজের ভারতীয় চিনিসহ মাদকের নিউজ প্রকাশ করলে তখন থেকে সাংবাদিক দ্বীন ইসলামকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দিতে নানা ষড়যন্ত্র করে আসছিল মাদক সম্রাট মাসুদ পারভেজ।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলার কুঠি ইউনিয়নের রানিয়াড়া বিষ্ণুপুরের আব্দুল মালেকের ছেলে মাসুম পারভেজ কাঠের ফুল হাইও রাস্তা থেকে প্রতিনিয়ত পিকআপে করে প্রাইভেট কারে করে গাজা সরবরাহ করে আসছিলেন বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় দীর্ঘদিন যাবৎ তার সাথে চিনি পাচার বাণিজ্য সাথে জড়িত সরাসরি মাসুম পারভেজ পাকিস্তান থেকে ভারত হয়ে বাংলাদেশে আসা অবৈধ রেনুর সাথে মাসুম পারভেজের সরাসরি সম্পর্কটা রয়েছে প্রতিনিয়ত মাসুম পারভেজ ইন্ডিয়া থেকে শুল্ক ফাঁকি দিয়ে হাজার হাজার পিস মোবাইল আনতেছে অবৈধ পথে সেগুলো বাংলাদেশের ঢাকা-চট্টগ্রাম বিভিন্ন জেলায় সাপ্লাই করে আসতেছিলেন মাসুম পারভেজ
[মাসুদ দ্বীন ইলামকে ধ্বংশ করে দেওয়ার জন্য বেঁচে নেন বাংলাদেশের তথা কথিক আরো দুই স্থানীয় সাংবাদিক হত্যা মামলার আসামি সাথে জড়িত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলার কুঠি পূর্বপাড়ার রেনু মিয়ার ছেলে সাংবাদিক শাহ পরান স্থানীয় এশিয়ান টিভির প্রতিনিধিকে যাদের মূলত দহরমমহরম মাসুম পারভেজের সাথ। মূলত মাসুদ পারভেজ সাংবাদিক শাহ পরানের সহায়তায় আজ সাংবাদিক দ্বীন ইসলামে গুম করে এরিসাথে ভুয়া সাংবাদিক বলে প্রশাসনে ধরিয়ে দেওয়ানসহ মেরে তাকে হত্যা করার চেষ্টা করে।
এদিকে সাংবাদিক দ্বীন ইসলামকে গুম ও হত্যার চেষ্টার ঘঠনাকে পূর্ব পরিকল্পিত উল্লেখ করে ঘঠনার সাথে জড়িতদের আইনের আওতায় এতে কঠোর শাস্তি দাবী করেন দৈনিক সূর্যোদয় কর্তৃপক্ষ। একি সাথে এই ঘঠনায় সাংবাদিক দ্বীন ইসলাম কসবা থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন বলে জানা যায়।