ময়মনসিংহ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের এক কর্মচারি গাজীপুরের এক নারী ধর্ষণ করার খবর পাওয়া গেছে। সদর মডেল থানার পুলিশ অভিযুক্ত মারুফকে আঞ্চলিক অফিস থেকে আটক করে থানায় নিয়ে এসেছে। জানা যায় পুলিশ অত্যান্ত গোপনীয়তার সঙ্গে পদক্ষেপ নিয়েছে ও ভিকটিমকে,সাংবাদিকের সঙ্গে কথা বলতে দিচ্ছে না। এতো গোপনীয়তা কেন জানতে চাইলে এক পুলিশ অফিসার বলেন এটা সরকারি অফিসের ঘটনা এবং পরে আপনারা সব তথ্য জানতে পারবেন। অপরদিকে ধর্ষককে বাঁচাতে জোরে, সুরে তদবির হচ্ছে। ধর্ষক ছাড়ানোর তদবিরে স্থানীয় পত্রিকার কয়জন সম্পাদক রয়েছে না কি? এমনি ভাবে অনেকে ধর্ষক ছাড়িয়ে নেয়ার জন্য তদবির করছে বলে সুত্র জানিয়েছে।
ময়মনসিংহ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে পাসপোর্ট জটিলতা সংক্রান্ত কাজে,গাজীপুর হতে আসেন-সেই সুত্র ধরে ময়মনসিংহ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের কর্মচারী মারুফ এর সঙ্গে পরিচয় হয় । ময়মনসিংহ পাসপোর্ট অফিসের এডি’র রুমে থেকে মারুফ কাজ করতেন। সেই পরিচয়ে মারুফ,ফোনে কথা,বলে মেয়েকে বিয়ে করার স্বপ্ন দেখান। এতে মেয়ে অনিচ্ছা প্রকাশ করলেও কৌশলে পাসপোর্ট জটিলতার কথা বলে দেখা,করতে বলে ময়মনসিংহ। জানাযায় সন্ধ্যার পর পাসপোর্ট অফিস খোলা থাকায় এডির কক্ষে মারুফ মেয়েটির সঙ্গে আপত্তিকর আচারন করেন তাকে আবাসিক হোটেলে নিয়ে একাধিকরার যৌন মিলন করেন-কিন্তু মারুফ বিয়ে করতে নারাজ। অপর দিকে অনেকে বলেছেন ধর্ষনের ঘটনা অফিস কম্পাউন্ডে ঘটেছে- তবে তার সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে । কোতোয়ালী মডেল থানার ইন্টেলিজেন্ট অফিসার উজ্জল সরকার জানান, পাসপোর্টের সুত্রধরে তাদের পরিচয় । পরে ফোনে তারা কথা বলতো। মেয়েকে ফোন করে এনে হোটেলে রাত্রী যাপন করে। পরদিন মেয়েকে গাড়ীতে তুলে দিলে মেয়ে বাড়ি না গিয়ে থানায় এসে অভিযোগ করেন। থানা পুলিশ গিয়ে পাসপোর্ট অফিস থেকে মারুফকে ধরে থানায় নিয়ে আসেন। এ রিপোর্ট লেখা সময় পযর্ন্ত ভিকটিম সেকেন্ড অফিসার নূর মোহাম্মদের রুমে বসা ছিলেন বলে সংবাদ সুত্রে প্রকাশ।
অফিসার ইনচার্জ আসলে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে পুলিশ জানিয়েছে। ময়মনসিংহ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের এডি’র সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
Like this:
Like Loading...
Related
এ জাতীয় আরো খবর..
[…] […]