1. admin@surjodoy.com : Main : Admin Main
  2. dainiksurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
  3. editor@surjodoy.com : Daily Surjodoy : Daily Surjodoy
যুদ্ধে আর্মেনিয়ার ২৩১৭ সৈন্য নিহত
মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১০:৪১ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
নবাবগঞ্জে শ্রমীকলীগ নেতার বিরুদ্ধে সরকারি খালের মাটি লুটের অভিযোগ ক্যাব প্রস্তাবিত জ্বালানি রূপান্তর নীতি প্রনয়ন,বিদ্যুৎ ও জ্বালানিখাত সংস্কারের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় বাস চাপায় প্রাণ গেল ২ মোটরসাইকেল আরোহীর রাজশাহীতে মিথ্যা চাঁদাবাজির অভিযোগ, প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন নড়াইল জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির নিন্ম আদালতে আত্মসমর্পণ জামিন নামঞ্জুর জেল হাজতে প্রেরন ফুলবাড়িতে যথাযথ মর্যাদায় সশস্ত্রবাহিনী দিবস উদযাপিত বাসে উঠাকে কেন্দ্র করে ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ ছাত্রদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র সাইন্সল্যাব এলাকা আইজিপি হিসেবে নিয়োগ পেলেন বাহারুল আলম পুঠিয়ায় সাথী ক্লিনিককে ১০ হাজার জরিমানা, সাংবাদিকের হুমকি নড়াইলে মদ্যপানে ১স্কুল ছাত্রীর মৃত্যু,আরও ১ জন হাসপাতালে ভর্তি

যুদ্ধে আর্মেনিয়ার ২৩১৭ সৈন্য নিহত

  • আপডেট টাইম : রবিবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২০, ৯.৫৩ এএম
  • ১৮২ বার পঠিত

সম্প্রতি রাশিয়ার মধ্যস্থতায় নাগোরনো-কারাবাখ অঞ্চল নিয়ে শান্তি চুক্তি অনুষ্ঠিত হয়েছে আজারবাইজান ও আর্মেনিয়ার মধ্যে। চুক্তির অংশ হিসেবে হাজার হাজার জাতিগত আর্মেনিয়ান নাগোরনো-কারাবাখের আশপাশের অঞ্চলগুলো থেকে পালিয়ে যাচ্ছে। চুক্তি অনুযায়ী ওই অঞ্চলগুলো আজারবাইজানকে হস্তান্তর করা হবে। তবে ছয় সপ্তাহব্যাপী চলা এ সংঘাতে আর্মেনিয়ার ২ হাজার ৩৭১ জন সৈন্য নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটি।

আর্মেনিয়ার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এলিনা নিকোঘোসিয়ান তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে এ তথ্য জানান। ফরেনসিক পরীক্ষার মাধ্যমে এসব সৈন্যের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া গিয়েছে বলে জানান তিনি। এর আগে ১৯৯০ সালে একই ইস্যুতে তৈরি হওয়া সংঘর্ষে ৩০ হাজার মানুষের প্রাণহানি ঘটেছিল। সেই সংঘাত থেমেছিল ১৯৯৪ সালে যুদ্ধবিরতি চুক্তির মাধ্যমে। সর্বশেষ, কিছুদিন আগে সম্পাদিত যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুযায়ী দুই দেশের সীমান্তে রাশিয়ার শান্তিরক্ষী মোতায়েন করা হয়েছে।

বিবিসি জানিয়েছে, কিছু জাতিগত আর্মেনীয় তাদের নিজেদের ঘরবাড়ি ধ্বংস করছে যাতে কোনও আজারবাইজানীয় প্রবেশ করতে না পারে।

এই বিতর্কিত অঞ্চলটি আজারবাইজানের ভূখণ্ড হিসেবে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত, তবে ১৯৯৪ সাল থেকে এটি জাতিগত আর্মেনিয়ানরা পরিচালনা করে আসছে। চুক্তি অনুসারে, আর্মেনিয়াকে ১৫ নভেম্বরের মধ্যে বেশ কয়েকটি জেলার নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা করতে হবে।

দুই দেশের সংঘাতের মূলে ওই নাগরনো-কারাবাখ অঞ্চল। এলাকাটি জাতিগত আর্মেনীয় অধ্যুষিত। সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের সময় ভোটাভুটিতে অঞ্চলটি আর্মেনিয়ার সঙ্গে থাকার পক্ষে রায় দেয়। এরপর বিষয়টি নিয়ে আজারবাইজান ও আর্মেনিয়ার মধ্যে যুদ্ধ বেধে যায়। ১৯৯০ সালের ওই যুদ্ধে প্রায় ৩০ হাজার মানুষের প্রাণহানি ঘটে। সেই যুদ্ধ থামে ১৯৯৪ সালের এক যুদ্ধবিরতির মাধ্যমে।

এরপর থেকে এলাকাটি আন্তর্জাতিকভাবে আজারবাইজানের অংশ হিসেবে স্বীকৃত। কিন্তু আর্মেনীয় বিচ্ছিন্নতাবাদীদের নিয়ন্ত্রণে। তাদের সমর্থনে আর্মেনিয়ার সরকার। আন্তর্জাতিক পরাশক্তিগুলোর মধ্যস্থতায় দশকের পর দশক আলোচনা হলেও শান্তিচুক্তি অধরা থেকে গেছে।

সবশেষ গত মঙ্গলবার থেকে আর্মেনিয়া ও আজারবাইজানের সঙ্গে রাশিয়ার যুদ্ধবিরতি চুক্তি বাস্তবায়ন হয়। এতে বিরোধীয় কারাবাখ অঞ্চলে রাশিয়ার শান্তিরক্ষীবাহিনী পর্যবেক্ষণ করার কথা রয়েছে।

এদিকে বুধবার তুর্কি প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যিপ এরদোয়ান ঘোষণা দেন, রাশিয়ার সঙ্গে সমঝোতা স্বারকে স্বাক্ষর হয়েছে তুরস্কের। এতে করে মস্কোর সেনাবাহিনীর সঙ্গে আঙ্কারার সেনাবাহিনী পর্যবেক্ষণ করবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Comments are closed.

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews