1. dainiksurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
  2. editor@surjodoy.com : Daily Surjodoy : Daily Surjodoy
শেরপুরের সীমান্তবর্তী গারো পাহাড়ে জীববৈচিত্র্য ফিরে আসছে
শুক্রবার, ২৬ জুলাই ২০২৪, ০৬:৪৮ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
বৃহস্পতিবার সারাদেশে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ঘোষণা স্বামীর কর্মস্থল ইসলামী ব্যাংকের সামনে অনশনরত স্ত্রীর বিষপান, পুলিশ সদস্যদের ভূমিকায় উদ্বিগ্ন দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমরা আন্দোলন থেকে সরে যাব না, কফিন ধরে শিক্ষার্থীদের শপথ সংস্কার আন্দোলন সাধারণ ছাত্রদের হাতে নেই, এর নেতৃত্বে এখন ছাত্রদল-ছাত্রশিবি : কাদের চট্টগ্রামে কোটা সংস্কার আন্দোলনে নিহতদের স্মরণে মহানগর বিএনপির গায়েবানা জানাজা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বিজিবি মোতায়েন অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আজ পবিত্র আশুরা, কারবালার ‘শোকাবহ এবং হৃদয় বিদারক ঘটনাবহুল দিন চট্টগ্রামে কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যুবলীগ-ছাত্রলীগের সংঘর্ষে নিহত ৩ শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা বিবেচনায় স্কুল-কলেজ-পলিটেকনিক বন্ধ ঘোষণা

শেরপুরের সীমান্তবর্তী গারো পাহাড়ে জীববৈচিত্র্য ফিরে আসছে

  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪, ২.০১ পিএম
  • ৯৩ বার পঠিত
 শেরপুর প্রতিনিধি:

শেরপুরের সীমান্তবর্তী গারো পাহাড়ে দেশীয় গাছ রোপণে আবারও জীববৈচিত্র্য ফিরে আসছে। এক সময় গারো পাহাড় বিভিন্ন প্রাণির অভয়ারণ্য হিসেবে পরিচিত থাকলেও বৃক্ষ নিধনে সেই সুনাম নষ্ট হয়ে যায়। তবে সুফল প্রকল্পের আওতায় এই পাহাড়গুলো আবারও পুরোনো ঐতিহ্য ফিরে পেতে শুরু করেছে।

গারো পাহাড় এক সময় বন্য হাতি, বাঘ, হরিণ, বন্য শুকর, বনমুরগী, অজগর সাপসহ বিভিন্ন প্রাণি ও বৃক্ষের অভয়ারণ্য ছিল। ৯০ এর দশকে সামাজিক বনায়নের নামে আকাশমনি এবং ইউক্যালিপটাস গাছ রোপণ করে ধ্বংস করা হয় পশু-পাখিদের এই আবাসস্থল।

ভুল বুঝতে পেরে পাহাড়ি বনাঞ্চল সংরক্ষণের দাবি ওঠে বিভিন্ন মহলের পক্ষ থেকে। বিষয়টি মাথায় রেখে তিন বছর আগে ১ হাজার হেক্টর জমিতে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে টেকসই বনায়ন জীবিকায়ন—সুফল প্রকল্পের আওতায় রোপণ করা হয় দেশীয় ফল এবং ঔষধি গাছ। এরই মধ্যে প্রকল্পটির ফলাফল আসতে শুরু করেছে।

স্থানীয়রা জানান, এখন ঝাঁকে ঝাঁকে বিভিন্ন প্রজাতির পাখি আসতে শুরু করেছে। বন্য শুকর, বানর ও বড় বড় সাপও এখন দেখা যায়।

সুফল প্রকল্পের ফলে বনের পরিবেশ আগের চেয়ে অনেক ভালো হয়েছে। আবারও আগের মত বন্য প্রাণি ও পাখিরা ফিরে আসবে বলে আশা করছে বন বিভাগ।

ময়মনসিংহ বন বিভাগের শেরপুরের বালিজুরি রেঞ্জের কর্মকর্তা রবিউল ইসলাম বলেন, এখানে বন্য পশু–পাখির তেমন কোনো আনাগোনা ছিল না। এখন সাপ, বন্য শুকর, বানর, হরিণসহ বিভিন্ন ধরনের পাখির সমারোহ ঘটছে।

রবিউল ইসলাম বলেন, সুফল বাগান হওয়াতে এ এলাকায় ফলের চাহিদা, ঔষধি গাছের চাহিদা, আয়ুর্বেদিক ঔষধি গাছের চাহিদা মিটবে। উপকার ভোগীরাও বেশ সুবিধা পাবে।

ময়মনসিংহ বিভাগের বন কর্মকর্তা আ.ন.ম. আব্দুল ওয়াদুদ বলেন, আগের বনায়নের পরিকল্পনায় পশু-পাখিদের খাবার ও আবাসের জায়গা ধ্বংস হয়েছিল। তবে এখন বিভিন্ন প্রজাতির বৃক্ষ রোপণ করায় বনের পরিবেশ আগের থেকে ভালো হচ্ছে।

আব্দুল ওয়াদুদ বলেন, ৩০ থেকে ৩১ রকমের বাগান করার মাধ্যমে বন্যপ্রাণীর আবাসস্থল উন্নয়নের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

হাফিজুর রহমান লাভলু
শেরপুর জেলা প্রতিনিধি।
০৮/০২/২০২৪

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Comments are closed.

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews