হাবিব পেকুয়া প্রতিনিধিঃ
ঘটনাটা ২০০১-২০০৪ সালের
কক্সবাজার জেলার তিনটি আসন থেকে জোট সর্মথিত প্রার্থীর জয়-জয়কার। তৎমধ্যে কক্সবাজার-১ আসন থেকে নির্বাচিত হয়েছিলেন সাবেক সংসদ সদস্য, ক্লিন ইমেজের অধিকারী, সাবেক ম্যাজিস্ট্রেট ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের ছাত্র সাবেক মেধাবী ছাত্রনেতা সালাহউদ্দিন আহমদ।
বিচক্ষণতা, সাহসিকতা, মেধা ও পরিশ্রমে স্থান করে নিয়েছিলেন মন্ত্রী পরিষদে। আর ভাগ্য চাকা খুলেছিল কক্সবাজার জেলাবাসীর। কক্সবাজার জেলার সমস্ত আনাচে-কানাচে ছড়িয়ে পড়ে সালাহ্উদ্দিন আহমেদের উন্নয়নের ছোঁয়া। আর জনগণ ভালবেসে নাম দিয়েছিল উন্নয়নের ফেরিওয়ালা কক্সবাজারের সূর্য সন্তান।
কক্সবাজার সদর উপজেলার অন্তর্গত খুরুশকুল ইউনিয়ন।কক্সবাজার শহরের সীমানা প্রাচীরের সাথে লাগোয়া হলেও বাঁকখালী নদী যেনো একটি দেওয়াল। এই ইউনিয়নের মানুষের জীবন-যাত্রা ছিল খুবই কষ্টকর।
শিক্ষা, চিকিৎসা, কর্মের জন্য প্রতিদিন পাড়ি জমাতে হত নদীর ওপারে (মাঝিরঘাট, কক্সবাজার)। অসুস্থ রোগীদের জন্য এই পারাপার ছিল মরণ যন্ত্রণা।
উৎপাদিত লবণ, মাছ, পান পরিবহন ও বাজারজাতকরণ ছিল খুবই কষ্ট ও ব্যয়বহুল্য। এই ইউনিয়নের মানুষগুলোর কষ্টের কথা চিন্তা করে তৈরী হয় খুরুশকুল সেতু। যেটি কক্সবাজার পৌরসভা ও খুরুশকুল ইউনিয়নকে আবদ্ধ করে একই ভূমিতে। আর এই অসামান্য অবদানের মহানায়ক জননেতা জনাব সালাহউদ্দিন আহমদ।
তাই আজো প্রবীণ থেকে শুরু করে নবীনরা বলে,
“ভাগ্য পরিবর্তনের মালিক আল্লাহ,
আর উসিলা জননেতা সালাহউদ্দিন আহমদ”