1. admin@surjodoy.com : Main : Admin Main
  2. dainiksurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
  3. editor@surjodoy.com : Daily Surjodoy : Daily Surjodoy
সেপ্টেম্বর শেষে ফের বন্যার পূর্বাভাস
বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:২৮ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
চট্টগ্রামে ১৪ পিছ বিদেশী স্বর্নের বার সহ আটক ১ সাবেক ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে ছেড়ে দিয়েছে আদালত আওয়ামীলিগের সময়ে আওয়ামীলিগের নেতা , বিএনপির সময়ে বিএনপির নেতা সেজে প্রভাব বিস্তার করার চেষ্টা ! নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে এলজিইডি কুমিল্লার মতবিনিময় কলেজ ছাত্র আব্দুল আলীম হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন ! সাভারে বিরুলিয়ায় নিহত নারী ছিলেন অন্তঃসত্ত্বা : স্বামী গ্রেফতার । ফেসবুকে মানহানিকর লেখা প্রচারের অভিযোগ এনে এক কোটি টাকার মানহানি এবং হত্যা চেষ্টার মামলা দায়ের করা হয়েছে। কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নাজমুল হাসানের বিরুদ্ধে অভিযোগ সংবাদ সম্মেলন এক নারী। চোর সদস্যকে পুলিশে দেয়ায় কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ার মাধবপুর ইউপি সদস্যের বাড়িতে পালতক চোরদের হামলা ও মারধর, সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে গুরুতর আহত এক সাংবাদিক। জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস ২৮ এপ্রিল 

সেপ্টেম্বর শেষে ফের বন্যার পূর্বাভাস

  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ২৫ আগস্ট, ২০২০, ৮.২৩ পিএম
  • ২৪৪ বার পঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক: দেশে চার দফায় মোট ৪৬ দিন বন্যা স্থায়ী হয়েছে। এর মধ্যে আগামী সেপ্টেম্বর শেষে আরেকটি বন্যা হতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে সরকার। মঙ্গলবার (২৫ আগস্ট) সচিবালয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান এক সংবাদ সম্মেলনে চলমান বন্যার ক্ষয়ক্ষতির হিসাব তুলে ধরেন। এ সময় মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোহসীন উপস্থিত ছিলেন।

চলতি বছর আরও বন্যা হওয়ার কোন আশঙ্কা আছে কিনা জানতে চাইলে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রতিমন্ত্রী বলেন, আবহাওয়া অধিদফতরের পরিচালক সামসুদ্দিন আহমেদ পূর্বাভাস দিয়েছেন— এ বছরের সেপ্টেম্বরের শেষের দিকে আরেকটি বন্যা হতে পারে। অক্টোবর-নভেম্বরের মধ্যে একটি ঘূর্ণিঝড়ের সম্ভাবনা আছে।

এবারের বন্যা ১৯৯৮ সালের বন্যার থেকে দীর্ঘস্থায়ী নয় জানিয়ে ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ১৯৯৮ সালের বন্যা ছিল ৬৯ দিন, এবারের বন্যা ছিল ৪৬ দিন। আর ক্ষয়ক্ষতিও ১৯৯৮ সালের বন্যার চেয়ে এবার কম। ’৯৮ সালে প্রায় ৫০ ভাগ এলাকা প্লাবিত হয়েছিল। এবার আমাদের প্রায় ৩০ ভাগ এলাকা প্লাবিত হয়েছে।

বন্যায় খাদ্যশষ্যের ঘাটতি হবে না জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকারি মজুত আছে ১৩ লাখ মেট্রিক টনের উপরে। আট লাখ মেট্রিক টন থাকলে মনে করি নিরাপদ। আরও খাদ্য সংগ্রহের কাজ চলছে, এ মাসের মধ্যে ১৫ লাখে পৌঁছে যাবে।

বন্যা দীর্ঘায়িত হলে বরাদ্দ আরও বাড়বে কিনা জানতে চাইলে প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমাদের যে বরাদ্দ আছে সেটা দিয়ে আমরা মোকাবিলা করতে পারব।

এনামুর রহমান বলেন, এবার চার দফায় বন্যা হয়েছে। ২৬ জুন থেকে বন্যা শুরু হয়, এরপরে ১০ জুলাই দ্বিতীয় দফায় এবং ১৯ জুলাই তৃতীয় দফায় এবং চতুর্থ দফায় গত ১৮ জুলাই থেকে উপকূলীয় অঞ্চলে বরিশাল বিভাগের ছয়টি জেলা এবং সাতক্ষীরা জেলায় অতিরিক্ত জোয়ার, সমুদ্রের লঘুচাপ এবং উজানের পানির কারণে প্লাবিত হয়।

তিনি বলেন, আমরা সবগুলো বন্যা কবলিত এলাকার জনগণের জন্য পর্যাপ্ত খাদ্য সহায়তা দিয়েছি। মাঠ পর্যায়ের প্রশাসন এবং জনপ্রতিনিধিরা বিতরণ করেছেন।

বন্যা ও দুর্যোগ প্রস্তিতি নিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী আমাদের একটি এসওডি (স্ট্যান্ডিং অর্ডার অন ডিজাস্টার) বা দুর্যোগ স্থায়ী কার্যাদেশ দিয়েছেন। এটা পাওয়ার পর আমাদের কাজ সহজ হয়েছে, কখন কোন অবস্থায় কে দুর্যোগে প্রথম রেন্সপন্স করবে, কে কাজটি করবে সেটি ভাগ করে দেয়া হয়েছে। কাজেই যেকোনো দুর্যোগের পূর্বাভাস পেলে আমরা এসওডি অনুযায়ী কাজ করি এবং সে অনুযায়ী আমরা প্রস্তুত আছি।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews