1. admin@surjodoy.com : Main : Admin Main
  2. dainiksurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
  3. editor@surjodoy.com : Daily Surjodoy : Daily Surjodoy
হারিয়ে যাচ্ছে গ্রামাঞ্চলের চিরচেনা কাশবন
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:২৪ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
পাইকগাছায় ৩১৪কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ ও ৪২ কেজি কারেন্ট জাল জব্দ দলের পরিবর্তন হয়েছে চরিত্রের পরিবর্তন হয়নি -শায়খে চরমোনাই মুফতি ফয়জুল করীম উপদেষ্টা হাসান আরিফ মারা গেছেন গাজীপুরের কাশিমপুরে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার কুড়িগ্রামের উলিপুরে মহান বিজয় দিবস পালিত বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতীয় স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদন সাভার পৌরসভা ৩ নং ওয়ার্ডে সবুজ স্বদেশ যুব সংঘের আয়োজনে আলোচনা সভায় মেয়র পদপ্রার্থী মোঃ খোরশেদ আলম রেডার ত্রি-বার্ষিক নির্বাচন: সভাপতি লাভলু, সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান প্রতিবন্ধী নাগরিকদের সঙ্গে তারেক রহমানের মতবিনিময় অনুষ্ঠিত রাজধানীর মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

হারিয়ে যাচ্ছে গ্রামাঞ্চলের চিরচেনা কাশবন

  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ৯ অক্টোবর, ২০২০, ১০.১২ পিএম
  • ৪১৯ বার পঠিত

ফিরোজ,বাউফল প্রতিনিধি:
কালের পরিক্রমা ও আধুনিকতার ছোঁয়ায় পটুয়াখালীর বাউফলের মানচিত্র থেকে হারাতে বসেছে সাদা কাশফুল। সেই চিরচেনা দৃশ্য আর দেখা যায় না। কয়েক জায়গায় থাকলেও তার রক্ষনাবেক্ষন তেমন করা হয় না।
কাশবনের তথ্য সংগ্রহ করতে গিয়ে সাহিত্যিকের মতো প্রবীনদের মুখ থেকে জানাগেছে, প্রকৃতিতে শরৎ মানেই নদীর তীরে কাশফুলের সাদা রং এর হাসি। শরৎ মানেই কাশফুল, এজন্যই শরৎকে বলা হয় ‘ঋতুর রানী’। ঋতু অনুযায়ী ভাদ্র-অশ্বিন মাস জুড়ে শরৎকাল। হিন্দু সম্প্রদায়ের ঘরে ঘরে দিন গোনা শুরু হলো এই শরৎতে, কৈলাশ ছেড়ে দুর্গতিনাশিনী দেবী দুর্গা আসবেন তাদের গৃহে। নদীর পাড়ে কাঁশফুলের জেগে ওঠার আভাস দেখেই বাতাসে রটে গেছে শরৎ এসেছে, পূজা আসছে। শরৎকাল এলেই চরাঞ্চলসহ গ্রাম-বাংলার ঝোপ-ঝাড়, রাস্তা-ঘাট ও নদীর দুই ধারসহ আনাচে-কানাচে দেখা মেলে কাশফুলের।
বাউফল উপজেলা কৃষি সম্প্রসারন উপসহকারি উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা আনছার উদ্দিন মোল্লা বলেন, বর্তমানে গ্রামবাংলার নদ-নদীর ধার, ঝোপ ঝাড়, জঙ্গল, পুকুর, খাল-বিল,আবাদি জমির আইলে (সীমানা) শরৎকালের সেই চিরচেনা দৃশ্য আর দেখা যায় না। কালের আবর্তে পরিবেশ থেকে হারিয়ে যাচ্ছে কাশবন। বর্তমানে গ্রাম-বাংলায় বিচ্ছিন্নভাবে থাকা যে কয়েকটি কাশবন চোখে পড়লেও সেগুলোও হারিয়ে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত।
বাউফল সরকারি কলেজের সাবেক প্রানীবিদ্যা বিভাগের প্রভাষক শিখা ব্যানার্জী বলেন, কাশবন চাষে তেমন পরিচর্যার প্রয়োজন হয় না। নিজে থেকে অথবা বীজ ছিটিয়ে দিলেই কাশবনের সৃষ্টি হয়ে থাকে। কাশবন গরু-মহিষের খাদ্য, গ্রামের ঝাঁটা, ঘরের ছাউনি হিসাবে ব্যবহ্রত হতো কিন্তু বর্তমানে কাশবন তেমন দেখা যায় যায় না। চরাঞ্চলসহ কয়েক জায়গায় থাকলেও তার রক্ষনাবেক্ষন তেমন করা হয় না।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Comments are closed.

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews