1. admin@surjodoy.com : Main : Admin Main
  2. dainiksurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
  3. editor@surjodoy.com : Daily Surjodoy : Daily Surjodoy
উলিপুরে অবৈধ করাত কলের বিকট শব্দে অতিষ্ট এলাকাবাসী
মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:৪৪ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
ক্যাব প্রস্তাবিত জ্বালানি রূপান্তর নীতি প্রনয়ন,বিদ্যুৎ ও জ্বালানিখাত সংস্কারের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় বাস চাপায় প্রাণ গেল ২ মোটরসাইকেল আরোহীর রাজশাহীতে মিথ্যা চাঁদাবাজির অভিযোগ, প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন নড়াইল জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির নিন্ম আদালতে আত্মসমর্পণ জামিন নামঞ্জুর জেল হাজতে প্রেরন ফুলবাড়িতে যথাযথ মর্যাদায় সশস্ত্রবাহিনী দিবস উদযাপিত বাসে উঠাকে কেন্দ্র করে ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ ছাত্রদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র সাইন্সল্যাব এলাকা আইজিপি হিসেবে নিয়োগ পেলেন বাহারুল আলম পুঠিয়ায় সাথী ক্লিনিককে ১০ হাজার জরিমানা, সাংবাদিকের হুমকি নড়াইলে মদ্যপানে ১স্কুল ছাত্রীর মৃত্যু,আরও ১ জন হাসপাতালে ভর্তি রাজশাহীতে গোপনে মৃত ব্যাক্তির জমি বিক্রয়ের অভিযোগ

উলিপুরে অবৈধ করাত কলের বিকট শব্দে অতিষ্ট এলাকাবাসী

  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ৭ জুলাই, ২০২২, ১২.৫৭ এএম
  • ১৮০ বার পঠিত
কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি:
কুড়িগ্রামের উলিপুরে অবৈধ করাত কলের (ছ-মিল) বিকট শব্দে অতিষ্ট হয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে অভিযোগ করেছে এলাকাবাসী। শব্দের কারনে ছ-মিল সংলগ্ন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর পড়ার ব্যঘাত ঘটছে। ঘটনাটি ঘটেছে, উপজেলার সাতদরগাহ বাজার এলাকায়।
এলাকাবাসী ও অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার থেতরাই ইউনিয়নের সাতদরগাহ বাজারে আব্দুল হামিদ নামে এক ব্যক্তি করাত কল বসিয়ে দীর্ঘদিন থেকে ব্যবসা করে আসছে। সকাল থেকে শুরু করে গভীর রাত পর্যন্ত ইঞ্জিন চালিত মেশিন দিয়ে গাছ কাটার কারনে বিকট শব্দের সৃষ্টি হয়। ফলে মিল সংলগ্ন সাতদরগাহ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কোমলমতি শিশু শিক্ষার্থীদের পড়াশুনার ব্যাঘাত সৃষ্টি হয়। এছাড়া প্রতিনিয়ত শব্দ দূষনের কারনে এলাকাবী অতিষ্ট।
এলাকাবাসী আবুল হোসেন, মোকছেদ আলী, আবু জাফর, আহম্মেদ আলীসহ অনেকে জানান, মিলের মালিক কারো কথা তোয়াক্কা না করেই নিজের ইচ্ছামত মিল পরিচালনা করেন। মিলটি চালানোর জন্য বৈধ কোন কাগজপত্রও নেই। তবুও দাপটের সহিত মিল পরিচালনা করে আসছেন। মিলের বিকট শব্দে এলাকার মানুষজন অতিষ্ট।
সাতদরগাহ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মিজানুর রহমান বলেন, অত্র প্রতিষ্ঠানে ২০২ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। পাশ্ববর্তী ছ-মিলের বিকট শব্দের কারনে কোমলমতি বাচ্চাদের পড়াশুনার ব্যাঘাত ঘটে। মিলটি অন্যত্র সরিয়ে নিলে সবার জন্য ভাল হত।
ছ-মিলের মালিক আব্দুল হামিদ জানান, ছ-মিলের কাগজপত্র করার জন্য আবেদন করেছি। এছাড়া অন্য একটি জায়গা ক্রয় করা হয়েছে মিলের জন্য। শুকনো মৌসুমে মিলটি স্থানন্তর করা হবে।
উপজেলা বন কর্মকর্তা ফজলুল হক বলেন, অভিযোগ পাওয়ার পর বিষয়টি সরেজমিন তদন্ত করে দেখা হয়েছে। ছ-মিল সরানোর নির্দেশ দেয়া হয়েছে। নিদের্শ না মানলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার বিপুল কুমার অভিযোগ পাওয়ার কথা স্বীকার করে জানান, বন কর্মকর্তাকে বিষয়টি তদন্ত করে প্রতিবেদন দেয়ার জন্য বলা হয়েছে। তিনি এখন পর্যন্ত প্রতিবেদন জমা দেননি। তদন্ত রিপোর্ট হাতে পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Comments are closed.

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews