ইমরুল হাসান বলেন, ‘আমরা আবেদন করলেই যে এএফসি অনুমোদন দেবে তাও নয়। কারণ, এখানে অনেক বিষয় আছে। প্রতিদিন দুটি করে ম্যাচ। ঢাকায় আমাদের ভেন্যু একটা। আবার গ্রুপের শেষ ম্যাচ দুটি হতে হবে একই সময়। তখন আমরা কিভাবে করবো? তাছাড়া ওই সময় করোনাভাইরাসের পরিস্থিতি কেমন থাকে সেটাও বড় একটা বিষয়। দলগুলো তিনদিন আগে আসবে। সবার কোভিড-১৯ পরীক্ষা করা, আইসোলেশনের ব্যবস্থা করা, নিরাপত্তা, চিকিৎসা- অনেক বিষয় জড়িয়ে আছে এখানে। তার চেয়ে ভালো আমরা দলের অনুশীলন নিয়ে মাথা ঘামাই। খেলা যেখানেই হোক খেলে আসবো’।
এ্এফসি কাপে বসুন্ধরা কিংসের ৫টি ম্যাচ বাকি রয়েছে। ২৩ অক্টোবর মাজিয়ার বিরুদ্ধে মাঠে নামবে বসুন্ধরা। এরপর ২৬ অক্টোবর চেন্নাই সিটি এফসি এবং ফিরতি পর্বে ২৯ অক্টোবর আবার চেন্নাইন সিটি এফসির বিরুদ্ধে। ১ নভেম্বর টিসি স্পোর্টস এবং ৪ নভেম্বর মাজিয়া স্পোর্টস অ্যান্ড রিক্রিয়েশন ক্লাবের বিপক্ষে লড়বে বসুন্ধরা।
প্রতিষ্ঠাতা : মেজর (অব) মোঃ মোদাচ্ছের হোসাইন, সম্পাদক মন্ডলির সভাপতি: বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুজ্জামান আহমেদ এমপি, ব্যবস্থাপনা সম্পাদক: তৌহিদ আহমেদে রেজা, বার্তা সম্পাদক: আসমা আহমেদ কর্তৃক ৫৪ কামাল আতাতুর্ক এভিনিউ সৈয়দ ভবন, ঢাকা-১২১৩ থেকে সম্পাদিত ও প্রকাশিত
© All rights reserved 2020 Daily Surjodoy