নিজস্ব প্রতিবেদকঃ-

ঢাকার আশুলিয়া থানাধীন দূর্গাপুর এলাকার হারুন-অর রশিদের ক্রয়কৃত সম্পত্তি আশুলিয়া থানার ওসি কামরুজ্জামানের ইঙ্গিতে ও থানার উপ-পরিদর্ষক (এসআই) কায়সারের ক্ষমতার প্রভাব খাটিয়ে জমি দখলের পায়তারাসহ প্রাণনাশের হুমকি অব্যাহত রেখেছে দখলবাজ রেজাউল করিম,তৌফিকুর রহমান ও অবঃ মেজর পারভেজ আহম্মদ খান।

হারুনুর-অর রশিদের ক্রয়কৃত সম্পত্তি আশুলিয়া থানাধীন বড় রাঙ্গামাটিকা কে এল নং- ৭৮ খতিয়ান নং, সি এস,০২, এস এ ১৪,আর এস,এ ১৪ আর,এস ১০২ দাগ নং সি,এস ও এস,এ ৬৩ আর এস ১৩৮, উক্ত দাগে মোট সম্পত্তি ১,৬৩-১/২ শতাংশ যাহার চৌহদ্দি উত্তরে শ্যামভানু ও নয়ন ভানু এর বিক্রিত জমি।

দক্ষিণে বোদাই মাতবর,পূর্বে রাস্তা ও নয়ন খা পশ্চিমে রুপাই মণ্ডল। যাহার অত্র চৌহদ্দির মধ্যে ৩৩ শতাংশ হারুনুর-অর রশিদ ক্রয় সূূত্রে মালিক হইয়া ভোগ দখল করে আসছিল। উক্ত বিবাদীরা তারা ক্ষমতার প্রভাব খাটিয়ে ০১/১১/২১-ইং সকাল অনুমান সকাল ১০ টায় তাদের সন্ত্রাসী বাহিনীদের দ্বারা উক্ত সম্পত্তিতে তারা ইট বালি সিমেন্ট রেখে জমি দখলের উদ্দেশ্যে রাখলে বিষয়টি হারুনুর-অর রশিদ জানতে পেরে ঘটনাস্থলে পৌঁছে তাদের বাধা প্রদান করলে এক পর্যায়ে তারা প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করলে।

তফসিল বর্ণীত সম্পত্তিতে গেলে মারাত্মক শান্তি শৃঙ্খলা ভঙ্গের আশংকা বিদ্যমান রাখিয়াছেন মর্মে সম্পত্তি সংক্রান্ত বিষয়ে সিনিয়র সহকারী জজ সভার আদালত ঢাকার ০৯/০২/২১-ইং তারিখে দেওয়ানি আদালত একটি নিষেধাজ্ঞার জাড়ি মোকদ্দমা দায়ের করে যাহার নং-২৯/২০২১ উক্ত মামলাটি চলমান তাহার পরেও অভিযুক্তরা আশুলিয়া থানার ওসি কামরুজ্জামান কে হাতে রেখে ওসির ইঙ্গিতে থানার এসআই কায়সার একজন পুলিশ অফিসার হয়েও বিজ্ঞ আদালতের নির্দেশ অমান্য করে উক্ত সম্পত্তি জোরপূর্বক দখলের চেষ্টা করিতেছে। এমনকি এ সম্পত্তির বিষয়ে ল্যান্ড সার্ভে ট্রাইব্যুনালে মামলা নং- ৩৭/২০২১-ইং একটি মামলা চলমানও রয়েছে।

এবিষয়ে আরও জানা যায়, আশুলিয়া থানার ওসি কামরুজ্জামান ও এসআই কায়সারকে উক্ত বিবাদীরা হাতে রেখে ওসির ইঙ্গিতে হারুনুর-অর রশিদের জমি দখলের পায়তারাসহ প্রাণনাশের হুমকি অব্যাহত রাখায় হারুনুর-অর রশিদ নিরুপায় হয়ে সম্পত্তি দখলবাজদের বিরুদ্ধের গত ০১-১১-২০২১-ইং ঢাকা রেঞ্জের (ডিআইজি) হাবিবুর রহমান এর বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ করেন এবং আশুলিয়া থানাতেও একই বিষয় উল্লেখ করে লিখিত অভিযোগ করেন ভুক্তভোগী হারুনুর-অর রশিদ।

তার পরেও আশুলিয়া থানার ওসি কামরুজ্জামান ও এসআই কায়সার ভুক্তভোগীদের লিখিত অভিযোগটি কোন প্রকার তদন্ত না করে। পাল্টা অভিযুক্ত  প্রভাবশালীদের পক্ষ নিয়ে হারুনুর-অর রশিদসহ তিন জন ছাত্রকে জরিয়ে ৯ জনের বিরুদ্ধে একটি মামলা নেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

অভিযোগ দেয়ার মাত্র দুদিনে কোন প্রকার তদন্ত ছাড়াই এবং ছাত্রদের নামে কোন আইনে মামলা নিলেন এ বিষয়টি নিয়ে আশুলিয়া থানার অফিসার (ওসি) কামরুজ্জামানের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও তার কোন বক্তব্য পাওয়া যায়নি। বিস্তারিত আরো আসছে---