এ পরিস্থিতিতে চলতি জুন মাসেও কিস্তি দিলে দিবে-না দিলে নাই। তবে জোর করে কিস্তি আদায় করতে পারবে না ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম পরিচালনাকারী এনজিওগুলো। জোর করে ঋণের কিস্তি আদায় ক্ষেত্রে কঠোর হুসিয়ারি দিয়েছেন গাইবান্ধার জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোঃ আব্দুল মতিন। তিনি বলেন, জোর করে কিস্তি আদায়ের অভিযোগ প্রমানিত হলে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে, গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রামকৃষ্ণ বর্মন জানান, বাধ্য করে কিস্তি না নেওয়ার জন্য এনজিও কর্মীদের সর্তক করা হয়েছে। এরপরও যদি কোন এনজিও কর্মীর বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ প্রমানিত হয়, তখন তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
এদিকে গত ৩১ মে থেকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলছে অফিস-আদালত। ঘরবন্দি মানুষ কাজে নেমেছেন। এ পরিস্থিতিতে এনজিওগুলোও প্রস্তুতি নিচ্ছে কিস্তি আদায়ের। ইতিমধ্যে বেশকিছু এনজিও কিস্তি আদায়ে ঋণগ্রহীতাদের চাপ দেয়ারও অভিযোগ উঠেছে। মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটির মনিটরিং সেলের একটি সূত্র জানায়, কোথাও জোর করে ঋণ আদায় করা হলে এনজিওর ঋণ কার্যক্রম পরিচালনার লাইসেন্স বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।