1. admin@surjodoy.com : Main : Admin Main
  2. dainiksurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
  3. editor@surjodoy.com : Daily Surjodoy : Daily Surjodoy
ঘোড়াঘাটের ঐতিহ্যবাহী সুরা মসজিদ বর্তমানে ধবংসস্তুুপে পরিনত
রবিবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৪, ০১:৩৮ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
রাজশাহীতে সরকারি জায়গা দখল করে বিএনপি নেতাদের অবৈধ স্থাপনা নির্মাণের অভিযোগ নড়াইলে ডিবির অভিযানে ১০০ পিস ইয়াবাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার সাভারে সান্তনা (৩৫) নামের একজন গৃহবধুর মরদেহ উদ্ধার শেখ হাসিনাস সহ পলাতক আসামিদের ফিরিয়ে আনতে রেড অ্যালার্ট নোটিশ জারি করতে প্রসিকিউশনের চিঠি লোহাগড়ায় জয়পুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার সাতক্ষীরা জেলা আইন-শৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত ডিবি পুলিশের অভিযানে দুই শ বোতল ফেন্সিডিল সহ আটক- দুই আরডিএ’কে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে,অন্যের জায়গায় ইমারত নির্মাণের অভিযোগ পাটকেলঘাটা  বাজার বণিক সমিতির  উদ্যোগে আইন-শৃঙ্খলা বিষয়ক মত বিনিময় হঠাৎ অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সাবেক এমপি হাবিব

ঘোড়াঘাটের ঐতিহ্যবাহী সুরা মসজিদ বর্তমানে ধবংসস্তুুপে পরিনত

  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ৭.৩৬ পিএম
  • ২৫৬ বার পঠিত
তাজ চৌধুরী,  দিনাজপুর ব্যুরো:
দিনাজপুর জেলার ঘোড়াঘাট উপজেলার সুরায় অবস্থিত। ঘোড়াঘাট ধ্বংসস্তূপ হয়ে রয়েছে। ঘোড়ার ঘাট থেকে প্রায় ১১ কিলোমিটার পশ্চিমে এবং একই দিকে ঘোড়াঘাট উপজেলা সদর থেকে প্রায় ৬ কিলোমিটার দূরে এর অবস্থান।
মসজিদটি ইট ও পাথরে নির্মিত। এর চার পাশে ছড়িয়ে আছে বেশ কিছুসংখ্যক প্রস্তরফলক। কিছু কিছু প্রস্তরফলকে  ছোট সোনা মসজিদে ব্যবহূত নমুনার প্যানেল ও অন্যান্য ডিজাইন রয়েছে। আহমদ হাসান দানী মনে করেন, মসজিদটি ইট দিয়ে নির্মিত হয়েছিল এবং দেয়ালের গায়ে বেশ উঁচু পর্যন্ত পাথর বসানো ছিল। কিন্তু বর্তমানে দেয়ালের কোন অংশেই পাথরের কোন চিহ্ন নেই। তাছাড়া দেয়ালগুলির বহির্গাত্রের অলঙ্করণে শিকল ও ঘণ্টার ঐতিহ্যগত মোটিফ অঙ্কিত পোড়ামাটির অলঙ্করণ রয়েছে। দেয়ালগুলিতে যদি পাথর বসানো থাকত তাহলে ইটের উপরে পোড়ামাটির অলঙ্করণ করা সম্ভব হতো না।
এক গম্বুজবিশিষ্ট বর্গাকার এই মসজিদের সম্মুখভাগে একটি বারান্দা রয়েছে। মসজিদটি একটি উঁচু চত্বরের উপর নির্মিত। পূর্ব পাশ থেকে কয়েক ধাপ সিঁড়ি চত্বর পর্যন্ত উঠে গেছে। উন্মুক্ত চত্বরটির চার পাশ পুরু প্রাচীর দ্বারা পরিবেষ্টিত ছিল। বর্তমানে স্থাপনাটির ভিত পর্যন্তই প্রাচীর রয়েছে। তবে পূর্ব পার্শ্বের প্রবেশদ্বারের উচ্চতা থেকে অনুমান করা যেতে পারে যে, মসজিদটিকে বাইরের শব্দ ও কোলাহল থেকে মুক্ত রাখার উদ্দেশ্যে বেষ্টন-প্রাচীরগুলিও যথেষ্ট উঁচু করে নির্মাণ করা হয়েছিল। বাংলার আর কোন মসজিদে এমন কৌশল আগে কখনও দেখা যায় নি।
এতে একটি বর্গাকার নামায-কক্ষ আছে, যার প্রত্যেক পাশের দৈর্ঘ্য ৪.৯ মিটার। সকল কোণে আছে অষ্টভুজ স্তম্ভ, মোট স্তম্ভের সংখ্যা ছয়। কার্নিস রীতিমাফিক বাঁকানো। পূর্ব দিকে তিনটি এবং উত্তর ও দক্ষিণ দিকে একটি করে খিলানবিশিষ্ট প্রবেশপথ আছে। পশ্চিম দিকে আছে তিনটি কারুকার্যখচিত মিহরাব। হলঘরটি একটি গোলার্ধ আকৃতির গম্বুজ দ্বারা আচ্ছাদিত। গম্বুজটি স্তম্ভের উপর বসানো স্কুইঞ্চের উপর স্থাপিত।
মসজিদের বারান্দা জুড়ে রয়েছে তিনটি গম্বুজ। এই গম্বুজগুলি পেন্ডেন্টিভ পদ্ধতিতে স্থাপিত। ছোট সোনা মসজিদের সঙ্গে এই গম্বুজগুলির ঘনিষ্ঠ সাদৃশ্য আছে।
ইমারতটির বহির্গাত্রে গোলাপ ও অন্যান্য লতাপাতার নকশাখচিত পোড়ামাটির কারুকাজ আছে। জ্যামিতিক আকৃতির কিছু নকশাও দেখতে পাওয়া যায়। ভেতরের মিহরাবগুলি ছিল সম্পূর্ণরূপে পাথরের তৈরী। মধ্যবর্তী মিহরাবটি সূরা

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Comments are closed.

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews