গত বছর নগরীতে স্থায়ী-অস্থায়ী মিলে ১০টি হাট বসলেও এবার নগর পুলিশের আপত্তির মুখে তিনটি হাট না বসানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে চসিক। হাটগুলো হলো- স্টিল মিল বাজার, বড়পোল (চট্টগ্রাম বন্দরের মাঠ) এবং পতেঙ্গা সিটি কর্পোরেশন উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ।
অন্যদিকে, প্রস্তাবিত বাকি সাতটি হাটের মধ্যে স্থায়ী হাটগুলো হলো- সাগরিকা, পোস্তারপাড় (ছাগলের বাজার) ও বিবিরহাট। এছাড়া অস্থায়ী হাটের মধ্যে রয়েছে- এক কিলোমিটার, সল্টগোলা, কমল মহাজন হাট এবং পতেঙ্গা (টিকে গ্রুপের মাঠ)।
চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ সামসুদ্দোহা বলেন, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ এড়াতে এবারের পশুর হাটে ভিন্নতা আনা হবে। সম্পূর্ণ স্বাস্থ্যবিধি মেনে দুই শিফটে হাট পরিচালিত হবে।
তিনি বলেন, জনসমাগম ও সংস্পর্শতা রোধে হাটের প্রবেশ পথ ও বের হওয়ার পথ আলাদা হবে। হাটে প্রবেশের সময় মাপা হবে জ্বর। এছাড়া ক্রেতা-বিক্রেতার মুখে মাস্ক থাকা বাধ্যতামূলক করা হবে।
ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় পশুর হাটের ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিষয়টি নিয়ে আলাপ আলোচনা চলছে। প্রয়োজনীয়তা সাপেক্ষে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। এছাড়া শিগগিরই পূর্ণাঙ্গ নির্দেশনা আসবে।
প্রতিষ্ঠাতা : মেজর (অব) মোঃ মোদাচ্ছের হোসাইন, সম্পাদক মন্ডলির সভাপতি: বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুজ্জামান আহমেদ এমপি, ব্যবস্থাপনা সম্পাদক: তৌহিদ আহমেদে রেজা, বার্তা সম্পাদক: আসমা আহমেদ কর্তৃক ৫৪ কামাল আতাতুর্ক এভিনিউ সৈয়দ ভবন, ঢাকা-১২১৩ থেকে সম্পাদিত ও প্রকাশিত
© All rights reserved 2020 Daily Surjodoy