নগরীর ইপিজেড থানাধীন ৩৯নং ওয়ার্ড ইপিজেড এলাকায় চলছে ক্যাশিয়ার সুলতান ও জাহাঙ্গীরের বেপরোয়া চাঁদাবাজি,
বর্তমানে করোনার ধাক্কায় টালমাটাল গোটা বিশ্ব
বাংলাদেশের করোনা পরিস্থিতি ক্রমেই অবনতির দিকে যাচ্ছে।
আর এই করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে বাংলাদেশ সরকার নিচ্ছে নানা উদ্যোগ, করোনার ফ্রন্ট লাইন যোদ্ধা চিকিৎসকদের পাশাপাশি জীবন বাজি রেখে কাজ করে যাচ্ছে বাংলাদেশের প্রশাসন, কিন্তু এই মহামারীতেও কিছু অসাধুরা রয়ে গেছে লাগাম ছাড়া।
করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রণে আনতে সরকারের বেঁধে দেয়া নিয়ম,কানুন তোয়াক্কা না করে রাতদিন চলছে সড়ক, ফুটপাত ও অলি গলির ভিতরে চলছে জমজমাট ভাসমান ব্যবসা ও দোকানপাট,নিয়ম না থাকলেও সেখানকার কথিত থানার ক্যাশিয়ার সুলতানকে টাকা দিলে মিলছে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও ভাসমান ব্যবসা খোলা রাখার ‘পারমিশন’ এমন অভিযোগ উঠেছে সিএমপির ইপিজেড থানার কথিত ক্যাশিয়ার সুলতান ও জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে।
অভিযুক্ত ব্যক্তি হলেন, সুলতান ও জাহাঙ্গীর সুলতান ও জাহাঙ্গীর ফুটপাত ও সড়কে বসা ভাসমান হকারদের কাছ থেকে নিয়মিত চাঁদা তোলেন।
ইপিজেড থানা এলাকার বিভিন্ন অলি-গলি ঘুরে দেখা যায়, বিকেল চারটার পর দোকানপাট ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার নিয়ম পরে সন্ধে ৭টা পযন্ত খোলা থাকলেও এসব নিয়ম তোয়াক্কা করছেন না চট্টগ্রামের ইপিজেড এলাকার ব্যবসায়ী ও হকার শ্রেণী।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট মোটা অংকের টাকা দিতে হয় কথিত ক্যাশিয়ার সুলতান ও তার সহকারী জাহাঙ্গীরকে , হঠাৎ ঘটনাস্থলে প্রতিবেদকের চোখে পড়ে এমনই চাঁদা উত্তোলনকারী থানার কথিত ক্যাশিয়ার সুলতান ও জাহাঙ্গী।
সুলতানের বেপরোয়া চাঁদাবাজির বিষয়ে মুঠোফোন যোগাযোগ করলে তাহার মুঠোফোনটি রিসিভ করেন না।
সুলতানের বেপরোয়া চাঁদাবাজির বিষয়ে ইপিজেড থানার অফিসার ইনচার্জ জনাব উৎপল বড়ুয়ার সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন আমি ইপিজেড থানা এলাকায় কেবল মাত্র আসছি তবে এই বিষয়টি আমি জানি না বলে জানান ইপিজেড থানার ওসি উৎপল বড়ুয়া।
সেখানকার ভাসমান দোকানদার ও ব্যবসায়ীরা গণমাধ্যমকর্মীদেরকে জানায়, করোনাভাইরাসে সরকারের বেঁধে দেওয়া সময় বিকেল চারটার পরে এখানে ব্যবসা করার কোন নিয়ম নেই
তা ও জেনে এখানকার কয়েকজন থানার লোক পরিচয়ে এসেই টাকা নিয়ে যায়, এরপর আর কেউ সমস্যা করে না।
সরকারের নির্দেশনা তোয়াক্কা না করার বিষয়ে জানতে চাইলে তাঁরা আরও জানায়, ‘এই এলাকায় হচ্ছে গার্মেন্টস এরিয়া, বিকেলের পর থেকে একটু ব্যবসা জমজমাট হয়,তবে দুপুর থেকে তেমন ব্যবসা হয় না,
তাই আইন-কানুন মানতে গেলে ব্যবসা করা আর হবে না বলে জানান ব্যবসায়ীরা।
প্রতিষ্ঠাতা : মেজর (অব) মোঃ মোদাচ্ছের হোসাইন, সম্পাদক মন্ডলির সভাপতি: বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুজ্জামান আহমেদ এমপি, ব্যবস্থাপনা সম্পাদক: তৌহিদ আহমেদে রেজা, বার্তা সম্পাদক: আসমা আহমেদ কর্তৃক ৫৪ কামাল আতাতুর্ক এভিনিউ সৈয়দ ভবন, ঢাকা-১২১৩ থেকে সম্পাদিত ও প্রকাশিত
© All rights reserved 2020 Daily Surjodoy