1. admin@surjodoy.com : Main : Admin Main
  2. dainiksurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
  3. editor@surjodoy.com : Daily Surjodoy : Daily Surjodoy
চট্টগ্রাম বন্দরে মাটিচাপা দেয়া হচ্ছে ২৯৮ কনটেইনার পণ্য
শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫, ০৮:২২ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
কসবায় বিএসএফের এলোপাথাড়ি গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত! চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে ৩ হাজার পিস ইয়াবা সহ আটক ১ঃ মাদক পরিবহনে নিয়োজিত মোটর সাইকল জব্দ ট্রেনঃ পৃথিবীর সবচেয়ে আন্ডাররেটেড ঘাতকের রহস্য এবং “হ্যাবিচুয়াল কনফিডেন্স” চট্টগ্রামে ১৪ পিছ বিদেশী স্বর্নের বার সহ আটক ১ সাবেক ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে ছেড়ে দিয়েছে আদালত আওয়ামীলিগের সময়ে আওয়ামীলিগের নেতা , বিএনপির সময়ে বিএনপির নেতা সেজে প্রভাব বিস্তার করার চেষ্টা ! নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে এলজিইডি কুমিল্লার মতবিনিময় কলেজ ছাত্র আব্দুল আলীম হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন ! সাভারে বিরুলিয়ায় নিহত নারী ছিলেন অন্তঃসত্ত্বা : স্বামী গ্রেফতার । ফেসবুকে মানহানিকর লেখা প্রচারের অভিযোগ এনে এক কোটি টাকার মানহানি এবং হত্যা চেষ্টার মামলা দায়ের করা হয়েছে।

চট্টগ্রাম বন্দরে মাটিচাপা দেয়া হচ্ছে ২৯৮ কনটেইনার পণ্য

  • আপডেট টাইম : বুধবার, ৩১ মার্চ, ২০২১, ১২.৫৮ পিএম
  • ২০৫ বার পঠিত
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি
আমদানিকারকরা দীর্ঘদিনেও খালাস না করায় ২৯৮ কনটেইনার পণ্য মাটিতে গর্ত করে পুঁতে ফেলা হচ্ছে। চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে আমদানি করা এসব পণ্যের তালিকায় রয়েছে ফলমূল, মাছ, ফিশ ফিড, মিট অ্যান্ড বোন মিলসহ বিভিন্ন ধরনের ছয় হাজার টন সামগ্রী।
চট্টগ্রাম বন্দর ও ডিপোতে নতুন আসা পণ্যের জন্য জায়গা তৈরি করতে সোমবার সকালে এ কাজ শুরু করে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউস কর্তৃপক্ষ। শেষ করতে অন্তত ১০ দিন লাগবে বলে জানা গেছে।
কাস্টম কর্তৃপক্ষ বলছে, নিকট অতীতে একসঙ্গে এত বিপুল পরিমাণ পণ্য ধ্বংস করা হয়নি। ফলে বন্দরের ইয়ার্ডে কনটেইনারের চাপ কিছুটা হলেও কমে আসবে। সময় মতো পণ্য ডেলিভারি না নেয়ায় গত মাস থেকে বন্দরে জটের আশঙ্কা দেখা দেয়। বন্দর কর্তৃপক্ষ আমদানি পণ্যবোঝাই কনটেইনার দ্রুত সরিয়ে নিতে ব্যবসায়ীদের অনুরোধ জানান। কিন্তু স্টোর রেন্ট দ্বিগুণ করার পরও কনটেইনার ডেলিভারিতে গতি না আসায় কর্তৃপক্ষ এ সিদ্ধান্ত নেয়।
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের নিলাম শাখার ডেপুটি কমিশনার ফয়সাল বিন রহমান বলেন, ২৯৮ কনটেইনারে ধ্বংসযোগ্য পণ্য রয়েছে ছয় হাজার টন। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আছে ফিশ ফিড। এছাড়া আপেল, কমলাসহ বিভিন্ন ধরনের ফলমূল ও ফিশ অ্যান্ড মিট বোন মিলসহ কয়েক ধরনের পণ্য রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, এগুলো ২০১০ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে আমদানি করা হয়েছিল। সোমবার ২৭ কনটেইনার পণ্য ধ্বংস করা হয়েছে। নগরের উত্তর হালিশহরের বেড়িবাঁধ সংলগ্ন পাঁচ একর জায়গায় এসব পণ্য মাটি চাপা দেয়া হচ্ছে। এই কাজ শেষ হতে অন্তত ১০ দিন সময়ের প্রয়োজন হবে।
বন্দর সূত্রে জানা গেছে, বাজারে দাম কমলে লোকসানের আশঙ্কায় অনেক সময় পণ্য খালাস করেন না আমদানিকারকরা। আবার যখন দাম বাড়ে, ততদিনে কনটেইনারে থাকা ফলমূলসহ নানা রকম ভোগ্যপণ্য নষ্ট হয়ে যায়। আরও বড় লোকসানের আশঙ্কায় পচা পণ্য তারা না নিয়ে বন্দরেই ফেলে রাখেন। এসব পণ্য শেষ পর্যন্ত নিলামে বিক্রি করা হয়।
বর্তমানে চট্টগ্রাম বন্দরে শুধু নিলামযোগ্য কনটেইনারই রয়েছে প্রায় সাত হাজার টিইইউএস। প্রতি বছর এর পরিমাণ বাড়ছে। সময় মতো কনটেইনারের নিলাম না হওয়ায় একদিকে চট্টগ্রাম বন্দরের মূল্যবান জায়গা দখল হয়ে আছে, পাশাপাশি বিপুল পরিমাণ রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে বন্দর কর্তৃপক্ষ।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews