চরফ্যাশনের ধর্ম দৈত্য প্রতিষ্ঠান চরফ্যাশন খাস মহল জামে মসজিদ ছয়ত্রিশ টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খেয়ে ফেলবে।
- আপডেট টাইম : শুক্রবার, ৩ জুলাই, ২০২০, ৮.১৫ পিএম
- ৩৪০ বার পঠিত
সন্ত্রাসবাদী ভোলা জেলার সন্ত্রাসবাদী চরফ্যাশন উপজেলার ভূমি অফিসের দক্ষিণ পাশের ধর্ম দৈত্য প্রতিষ্ঠান বা ধর্ম দৈত্যালয়টি চরফ্যাশন খাসমহল জামে মসজিদ নামে পরিচিত। উক্ত মসজিদ নামীয় দৈত্যালয়টি অধ্যক্ষ নজরুল সড়ক বিতর্কান্তরে কলেজ সড়ক এর পাশে বিদ্যমান। আবার ঐ মসজিদ এর পশ্চিমে একটি মডেল মাদ্রাসাও বিদ্যমান। উক্ত মসজিদ ও মাদ্রাসা ঘিরে প্রায় দেড় ডজন উকিলের চেম্বার সহ সর্বমোট ছয়ত্রিশটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। ঐ মসজিদ স্থানে আরেকটি বহুতল ভবন বিশিষ্ট প্রকাণ্ড দৈত্যালয় নির্মিত হয়েছে। যা ঐ চরফ্যাশন খাসমহল জামে মসজিদ নামেই পরিচিত হতে যাচ্ছে। মসজিদের পাশের দোতালা বিল্ডিং এর ঐ ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান ও উকিলের চেম্বারগুলোকে একত্রে খাহমহল জামে মসজিদ মার্কেট বলা হচ্ছে। মার্কেটের দোকানগুলোর সমুদয় ভাড়ার টাকাই চরফ্যাশন উপজেলা প্রশাসন তাদের কালো হাত দিয়ে তুলে নিয়ে যায়। বর্তমানে সন্ত্রাসবাদী, জঙ্গিবাদী, উগ্রবাদী ও মৌলবাদী ঐ মসজিদটির পাশ্ববর্তী মার্কেটটি নব নির্মিত ভবনের আলকাতরা হিসেবেই অনেকে চোখে দেখে। তাই নব নির্মিত দৈত্যালয় ভবনটি স্থানীয় সাংসদ এর তাজমহল হিসেবে দেখানোর জন্য ঐ মসজিদ মার্কেটটি ভেঙ্গে ফেলার পক্ষে অনেকেই মতামত দিয়ে চলেছে। কারন উহার অতি নিকটে চন্দ্রদ্বীপের রাজকন্যার মত দাঁড়িয়ে আছে জ্যাকব টাওয়ার। সেই জ্যাকব টাওয়ার নির্মাণকালেও উহার প্রতি দৃষ্টি বর্ধন কাজের জন্য বাজারের অনেক ব্যবসার ঘর ভেঙ্গে গুড়িয়ে দেয়া হয়েছিল। চরফ্যাশন উপজেলায় বর্তমানেও ঐ নবনির্মিত দৈত্যালয় ভবনের বাড়তি লুকিং পাওয়ার জন্য প্রায় ছয়ত্রিশ ব্যবসালয়ের দোতলা ভবন দুটি গুড়িয়ে দেওয়ার গুজব চলমান। ইতিমধ্যে চরফ্যাশন উপজেলা নির্বাহী অফিসার এর কার্যালয়ের নোটিশও ঐ মার্কেটের অনেকের নিকট পৌঁছানো হয়েছে। গত পহেলা জুলাইর স্বাক্ষরিত ৮৯৪ নং স্মারকের সূত্র ধরে খোঁজ নিয়ে রটিত গুজবের স্পষ্টতা পাওয়া না গেলেও আগামী জুলাই মাসের ছয় তারিখে চরফ্যাশন উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সভাকক্ষে একটি মতামত সভা আয়োজনের খোঁজ পাওয়া গেছে। এখন সবারই নজর ঐ সবার সিদ্ধান্তের দিকে। অন্যদিকে ঐ দৈত্যালয় প্রতিষ্ঠানটির অনেকেই উপজেলা প্রশাসনের অনেকের নাম ভাঙিয়ে ব্যাপক ফায়দা লুটে নিয়েছে। যা বর্তমানেও চলছে। চরফ্যাশন উপজেলা প্রশাসনের অনেক সরকারী কাজে অনেককে অফিসেও যেতে হয় না বলে খোঁজ পাওয়া যায়। শুধু ওখানে গিয়ে নামাজের নামে পায়ুপথ পূর্ব মূখী করে খুলে ধরলেই নাকি সরকারী কাজ হয়ে যায়।
Leave a Reply