এম আশেক হাবিব পেকুয়া প্রতিনিধি :
প্রযুক্তি নির্ভর বিশ্বে আপনি আপনার প্রাণপ্রিয় সন্তানের জন্য সাশ্রয়ী খরচে যে সেরা মাদ্রাসাটি খুঁজছেন, জামিয়াতুল আল-আফকার মাদ্রাসা ঠিক তা-ই। এটি সুশৃঙ্খল ও নীতি-নৈতিকতার মজবুত ও স্থিতিশীল ভিত্তির উপর প্রতিষ্ঠিত একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, যা একটি সুন্দর, মনোরম ও স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশে স্থাপন করা হয়েছে। যা আধুনিক প্রযুক্তির বিভিন্ন উপকরণে সুসজ্জিত এবং কতিপয় সুশিক্ষিত ও উচ্চ প্রশিক্ষিত, দক্ষ, উদ্যমী ও নিবেদিতপ্রাণ শিক্ষকমণ্ডলী দ্বারা পরিচালিত। জামিয়াতুল আল-আফকার মাদ্রাসার কতিপয় অনন্য বৈশিষ্ট্যের একটি পরিপূর্ণ পুরুষ ও মহিলা হেফজ বিভাগ, নুরানি থেকে শুরু করে মাদ্রাসার মুতাফারাকা। স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশ, দক্ষ শিক্ষকমণ্ডলী, নিরাপত্তা, আনন্দ।
এই মাদ্রার আরো একটি অন্যতম বৈশিষ্ট্য,
হিফজুল কুরানের পাশাপাশি সমান ভাবে,বাংলা ইংরেজি গণিত ও আরবি শিক্ষায়ও ছাত্র /ছাত্রীদের কে যোগ্য করে গড়ে তুলা হয়।
জামিয়াতুল আল-আফকার ইসলামিয়া মাদ্রাসা
অনুপ্রাণিত করে
অনুপ্রেরণার মাধ্যমে যতটা শিখনফল অর্জন সম্ভব শাসনে তা সম্ভব নয়
জামিয়াতুল আল আফকার ইসলামিয়া মাদ্রাসা,
লক্ষ ও উদ্দেশ্য
“সর্বোত্তমের জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা” এই স্লোগান নিয়ে প্রতিষ্ঠানটি তার শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করছে। গতানুগতিক পুস্তক নির্ভর শিক্ষাব্যবস্থার বাইরে বর্তমান আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর বিশ্বের বিভিন্ন রিসোর্স ব্যবহার করে শিক্ষার্থীদের সর্বোত্তম শিক্ষাদান করাই অত্র প্রতিষ্ঠানের মূল লক্ষ্য। জাগতিক শিক্ষার পাশাপাশি ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষার নৈতিকতা সম্পন্ন মানবসম্পদ গড়ে তোলা। সর্বোপরি সমাজ ও রাষ্ট্রকে কিছু সুশিক্ষিত ও নৈতিকতা সম্পন্ন মানবসম্পদ উপহার দেওয়াই জামিয়াতুল আল-আফকার ইসলামিয়া মাদ্রাসার লক্ষ। যারা দেশকে ভালোবাসবে, ভালোবাসবে দেশের মানুষকে।
পরিবেশ
এটা বলা হয়ে থাকে যে, পরিবেশ মানুষকে যা শিক্ষা দেয় তা অন্য কেউ শিক্ষা দিতে পারে না। তাই মাদ্রাসার পরিবেশের প্রতি অত্র প্রতিষ্ঠান সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে থাকে। প্রতিষ্ঠানটিতে রয়েছে পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন শ্রেণিকক্ষ, স্বাস্থ্যসম্মত শৌচাগার ও পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা।
উচ্চ প্রশিক্ষিত দক্ষ শিক্ষকমণ্ডলী
প্রতিষ্ঠানটিতে রয়েছে সুশিক্ষিত, চৌকস, ভদ্র, উদ্যমী শিক্ষকমণ্ডলী, যাঁদেরকে দুই ধাপে পরীক্ষার মাধ্যমে নিয়োগ করা হয় এবং নিয়োগ পরবর্তীতে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ দিয়ে শ্রেণিকক্ষে পাঠদান করানো হয়।
অত্র প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকমণ্ডলী তাঁদের,জামিয়াতুল আল-আফকার সুনিশ্চিতভাবে বিশ্বাস করে যে, শিক্ষার প্রথম ও প্রধান লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হলো নৈতিকতা অর্জন। নৈতিকতা বিহীন শিক্ষা ব্যক্তি ও সমাজ জীবনের কোন উপকারে আসে না। তাই অত্র প্রতিষ্ঠানে পাঠরত প্রত্যেক শিক্ষার্থীর নৈতিক শিক্ষা নিশ্চিত করণে অত্র প্রতিষ্ঠান সর্বদা তৎপর।
সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারাটাই বুদ্ধিমত্তা ও বিচক্ষণতার পরিচায়ক। কারণ কিছু সুযোগ দ্বিতীয়বার আসে না। আপনার প্রাণপ্রিয় সন্তানকে কারো মুখের বুলিতে বিগলিত হয়ে একটা যেনোতেনো মাদ্রাসায় ভর্তি করিয়ে তার জীবনকে আপনি মারাত্মক ধ্বংসের মুখে ফেলে দিতে পারেন। আপনার সন্তান কোথায় পড়ছে? কার কাছে পড়ছে, কী পড়ছে এগুলোর খোঁজ নেয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যেখানে পড়ছে, সেখান থেকে সে কতটুকু আধুনিকতা নিয়ে বেড়ে উঠতে পারছে? যাঁর কাছে পড়ছে তিনি শিক্ষাকে তাঁর নিজের জীবনে কতটুকু বাস্তবায়ন করতে পেরেছেন? যা পড়ছে তা কতটুকু নির্ভুল? ঙ-কে উম্ম বা উঙ্গ আর ণ-কে মধিনান্নো পড়ছে না তো? একজন পিতা, মাতা বা অভিভাবক হিসাবে এসব বিষয়ে খোঁজ নিয়ে আপনার সন্তানকে কোন মাদ্রাসায় ভর্তি করানো আপনার কর্তব্য। তা না হলে হয়তো একটা সময় গিয়ে আপনি এবং আপনার সন্তান উভয়কেই পরিতাপ করতে হতে পারে।
যোগাযোগ : বড় পাড়া, টইটং, পেকুয়া, কক্সবাজারপরিচালক – 01814-308119