1. admin@surjodoy.com : Main : Admin Main
  2. dainiksurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
  3. editor@surjodoy.com : Daily Surjodoy : Daily Surjodoy
টাঙ্গাইলে শিক্ষক দম্পতি হত্যা মামলায় ছয় আসামীকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত
শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৪, ১০:৩৪ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
নড়াইল মুক্ত দিবস,শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস ও ১৬ ডিসেম্বর পালনের প্রস্তুতি সভা নোয়াখালীতে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে  শহিদদের স্মরণে স্মরণসভা  সাবেক এমপি রশীদুজ্জামানের ২ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করছেন করেছেন আদালত শহীদ আবু সায়েদের সনদ তুলে দিলেন প্রধান উপদেষ্টা সাভারে পাওনা টাকার জন্য বন্ধুকে ছুরিকাঘাতে হত্যামামলার আসামী রনি গ্রেপ্তার কাশিমপুরে জমি বিরোধ ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন কেশবপুরে সেই অবৈধ ইটভাটা রোমান ব্রিকসটি ভেঙ্গে গুড়িয়ে দিয়েছে প্রশাসন নবাবগঞ্জে শ্রমীকলীগ নেতার বিরুদ্ধে সরকারি খালের মাটি লুটের অভিযোগ ক্যাব প্রস্তাবিত জ্বালানি রূপান্তর নীতি প্রনয়ন,বিদ্যুৎ ও জ্বালানিখাত সংস্কারের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় বাস চাপায় প্রাণ গেল ২ মোটরসাইকেল আরোহীর

টাঙ্গাইলে শিক্ষক দম্পতি হত্যা মামলায় ছয় আসামীকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত

  • আপডেট টাইম : রবিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ৬.০৬ পিএম
  • ১৯৬ বার পঠিত
নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
টাঙ্গাইলের আলোচিত অবসরপ্রাপ্ত  শিক্ষক দম্পতি  হত্যা মামলায় ৬ জনকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।
রোববার (১৩ সেপ্টেম্বর) ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামান এ রায় ঘোষণা করেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- স্বপন কুমার দাস, জাহিদুল ইসলাম, ফরহাদ, মনিরুজ্জামান ভুইয়া, মঞ্জুরুল ইসলাম ও শয়ান মিয়া।অনিল কুমার দাস ও তার স্ত্রী কল্পনা রানীকে হত্যা করায় পৃথকভাবে ৬ জনের মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন ট্রাইব্যুনাল।
এছাড়া হত্যার পর তাদের লাশ গুম করায় আসামিদের প্রত্যেকের ৭ বছরের কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডের আদেশ দেন ট্রাইব্যুনাল। অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দেয়া হয়।
রায় ঘোষণার সময় ৬ আসামি ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত ছিলেন। এর মধ্যে ৫ জন কারাগারে আটক ছিলেন। রায় ঘোষণার পর সাজা পরোয়ানা দিয়ে তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন বিচারক।
রায়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করে রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি আবু আবদুল্লাহ ভূঁইয়া বলেন, ‘এ রায়ের মাধ্যমে ভিকটিমের পরিবার ন্যায় বিচার পেয়েছেন।’
তবে আসামি পক্ষের আইনজীবী মাহফুজুর রহমান ও চান মিয়া বলেন, ‘রায়ে আসামিরা ন্যায় বিচার পাননি। এ রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আমরা আপিল করবো।’
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ভিকটিম অনিল কুমারের সৎ ভাই স্বপন কুমার দাস অন্যান্য আসামিদের সঙ্গে যোগসাজশে পূর্বপরিকল্পিতভাবে সম্পত্তি আত্মসাতের জন্য কৌশল অবলম্বন করতে থাকেন। স্বপন কুমার দাসের সঙ্গী মাদকসেবী মনিরুজ্জামান, ফরহাদ, মঞ্জুরুল, জাহিদ ও শয়ান মিয়া ভিকটিম অনিল কুমারের সম্পত্তি আত্মসাৎ করতে তিনটি স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নেয়ার পরিকল্পনা করেন।
২০১৭ সালের ২৬ জুলাই টাঙ্গাইলের রসুলপুরের বাসায় পূর্বপরিকল্পিতভাবে ভিকটিম অনিল কুমার দাস ও তার স্ত্রী কল্পনা রানীকে হত্যা করে। হত্যার পর তাদের লাশ বস্তায় ভরে বাসার বাথরুমের সেফটি ট্যাঙ্কের ভেতরে ফেলে রাখে। এরপর পুলিশ এসে তাদের লাশ উদ্ধার করেন।
এ ঘটনায় ভিকটিম অনিল কুমারের ছেলে নির্মল কুমার দাস বাদী হয়ে টাঙ্গাইল সদর খানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
২০১৮ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ভিকটিম অনিল কুমারের সৎ ভাই স্বপন কুমারসহ ৬ জনকে আসামি করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। ২০১৯ সালের ৭ আগস্ট আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। মামলায় ৩৫ সাক্ষীর মধ্যে বিভিন্ন সময় ২৭ জন সাক্ষ্য দেন।
চার্জশিট ভুক্ত আসামিরা হলেন- স্বপন কুমার দাস, জাহিদুল ইসলাম, ফরহাদ, মনিরুজ্জামান ভুইয়া, মঞ্জুরুল ইসলাম ও শয়ান মিয়া।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Comments are closed.

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews