এম হাবিব পেকুয়া প্রতিনিধি:-
আমরা সব সময় আমাদের তরুণ সমাজের ভবিষ্যত তৈরি করে দিতে পারব না, তবে আমর আমাদের তাদের তারুণ্যকে ভবিষ্যতের জন্য তৈরি করে দিতে পারি।তারুণ্যে আমরা শিখি আর বার্ধ্যকে আমরা বুঝতে সক্ষম হই,তারুণ্য হলো প্রকৃতির উপহার এবং বার্ধক্য হলো কাজের শিল্প।
তরুণরা সুখী কারণ তাদের সৌন্দর্যকে দেখার ক্ষমতা রয়েছে,যিনি সৌন্দর্যকে দেখার জন্য সৌন্দর্য দেখার ক্ষমতা ধরে রাখেন তিনি কখনো বৃদ্ধ হোন না,বেড়ে উঠার পিছনে তোমার তারুণ্যকে নষ্ট করে ফেলো না,তরুণদের সত্য কথা বলার শিক্ষা দিন, দেখিয়ে দিন তাদের কতটা শান্তিতে কাজ করা যেতে পারে।
তারুণ্য জীবনে কেবলমাত্র একবারই আসে,তারুণ্য কোনো কারণ ছাডাই হেসে উঠে। ইহা হলো সস্তার সৌন্দর্যগুলোর একটি।পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ক্ষমতা হলো তারুণ্য এবং একজন মহিলার সৌন্দর্য।ইতিহাস সব সময়ই তারুণ্যের শক্তির জোরেই রূপ নিয়েছে,তারুণ্যের কোনো বয়স নেই।
তরুণরা এটা জানতে পারে না যে, বয়স কিভাবে ভাবতে পারে এবং বার্ধক্যের অনুভূতি কেমন।তব্ব বৃদ্ধ মানুষেরা তখনই দোষী যখন তারা তরুণ কি সেটা ভুলে যায়।তারুণ্যের দায়িত্ব হলো দুর্নীতিকে চ্যালেঞ্জ করা,ভালো অভ্যাস যা তারুণ্যে সৃষ্টি হয় তাই কেবল পার্থক্য আনতে পারে।প্রত্যেক রাষ্ট্রেরই ভিত্তি হলো সেই রাষ্ট্রের তরুণদের শিক্ষাব্যবস্থা।আজকের তরুণরা আগামীকালের নেতৃত্ব গোষ্ঠী।
তরুণদের চিন্তা করতে শেখা উচিত এবং একটা দল হিসাবে কাজ করা উচিত। একা একা চিন্তা করতে শেখা হলো একটি অপরাধ।তারুণ্য কোনো সময় নয় বরং ইহা হলো মনের একটি অবস্থা। আপনি আপনার সন্দেহ কিংবা ভয়ের মতোই বৃদ্ধ। তরুণ থাকার উপায় হচ্ছে তারুণ্যে বিশ্বাস রাখা। নিজের আত্মবিশ্বাসকে তরুণ রাখুন। নিজের আশাকে তরুণ রাখুন।তারুণ্য একবারেই আসে আর যদি আপনি তাকেই কাজে লাগান তবে একবারেই যথেষ্ট হবে।
প্রতিষ্ঠাতা : মেজর (অব) মোঃ মোদাচ্ছের হোসাইন, সম্পাদক মন্ডলির সভাপতি: বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুজ্জামান আহমেদ এমপি, ব্যবস্থাপনা সম্পাদক: তৌহিদ আহমেদে রেজা, বার্তা সম্পাদক: আসমা আহমেদ কর্তৃক ৫৪ কামাল আতাতুর্ক এভিনিউ সৈয়দ ভবন, ঢাকা-১২১৩ থেকে সম্পাদিত ও প্রকাশিত
© All rights reserved 2020 Daily Surjodoy