[contact-form][contact-field label="Name" type="name" required="true" /][contact-field label="Email" type="email" required="true" /][contact-field label="Website" type="url" /][contact-field label="Message" type="textarea" /][/contact-form]
তুরস্ক-সিরিয়া সীমান্তে ৭ দশমিক ৮ মাত্রার জোরালো ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। সোমবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ভোরে হওয়া এই দুর্যোগে এখন পর্যন্ত ১৭৫ জনের প্রাণহানির তথ্য জানিয়েছে আঙ্কারা। আশঙ্কা করা হচ্ছে, বাড়তে পারে প্রাণহানির সংখ্যা। হাজারের বেশি মানুষ আহত হয়েছে বলে জানা গেছে। দ্য গার্ডিয়ানের খবর।
দেশটির ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা জানিয়েছে, তুরস্কের দক্ষিণ-পূর্ব সীমান্তে গাজিয়ানতেপ নামক স্থানে ভোর ৪টা ১৭ মিনিটে প্রথমবার অনুভূত হয় কম্পন। এর স্থায়ীত্ব ছিল প্রায় ৪৫ সেকেন্ড। ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল সীমান্তবর্তী শহর গাজিয়ানতেপের ভূ-ভাগ থেকে ১৭ দশমিক ৯ কিলোমিটার গভীরে।
শক্তিশালী এই ভূমিকম্পে ভেঙে পড়েছে বহু ঘরবাড়ি ও স্থাপনা। ধ্বংসাবশেষের নিচে আটকা পড়েছে অনেক বাসিন্দা। রাজধানীসহ গুরুত্বপূর্ণ সব শহরেই কেবল নয়, ভূমিকম্পটির ধাক্কা অনুভূত হয় পার্শ্ববর্তী দেশ লেবানন এবং সাইপ্রাসেও। দিয়ারবাকির এলাকায় ধসে পড়েছে একটি শপিং মলের একাংশ। এক মিনিটের ব্যবধানে অনুভূত হয় আফটারশক; এটিও ছিল ৬ মাত্রার ওপরে।
তুরস্কের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুলেমন সয়লু জানিয়েছেন, ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ১০টি শহর- গাজিয়ানতেপ, কাহরামানমারাস, হাতায়, ওসমানিয়ে, আদিয়ামান, মালাতিয়া, সানলিউরফা, আদানা, দিয়ারবাকির এবং কিলিস।
গাজিয়ানতেপের পূর্বে সানলিউরফার গভর্নর সালিহ আয়হান জানিয়েছেন, মৃতের সংখ্যা কমপক্ষে একশোর বেশি। এই সংখ্যা আরও অনেক বাড়তে পারে।
বিশ্বের অন্যতম ভূমিকম্প প্রবণ অঞ্চল তুরস্ক। ১৯৯৯ সালে শক্তিশালী ভূমিকম্পে তুরস্কে প্রাণ হারান ১৭ হাজারের বেশি মানুষ।
প্রতিষ্ঠাতা : মেজর (অব) মোঃ মোদাচ্ছের হোসাইন, সম্পাদক মন্ডলির সভাপতি: বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুজ্জামান আহমেদ এমপি, ব্যবস্থাপনা সম্পাদক: তৌহিদ আহমেদে রেজা, বার্তা সম্পাদক: আসমা আহমেদ কর্তৃক ৫৪ কামাল আতাতুর্ক এভিনিউ সৈয়দ ভবন, ঢাকা-১২১৩ থেকে সম্পাদিত ও প্রকাশিত
© All rights reserved 2020 Daily Surjodoy