!শেখর চন্দ্র সরকার বগুড়া জেলা প্রতিনিধিঃ
দৈনিক সূর্যোদয় পত্রিকায় প্রকাশিত ধারাবাহিক "নাগর নদী বাঁচাও" প্রতিবেদনে আরেকটি তথ্য উঠে এসেছে ।
দুঁপচাচিয়া উপজেলার পলিপাড়া এলাকার নাগর নদী ভূমিদস্যুদের কবলে পরে যেন এখন নীল দড়িয়া হয়ে গেছে। কাহালু ও দুপচাঁচিয়া থানার মাঝামাঝি এই নদীর অংশ দীর্ঘদিন ধরে এলাকার প্রভাবশালী রফিকুল এর নিয়ন্ত্রণে রতন, নিরামুল, ফারুক এদের মাধ্যমে দীর্ঘদিন বালু ও মাটি উত্তোলন করে আসছে। যার পরিপেক্ষিতে ওই এলাকার নদীর চারপাশে থাকা জমি ভেঙ্গে দড়িয়ায় পরিণত হয়েছে।
এলাকার রাস্তাঘাট, বাড়ি-ঘর,পরিবেশ বিনষ্টের হচ্ছে।
ভুক্তভোগী পলিপাড়ার আবুল কালাম বলেন, দীর্ঘদিন দিন ধরে বালু উত্তোলনের ফলে আমার ঘড়ে ফাটল ধরেছে। আমি দিন আনি দিন খাই আমার এই ঘড় ভেঙে গেলে আমি কোথায় থাকবো কি করবো? দৈনিক সূর্যোদয় জেলা প্রতিনিধি তাদের সামনে গেলে প্রথমে একটু বিরক্তি বোধ করে যে,এ রকম অনেক সাংবাদিক এসেছে আবার চলে গেছে সস্ত্রীক
আমাদের ক্যামেরার সামনে মুখ খুলতে বাধ্য হয়।বলে আপনারা শুধু নয় প্রশাসন থেকেও কত লোক আসে দেখে আবার চলেও যায় কোন কাজ হয়না।
কথাগুলো বলতে বলতে আবুল কালাম বলেন এটাতো নাগর নদী নয় যেন "নীল দরিয়ায়"পরিণত হয়েছে। কখন যে বাড়ীঘরগুলো ভেঙ্গে গুড়িয়ে যাবে তা কে জানে!
আপনারা যখন এসেছেন তবে আমাদের একটু উপকার করেন। আপনাদের মাধ্যমে আমি স্থানিয় প্রশাসন সহ প্রধানমন্ত্রীকে বলতে চাই আমাদেরকে বাঁচান। আমরা বড় অসহায় দেখার কেউ নেই। নাগর নদীকে বাঁচান, অনেক অসহায় পরিবার আছে যাদের বাড়ী নদীর পাশে। এখানে আমি শুধু একা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি তা নয়, সবধরনের পেশার মানুষ'ই ভূমিদস্যুদের হাতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। নদী তার স্বরূপ ও জীববৈচিত্র্য হারাতে বসেছে
প্রতিষ্ঠাতা : মেজর (অব) মোঃ মোদাচ্ছের হোসাইন, সম্পাদক মন্ডলির সভাপতি: বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুজ্জামান আহমেদ এমপি, ব্যবস্থাপনা সম্পাদক: তৌহিদ আহমেদে রেজা, বার্তা সম্পাদক: আসমা আহমেদ কর্তৃক ৫৪ কামাল আতাতুর্ক এভিনিউ সৈয়দ ভবন, ঢাকা-১২১৩ থেকে সম্পাদিত ও প্রকাশিত
© All rights reserved 2020 Daily Surjodoy