হাবিবুল্লাহ পেকুয়া প্রতিনিধিঃ
কিন্তু নারী পর্যটক ধর্ষণের মূল হোতা আশিকুল, ইসরাফিল হুদা জয়, মেহেদী হাসান বাবু সহ ৩৬ জনের সংঘবদ্ধ চক্রের একজনকেও বিগত ৩৬ ঘন্টায় গ্রেপ্তার করতে পারেননি আইন শৃংখলা বাহিনী। এটা সত্য যে, অপরাধীদের ধরতে আমাদের বাহিনীগুলোর আন্তরিকতার ত্রুটি নেই। তবে কেন এই দেরী!
আশিকুলরা কারা? কি তাদের পরিচয়? তাদের রাজনৈতিক পরিচয়ই বা কী? এগুলো মুটামুটি সবাই জানেন।
কিন্তু যেটি আমাদের জানা নেই সেটি হল, ইয়াবা সহ ১৬-১৭ টি মামলার আসামি হয়েও কিভাবে তারা আইন শৃংখলা বাহিনীর নিরাপত্তা বেষ্টনির মধ্যে বেপরোয়া বিচরণ করেছিল এতদিন? কাদের প্রশ্রয়ে?
সম্ভাবনার কক্সবাজারের মুখে কালিমা লেপনের চেষ্টা হলে সেটি দারুণভাবে প্রভাব পড়বে পর্যটন শিল্পে।এতে ক্ষতিগ্রস্ত হব আমি আপনি সবাই। সর্বোপরি ক্ষতিগ্রস্ত হবে সারা দেশের পর্যটন খাত।
এসব বিষয়গুলো আন্তর্জাতিক মহলে জানাজানি হলে অনিরাপদ পর্যটনের তালিকায়ও স্থান হতে পারে আমাদের।
প্লিজ! কক্সবাজারের পর্যটন শিল্পকে যেকোন মূল্যে নিরাপদ করুন।এবং সেটি দেশের বৃহত্তর স্বার্থেই প্রয়োজন বলে আমি মনে করি।
প্রতিষ্ঠাতা : মেজর (অব) মোঃ মোদাচ্ছের হোসাইন, সম্পাদক মন্ডলির সভাপতি: বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুজ্জামান আহমেদ এমপি, ব্যবস্থাপনা সম্পাদক: তৌহিদ আহমেদে রেজা, বার্তা সম্পাদক: আসমা আহমেদ কর্তৃক ৫৪ কামাল আতাতুর্ক এভিনিউ সৈয়দ ভবন, ঢাকা-১২১৩ থেকে সম্পাদিত ও প্রকাশিত
© All rights reserved 2020 Daily Surjodoy