1. dainiksurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
  2. editor@surjodoy.com : Daily Surjodoy : Daily Surjodoy
নিয়ন্ত্রণহীন বাজারে ইতিহাস গড়েছে আলুর মূল্য। খুচরা বাজারে আলু এখন ৫০ থেকে ৫৫ টাকা কেজি। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, আলুর এই দাম গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১৩৩ শতাংশ বেশি। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নিজেদের উৎপাদিত পণ্যটির দাম স্বাধীনতার আগে তো নয়ই, স্বাধীনতার পরও এত বাড়েনি। ব্যবসায়ীরা বলছেন, গত মৌসুমে আলুর উৎপাদন কম হয়েছে। তাই হিমাগারে রাখা হয়েছে তুলনামূলক কম। খুচরা বিক্রেতারা বলছেন, আলু এখন হিমাগারে। সুতারাং দামও নিয়ন্ত্রণ করেন হিমাগারের মালিকরা। তবে হিমাগারের মালিকরা বলছেন, তাদের কাছে থাকা আলুর মালিক কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। ভাড়ার বিনিময়ে তারা শুধু আলু সংরক্ষণ করেন। এবার আলু উৎপাদনও কম হয়েছে, ফলে মৌসুম শেষ হওয়ায় দামও বাড়িয়েছেন তারা। এ ছাড়া মধ্যস্বত্বভোগীরাই বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দাম বাড়াচ্ছে বলে হিমাগার মালিকদের দাবি। হিমাগারের মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশনের তথ্যানুসারে, গতকাল রবিবার হিমাগার থেকে আলু বিক্রি হয়েছে ৪৩ থেকে ৪৪ টাকা কেজি দরে। আড়ত পর্যায়ে বিক্রি হয়েছে ৪৪ থেকে ৪৫ টাকা কেজি। আলুর এমন দাম আর কখনো হয়নি বলে জানালেন হিমাগার মালিকদের সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মোজাম্মেল হক। তিনি বলেন, চলতি বছর (মার্চে সমাপ্ত মৌসুম) আলুর উৎপাদন আগের বছরের তুলনায় ২০ শতাংশ কম হয়েছে। ফলে অনেক ব্যবসায়ীর ধারণা, আলুর দাম আরো বাড়বে। তাই অনেকে হিমাগার থেকে আলু তুলছেন না। এ ছাড়া আলুর দাম এখন নিয়ন্ত্রণ করছে মধ্যস্বত্বভোগীরা। মৌসুম শুরুর পর বাজারে আলু সাধারণত ২০ টাকা কেজির মধ্যে থাকে। শীতের আগে যখন মজুদ শেষের দিকে থাকে, তখন প্রতি কেজি ৩০ টাকায় বিক্রি করেন বিক্রেতারা। এবার প্রবণতা ভিন্ন। গত মার্চে যে আলু হিমাগারে ঢুকেছিল, ছয় মাস পেরোতেই সেটা কেজিপ্রতি ৫৫ টাকায় উঠে গেছে। নতুন মৌসুমের আলু পুরোদমে বাজারেনিয়ন্ত্রণহীন বাজারে ইতিহাস গড়েছে আলুর মূল্য। খুচরা বাজারে আলু এখন ৫০ থেকে ৫৫ টাকা কেজি। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, আলুর এই দাম গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১৩৩ শতাংশ বেশি। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নিজেদের উৎপাদিত পণ্যটির দাম স্বাধীনতার আগে তো নয়ই, স্বাধীনতার পরও এত বাড়েনি। ব্যবসায়ীরা বলছেন, গত মৌসুমে আলুর উৎপাদন কম হয়েছে। তাই হিমাগারে রাখা হয়েছে তুলনামূলক কম। খুচরা বিক্রেতারা বলছেন, আলু এখন হিমাগারে। সুতারাং দামও নিয়ন্ত্রণ করেন হিমাগারের মালিকরা। তবে হিমাগারের মালিকরা বলছেন, তাদের কাছে থাকা আলুর মালিক কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। ভাড়ার বিনিময়ে তারা শুধু আলু সংরক্ষণ করেন। এবার আলু উৎপাদনও কম হয়েছে, ফলে মৌসুম শেষ হওয়ায় দামও বাড়িয়েছেন তারা। এ ছাড়া মধ্যস্বত্বভোগীরাই বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দাম বাড়াচ্ছে বলে হিমাগার মালিকদের দাবি। হিমাগারের মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশনের তথ্যানুসারে, গতকাল রবিবার হিমাগার থেকে আলু বিক্রি হয়েছে ৪৩ থেকে ৪৪ টাকা কেজি দরে। আড়ত পর্যায়ে বিক্রি হয়েছে ৪৪ থেকে ৪৫ টাকা কেজি। আলুর এমন দাম আর কখনো হয়নি বলে জানালেন হিমাগার মালিকদের সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মোজাম্মেল হক। তিনি বলেন, চলতি বছর (মার্চে সমাপ্ত মৌসুম) আলুর উৎপাদন আগের বছরের তুলনায় ২০ শতাংশ কম হয়েছে। ফলে অনেক ব্যবসায়ীর ধারণা, আলুর দাম আরো বাড়বে। তাই অনেকে হিমাগার থেকে আলু তুলছেন না। এ ছাড়া আলুর দাম এখন নিয়ন্ত্রণ করছে মধ্যস্বত্বভোগীরা। মৌসুম শুরুর পর বাজারে আলু সাধারণত ২০ টাকা কেজির মধ্যে থাকে। শীতের আগে যখন মজুদ শেষের দিকে থাকে, তখন প্রতি কেজি ৩০ টাকায় বিক্রি করেন বিক্রেতারা। এবার প্রবণতা ভিন্ন। গত মার্চে যে আলু হিমাগারে ঢুকেছিল, ছয় মাস পেরোতেই সেটা কেজিপ্রতি ৫৫ টাকায় উঠে গেছে। নতুন মৌসুমের আলু পুরোদমে বাজারে আসতে আরো চার-পাঁচ মাস বাকি আসতে আরো চার-পাঁচ মাস বাকি
রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ০৪:১৪ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
স্বাধীনতাবিরোধীরা সুযোগ পেলেই ছোবল মারতে চায়: রাষ্ট্রপতি অবশেষে রাজধানিতে  দেখা মিলল  বৃষ্টির যে কারণে যৌনতার প্রতি আগ্রহ কমে যায় টেকনাফ সীমান্তে  ভেসে আসছে মর্টার শেল ও ভারি গোলার বিকট শব্দ,  দেখা যাচ্ছে  আগুনের কুণ্ডলী বৈদেশিক ঋণনির্ভর প্রকল্প বাস্তবায়নে বাড়তি পরিশ্রমের  নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর  সিনিয়র সহকারী সচিব পদে পদোন্নতি পেলেন মুহাম্মদ জাফর আরিফ চৌধুরী লক্ষ্মীপুরে বিনামূল্যে সার বীজ বিতরণ বরুড়ায় বই ও কসমেটিক বিক্রেতাকে হত্যার দায়ে স্ত্রীর মৃত্যুদণ্ড,  স্বামী’র কারাদণ্ড বদলগাছীতে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত কাঠ মিস্ত্রিকে সহায়তা দিলেন সংসদ সদস্য সৌরেন্দ্র নাথ চক্রবর্তী দেবীদ্বারে আনোয়ারাকে শ্বাসরুদ্ধ করে হত্যার দায়ে একজনের মৃত্যুদণ্ড

নিয়ন্ত্রণহীন বাজারে ইতিহাস গড়েছে আলুর মূল্য। খুচরা বাজারে আলু এখন ৫০ থেকে ৫৫ টাকা কেজি। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, আলুর এই দাম গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১৩৩ শতাংশ বেশি। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নিজেদের উৎপাদিত পণ্যটির দাম স্বাধীনতার আগে তো নয়ই, স্বাধীনতার পরও এত বাড়েনি। ব্যবসায়ীরা বলছেন, গত মৌসুমে আলুর উৎপাদন কম হয়েছে। তাই হিমাগারে রাখা হয়েছে তুলনামূলক কম। খুচরা বিক্রেতারা বলছেন, আলু এখন হিমাগারে। সুতারাং দামও নিয়ন্ত্রণ করেন হিমাগারের মালিকরা। তবে হিমাগারের মালিকরা বলছেন, তাদের কাছে থাকা আলুর মালিক কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। ভাড়ার বিনিময়ে তারা শুধু আলু সংরক্ষণ করেন। এবার আলু উৎপাদনও কম হয়েছে, ফলে মৌসুম শেষ হওয়ায় দামও বাড়িয়েছেন তারা। এ ছাড়া মধ্যস্বত্বভোগীরাই বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দাম বাড়াচ্ছে বলে হিমাগার মালিকদের দাবি। হিমাগারের মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশনের তথ্যানুসারে, গতকাল রবিবার হিমাগার থেকে আলু বিক্রি হয়েছে ৪৩ থেকে ৪৪ টাকা কেজি দরে। আড়ত পর্যায়ে বিক্রি হয়েছে ৪৪ থেকে ৪৫ টাকা কেজি। আলুর এমন দাম আর কখনো হয়নি বলে জানালেন হিমাগার মালিকদের সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মোজাম্মেল হক। তিনি বলেন, চলতি বছর (মার্চে সমাপ্ত মৌসুম) আলুর উৎপাদন আগের বছরের তুলনায় ২০ শতাংশ কম হয়েছে। ফলে অনেক ব্যবসায়ীর ধারণা, আলুর দাম আরো বাড়বে। তাই অনেকে হিমাগার থেকে আলু তুলছেন না। এ ছাড়া আলুর দাম এখন নিয়ন্ত্রণ করছে মধ্যস্বত্বভোগীরা। মৌসুম শুরুর পর বাজারে আলু সাধারণত ২০ টাকা কেজির মধ্যে থাকে। শীতের আগে যখন মজুদ শেষের দিকে থাকে, তখন প্রতি কেজি ৩০ টাকায় বিক্রি করেন বিক্রেতারা। এবার প্রবণতা ভিন্ন। গত মার্চে যে আলু হিমাগারে ঢুকেছিল, ছয় মাস পেরোতেই সেটা কেজিপ্রতি ৫৫ টাকায় উঠে গেছে। নতুন মৌসুমের আলু পুরোদমে বাজারেনিয়ন্ত্রণহীন বাজারে ইতিহাস গড়েছে আলুর মূল্য। খুচরা বাজারে আলু এখন ৫০ থেকে ৫৫ টাকা কেজি। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, আলুর এই দাম গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১৩৩ শতাংশ বেশি। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নিজেদের উৎপাদিত পণ্যটির দাম স্বাধীনতার আগে তো নয়ই, স্বাধীনতার পরও এত বাড়েনি। ব্যবসায়ীরা বলছেন, গত মৌসুমে আলুর উৎপাদন কম হয়েছে। তাই হিমাগারে রাখা হয়েছে তুলনামূলক কম। খুচরা বিক্রেতারা বলছেন, আলু এখন হিমাগারে। সুতারাং দামও নিয়ন্ত্রণ করেন হিমাগারের মালিকরা। তবে হিমাগারের মালিকরা বলছেন, তাদের কাছে থাকা আলুর মালিক কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। ভাড়ার বিনিময়ে তারা শুধু আলু সংরক্ষণ করেন। এবার আলু উৎপাদনও কম হয়েছে, ফলে মৌসুম শেষ হওয়ায় দামও বাড়িয়েছেন তারা। এ ছাড়া মধ্যস্বত্বভোগীরাই বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দাম বাড়াচ্ছে বলে হিমাগার মালিকদের দাবি। হিমাগারের মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশনের তথ্যানুসারে, গতকাল রবিবার হিমাগার থেকে আলু বিক্রি হয়েছে ৪৩ থেকে ৪৪ টাকা কেজি দরে। আড়ত পর্যায়ে বিক্রি হয়েছে ৪৪ থেকে ৪৫ টাকা কেজি। আলুর এমন দাম আর কখনো হয়নি বলে জানালেন হিমাগার মালিকদের সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মোজাম্মেল হক। তিনি বলেন, চলতি বছর (মার্চে সমাপ্ত মৌসুম) আলুর উৎপাদন আগের বছরের তুলনায় ২০ শতাংশ কম হয়েছে। ফলে অনেক ব্যবসায়ীর ধারণা, আলুর দাম আরো বাড়বে। তাই অনেকে হিমাগার থেকে আলু তুলছেন না। এ ছাড়া আলুর দাম এখন নিয়ন্ত্রণ করছে মধ্যস্বত্বভোগীরা। মৌসুম শুরুর পর বাজারে আলু সাধারণত ২০ টাকা কেজির মধ্যে থাকে। শীতের আগে যখন মজুদ শেষের দিকে থাকে, তখন প্রতি কেজি ৩০ টাকায় বিক্রি করেন বিক্রেতারা। এবার প্রবণতা ভিন্ন। গত মার্চে যে আলু হিমাগারে ঢুকেছিল, ছয় মাস পেরোতেই সেটা কেজিপ্রতি ৫৫ টাকায় উঠে গেছে। নতুন মৌসুমের আলু পুরোদমে বাজারে আসতে আরো চার-পাঁচ মাস বাকি আসতে আরো চার-পাঁচ মাস বাকি

  • আপডেট টাইম : সোমবার, ১২ অক্টোবর, ২০২০, ৩.০৪ পিএম
  • ১৭৩ বার পঠিত

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Comments are closed.

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews