জনপ্রাথমিক বৃত্তি পেল কিশোরগঞ্জ উপজেলার মোট ১৩০ জন,ট্যালেন্টপুলে ৭৫,সাধারনে ৫৫ জন।
নীলফামারী জেলায় ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি পেল ৫৬১ জন এবং সাধারণ বৃত্তি পেল ৬১৮ জন,জেলায় মোট বৃত্তি পেল ১১৭৯ জন।
নীলফামারী জেলার মধ্যে সবচেয়ে কম বৃত্তি পেয়েছে কিশোরগঞ্জ উপজেলা মোট ১৩০ জন,আর সবচেয়ে বেশি পেয়েছে নীলফামারী সদর উপজেলা মোট ২৬১ জন।
এক নজরে নীলফামারী জেলার সবগুলো উপজেলার বৃত্তির তথ্য।
১।কিশোরগঞ্জ উপজেলার মোট ১৩০ জন,ট্যালেন্টপুলে ৭৫,সাধারনে ৫৫ জন।
২।জলঢাকা উপজেলার মোট ২৪০ জন,ট্যালেন্টপুলে ১১৯,সাধারনে ১২১ জন।
৩।নীলফামারী সদর উপজেলার মোট ২৬১ জন,ট্যালেন্টপুলে ১১৬,সাধারনে ১৪৫ জন।
৪।ডোমার উপজেলার মোট ১৯৫ জন,ট্যালেন্টপুলে ৮০,সাধারনে ১১৫ জন।
৫।ডিমলা উপজেলার মোট ১৬৬ জন,ট্যালেন্টপুলে ১০৫,সাধারনে ৬১ জন।
৬।সৈয়দপুর উপজেলার মোট ১৮৭ জন,ট্যালেন্টপুলে ৬৬,সাধারনে ১২১ জন।
সারা বাংলাদেশে ৩৩ হাজার জনকে মেধা বৃত্তি এবং ৪৯ হাজার ৫০০ জনকে সাধারণ বৃত্তি দেওয়া হয়েছে। গত ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হয়েছিল প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষা।এতে একেকটি বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণিপড়ুয়া ২০ শতাংশ শিক্ষার্থী অংশ নেওয়ার সুযোগ পায়। বাংলা, ইংরেজি, গণিত ও বিজ্ঞান বিষয়ের প্রতিটিতে ২৫ নম্বর করে মোট ১০০ নম্বরের ভিত্তিতে হয় এই পরীক্ষা।