মামলায় এমপি কবিরুল হক মুক্তির স্ত্রী চন্দনা হক এবং আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী মেয়র প্রার্থী মুশফিকুর রহমান লিটনকে হুকুমের আসামি করা হয়েছে। অন্য আসামিরা মেয়র প্রার্থী লিটনের সমর্থক।
গত ২৩ জানুয়ারি রাত ১টার দিকে কালিয়া পৌর এলাকার ব্যাপারীপাড়া নির্বাচনী অফিসে অগ্নিসংযোগ ও ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। ঘটনাস্থল থেকে দুটি বোমা সাদৃশ্য বস্তু ও দুটি ছ্যানদা উদ্ধার করে পুলিশ।
এ ব্যাপারে মেয়র প্রার্থী মুশফিকুর রহমান লিটন বলেন, নির্বাচনকে বানচাল করতে আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হয়েছে। সমর্থকদের মাঠছাড়া করতে নিজেরা আগুন লাগিয়ে এবং ককটেল ফাঁটিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে মামলা করেছে।
কালিয়া থানার ওসি কনি মিয়া বলেন, আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
এদিকে, কালিয়া পৌরসভা নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ওয়াহিদুজ্জামান হিরার বিপক্ষে কাজ করার অভিযোগে সংসদ সদস্য কবিরুল হক মুক্তির স্ত্রী চন্দনা হকসহ কালিয়া উপজেলা ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাত নেতাকে দল থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। গত ২৪ জানুয়ারি তাদের পদ-পদবি ও দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়।
কালিয়া পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগ প্রার্থী ওয়াহিদুজ্জামান হিরা, বিএনপি প্রার্থী ওয়াহিদুজ্জামান মিলু এবং আ.লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ও বর্তমান মেয়র ফকির মুশফিকুর রহমান লিটন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এ ছাড়া সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে নয়জন ও সাধারণ কাউন্সিলর পদে ৩২ জন প্রার্থী মাঠে আছেন।
প্রতিষ্ঠাতা : মেজর (অব) মোঃ মোদাচ্ছের হোসাইন, সম্পাদক মন্ডলির সভাপতি: বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুজ্জামান আহমেদ এমপি, ব্যবস্থাপনা সম্পাদক: তৌহিদ আহমেদে রেজা, বার্তা সম্পাদক: আসমা আহমেদ কর্তৃক ৫৪ কামাল আতাতুর্ক এভিনিউ সৈয়দ ভবন, ঢাকা-১২১৩ থেকে সম্পাদিত ও প্রকাশিত
© All rights reserved 2020 Daily Surjodoy