
বাবু চৌধুরী -বিশেষ প্রতিনিধি
পটিয়া-আনোয়ারা সড়ক, সবজার পাড়া কবরস্থান সংলগ্ন, সড়কের কাজ প্রায় (২) মাস সময় পেরিয়ে গেলেও রাস্তায় মাঝেমধ্যে কিছু জায়গায় ঢালাই করা হলেও -৫টি ব্লকে এখনও `নিম্নের ছবিতে দেওয়া, এইভাবে কাজ না করে ফেলে রেখে জনগণের চলাচলের রাস্তায় বাঁধা সৃষ্টি করছেন -বিসমিল্লাহ বিল্ডার্স।
অথচ দীর্ঘ (১) মাস পর পূর্বের নেট দিয়ে তৈরি লোহার জাল/নেটের উপর হেঁটেই সববয়সী শিশু, পুরুষ-মহিলা পার হওয়ার সময় বিভিন্ন সমস্যা প্রতিনিয়ত পোহাতে হচ্ছে।
এইরূপ সংবাদ জাতীয় দৈনিক সূর্যোদয় পত্রিকা ও দৈনিক দেশ বার্তায় প্রকাশিত হওয়ার পর বিসমিল্লাহ কিল্ডার্স কাজ শুরু করেন। পরবর্তীতে বিসমিল্লাহ বিল্ডার্স রাস্তার কিছু কাজ শেষ করার পর আবারও (৫)টি ব্লকে এইভাবে ফেলে রেখে চলে যায়।
ঐতিহ্যবাহী আনোয়ারা সড়কের নির্ধারিত সময়ে দ্রুত গতিতে কাজ শেষ না করে ঢিলেঢালা ভাবে কাজ করছে বলে এলাকাবাসী ও ব্যবসায়ী মহলের অভিযোগ। আনোয়ারা সড়কের ব্যবসায়ীরা জানান ঢিলেঢালা ভাবে রাস্তার কাজ করায় প্রতিনিয়িত ব্যবসার লোকসান গুনতে হচ্ছে।
ভুক্তভোগীরা, রাস্তার কাজ দ্রুত গতিতে শেষ না করে সময়ক্ষেপন করায় ক্ষোভ প্রকাশ করছেন।
প্রসঙ্গরতঃ পটিয়া-আনোয়ারা সড়ক দিয়ে প্রতিদিন ১৮-২০ হাজার মানুষের চলাচল। এই সড়ক দিয়ে আনোয়ারা, বাঁশখালী, ১২নং ঘাটে হয়ে শহরে যাওয়ার জন্য সহজপথ হিসাবে হাজার হাজার মানুষ চাকরি কিংবা ব্যবসার জন্য পাড়ি দিচ্ছে। বিকল্প রাস্তা না থাকায় প্রতিনিয়ত জনসাধারণের ভোগান্তির শেষ হচ্ছে না।
গাড়ি ভাড়া গুনতে হচ্ছে দ্বিগুন। স্কুল-কলেজ, প্রাইভেট, হাসপাতাল ও চাকরিতে যাওয়া হাজার হাজার মানুষের চলাচলের রাস্তা এই ভাবে কাজ না করে ফেলে রাখা কতটুকু যৌক্তিক….?
এলজি আইডি মন্রণালয়ের আনোয়ার সড়কের কাজ পাওয়া দায়িত্বরত বিসমিল্লাহ বিল্ডার্স এর ইঞ্জিনিয়ার নাজিমউদ্দীন কে মুঠোফোনে যোগাযোগ করতে চাইলে ইঞ্জিনিয়ার ফোন রিসিভ না করে কেঁটে দেন।
এ জাতীয় আরো খবর..
Leave a Reply