পটুয়াখালী প্রতিনিধিঃ
সকল অপরাধীর শাস্তি হৌক ” নির্দোষীর নয়, একথা আমরা সকলেই জানি।তবে এ বিষয়ে আইনের মানুষগুলোর ধারনা আরো সর্বোচ্চ। আমরা বিপদে পরলে আইনের সরনাপন্ন হই এটাই স্বাভাবিক।কিন্তু সেই আইনের প্রাঙ্গনে হয় যদি অত্যাচার তবে সেটা কি অমানবিক নয়
প্রতিটা সাধারন মানুষ আদলতে যায় সুবিচার পাওয়ার আশায় কিন্ত বিচার পাওয়া তো দূরের কথা উকিল জিয়াউর রহমান আইনের লোক হয়েও করে বাদীকে মারধোর করে কোটের ভিতরে নিয়ে। জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কোটএ মামলা হয় বাদী মোঃ সোহেল পিং রাজ্জাক মিয়া ৩০.১১.২০ অঙ্গীকার নামার মলাম হয় আসামী ১.অনামিকা আক্ততার মনি,পিং রসিদ সিকদার
২. মমোতাজ বেগম স্বামী রসিদ সিকদার ৩. কবির সিং পিং রাজ্জাক সিংগ্রাম চরগৌদী,থানা-দুমকী, জেলা-পটুয়াখালী। তার বাদির কাছ থেকে ২০১৫ সালে ১৭০০০০ এক লক্ষ সত্রর হাজার টাকা নেয় দেওয়া কথা বলে দেয়নি শুধু ঘুরাতে থাকে। ২১.১২.২০ সোমবার হাজির তারিকের দিন পরে বাদী সোহেল কোটে যায় কোট শেষে সিড়ি দিয়ে নামতে গেলে আসামী পক্ষ উকিল জিয়াউর রহমান সাথে দেখা হয় তখন সালাম দিলে বলে সালাম দিলি কেন, আমি তোর আসামীর উকিল হাত মুসাবা করতে গেলে সিড়ি থেকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়
তার মহুরী এসে লাথি ঘুসী মারে অনেক বুজানের চেস্টা করে,তাতে কোন কাজ হয়না।নতুন ম্যাজিস্ট্রেট কোট টেনে হিচরে কলার ধরে মারতে মারতে নিয়া যাওয়া হয় উকিল বারে তার চার পাঁচ মিলে মারে বলে উকিলের সাথে বেয়াদবি করে বলে জানান , বাদী পক্ষে উকিলকে আসতে সময় দেয়নি, জিয়াউর উকিল বলেন কোটে কত স্যার র্যার, পুলিশ ছাত্রলীগ নেতা পিটাইছি । তার কিছু করতে পারেনাই।