শেখর চন্দ্র সরকার বগুড়া জেলা প্রতিনিধিঃ
বগুড়া জেলা কাহালুর ও দুপচাঁচিয়ায় উপজেলার উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া নাগর নদী থেকে চলছে মাটি ও বালু তোলার মহাউৎসব।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়,বালুর পয়েন্টে ট্রাকের মেলা! রফিকুল ইসলাম নামের এক প্রভাবশালী ব্যক্তির দ্বারা বীরকেদার, কাশিমালা অর্থাৎ দুপচাঁচিয়া এবং কাহালুর উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া নাগর নদীর বড় অংশের বালু ও মাটি খেকো চক্রের প্রধান এই রফিকুল।
সে নাকি এলাকার অনেক প্রভাবশালী ব্যক্তি!মূলত এলাকার বালু এবং মাটির ট্রাক ভাড়া দেওয়া ছিল তার প্রথম পেশা। কিন্তু এই পেশার সাথে জড়িয়ে গিয়ে তিনি এখন মাটি ও বালুর নেশায় আসক্ত।
কাহালুর ও দুপচাঁচিয়ার নাম্বার ওয়ান ভূমিদস্যু তালিকা আছেন তিনি এবং দ্বিতীয় ভূমিদস্যু হিসেবে আছেন বীরকেদার এবং কালাই ইউনিয়নের ঘোনপাড়ার হাসু। এই ভূমিদস্যুদের সাথে এলাকার কিছু অসাধু ব্যক্তিও একই পথে অনুসারী হিসেবে কাজ করছেন। তাদের বিরুদ্ধে কেউই মুখফুটে কথা বলার সাহস পায়না।
কাহালু ও দুপচাচিয়ার ভূমিদস্যু হিসাবে দ্বিতীয় স্থানে আছেন কাহালু থানার কালাই ইউনিয়নের ঘোনপাড়া গ্রামের হাসু। হাসুর সাথে অনুসন্ধানি গোপন ক্যামেরায় উঠে আসে অনেক কথা। মাটি কে নেয় বালু কোথায় বিক্রি হয়? সাংবাদিক এসে কি করে? প্রশাসনের ভূমিকা কি এবং ইটভাটার মালিকের কতৃত্য কি? আমাদের দৈনিক সূর্যোদয় এর গোপন ক্যামেরা তার সাক্ষী হিসেবে থেকে যাবে এবং তা প্রকাশ করা হবে।
সর্বোপরি উম্মে হাবিবা নামের এক মেয়ে 'দৈনিক সূর্যোদয়' পত্রিকার প্রকাশিত "নাগর নদী কাহালু ও দুপচাচিয়ায় এসে সাগে রুপান্তর" এই খবর ফেসবুকে দেখে কমেন্ট করে বলেন নদী এলাকার অনেকের দেয়ালের বাড়ী ও পাকা বাড়ী ফাটল ধরেছে এবং তার বাবাও এই ভূমিদস্যুদের বিরুদ্ধে কিছুদিন লড়াই করেছেন লাভ হয়নি! এই কাহালু ও দুপচাচিয়ার ভূমিদস্যুদের খুটির জোড় এতো মজবুত কেন? কে এই নাগর নদী, ভিটামাটি, বসতবাড়ি ও জীববৈচিত্র ধ্বংস করে সাধারন জনগনের ক্ষতি করে গোপনে সুরাপান করে চলেছে?
প্রতিষ্ঠাতা : মেজর (অব) মোঃ মোদাচ্ছের হোসাইন, সম্পাদক মন্ডলির সভাপতি: বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুজ্জামান আহমেদ এমপি, ব্যবস্থাপনা সম্পাদক: তৌহিদ আহমেদে রেজা, বার্তা সম্পাদক: আসমা আহমেদ কর্তৃক ৫৪ কামাল আতাতুর্ক এভিনিউ সৈয়দ ভবন, ঢাকা-১২১৩ থেকে সম্পাদিত ও প্রকাশিত
© All rights reserved 2020 Daily Surjodoy