মোঃ আনিছুর রহমানঃ স্টাফ রিপোর্টার।
ঢাকা টার্মিনাল থেকে বরিশালের উদ্যেশ্যে ছেরে যায় কিছু লঞ্চ তবে, প্রত্যেকটি লঞ্চে হ্যান্ড স্যানিটাইজারসহ স্বাস্থ্যরক্ষা বিধি মেনে চলার কথা থাকলেও অনেক ক্ষেত্রেই ব্যতিক্রম দেখা যায়। যাত্রীদেরও অনেকে মাস্ক ব্যবহার করতে দেখা যায়নি। ঢাকা নদী বন্দর পরিদর্শন করে দেখা যায়, তিনটি লঞ্চ সুরভী-৯, অ্যাডভেঞ্চার-১ ও সুন্দরবন-১০ ঢাকা থেকে বরিশাল ছেড়েছে। এসব লঞ্চের সবগুলো কেবিনের টিকিট বিক্রি হয়ে গেছে। অধিকাংশ লঞ্চের ঢেকে ভিড় দেখা গেছে। শুধুমাত্র সুন্দরবন লঞ্চে জীবাণুনাশক টানেল, তাপমাত্রা পরীক্ষার ব্যবস্থা ও হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করতে দেখা যায়। কিন্তু, ঢেকের কোথাও সামাজিক দূরত্ব মানা হয়নি। কর্তৃপক্ষ লঞ্চঘাটে ঢুকতে জীবাণুনাশক টানেল স্থাপন করেছে।
সুন্দরবন-১০লঞ্চের ঢেকের যাত্রীরা জানান, তারা কেবিন না পেয়ে ঢেকে এসে দেখেন এখানেও ভিত বাদ্যতামূলক ঢেকে কিছুটা যায়গা নিলাম লঞ্চ পরিদর্শন করে জানাযায় লঞ্চের কিছু স্টাফ তারা নিজেদের চাদর বিছিয়ে মোটা অঙ্কের টাকা নেন। যেটা মোটেই উচিৎ না মনে করেন সাধারন যাত্রিরা। কিন্তু তাদের সাথে ঝগরায় না জরিয়ে বাদ্যহয়ে টাকা দিয়ে ঢেকে বসেন। বাংলাদেশ লঞ্চ মালিক সমিতির সহসভাপতি সাইদুর রহমান রিন্টু তার নিজের কথা , লঞ্চের সংখ্যা বাড়লে সামাজিক দূরত্ব মানা সম্ভব হবে। শুধু মাত্র স্বল্প সংখ্যক লঞ্চ চলাচল করায় ভিড় মনে হচ্ছে কিন্তু দেখা যায় স্বল্প নয় সব লঞ্চগুলো চলছে নৌ পথে। ঢেকে যাত্রীদের ভিড় থাকলেও এখানে জেলা প্রশাসনের কোন ম্যাজিস্ট্রেট এবং সাংবাদিক দেখা যায়নি। উল্লেখ্য, আজ ০২/০৮/২০২০ ইং তারিখ ঈদের দিন, এতো ভির হবে বলে ধারনা করতেন না যাত্রিরা।