নিজস্ব সংবাদদাতাঃ
একই ঔষধ বিভিন্ন কোম্পানি বিভিন্ন দামে বিক্রি করে। মূল্য নির্ধারণী সংস্থা খুশি হলে দাম বাড়িয়ে দিতে পারে। প্রায় ১৮ কোটি জনগণের অধিকাংশই রোজ কোনো না কোনো ঔষধ খায় তা এক বা একাধিক। যে সব কোম্পানির দাম বেশি তারা না কী কাঁচামাল ইউরোপ, আমেরিকা থেকে আনে। এরমধ্যে বেশিরভাগই চাপাবাজি। তাদের দাবি যদি সত্যি হয় তাহলে কোনো কোনো কোম্পানি কমে বিক্রয় করে কী ভাবে। তারা নিম্নমানের ঔষধ বিক্রি করছে তাই জনস্বার্থে এগুলো বন্ধ করে দেয়া উচিত না হয় তারাই ন্যায্য দামে বিক্রি করছে। এই সেক্টরে বেতন বৈষম্য, কথায় কথায় চাকরিচ্যুতি, ভ্যাট ফাঁকি , ফিল্ডে ১৪/১৫ ঘন্টা কাজ করানো, সরকারি ছুটি উপভোগ্ করতে না দেয়া,প্রেসক্রিপশনের ছবি তোলা থেকে শুরু করে মার্কেটিং এর সব ধরণের অনৈতিক কাজ চলে আসছে।
অন্তর্বতীকালীন সরকার এই সেক্টরে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নিলে ঔষধের ৩০% কমে যাবে। অডিটর দিয়ে বাৎসরিক লাভ কম দেখিয়ে শেয়ার হোল্ডারদের সাথে প্রতারণা করা হয়। এই সেক্টরে বিশাল সংস্কার দরকার। আমার মনে হয় দরবেশের মাধ্যমে বিস্তারিত জানার সুযোগ রয়েছে।
প্রতিষ্ঠাতা : মেজর (অব) মোঃ মোদাচ্ছের হোসাইন, সম্পাদক মন্ডলির সভাপতি: বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুজ্জামান আহমেদ এমপি, ব্যবস্থাপনা সম্পাদক: তৌহিদ আহমেদে রেজা, বার্তা সম্পাদক: আসমা আহমেদ কর্তৃক ৫৪ কামাল আতাতুর্ক এভিনিউ সৈয়দ ভবন, ঢাকা-১২১৩ থেকে সম্পাদিত ও প্রকাশিত
© All rights reserved 2020 Daily Surjodoy