আমির হোসেন, বাউফল প্রতিনিধি,
পটুয়াখালীর বাউফলে ঘটে যাওয়া ২১শে ফেব্রুয়ারীর সন্ধায় সন্ত্রাসীদের নেক্কার জনক হামলার প্রতিবাদে আবারও হুঙ্কার দিলেন আলহাজ্ব আ. স. ম ফিরোজ এমপি
পৌর আ’লীগের সভাপতি ও নাজিরপুর ইউনিয়নের বার বার নির্বাচিত সফল চেয়ারম্যান, ইব্রাহীম ফারুক এবং বাউফল উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি, জেলা পরিষদের সদস্য ও বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম পটুয়াখালী জেলা
শাখার সভাপতি হারুন অর-রশিদ খানের উপর গত ২১শে ফেব্রুয়ারি সন্ধা ৭টায় সন্ত্রাসীরা হত্যার উদ্দেশ্যে অতর্কিত হামলা করে।
৯ই ফেব্রুয়ারী সোমবার বিকাল ৫ টায় নাজিরপুরের কয়েক হাজার সাধারন জনতা এবং উপজেলা আ’লীগ ও সহযোগী অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা মিলে সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন।
বিক্ষোভ মিছিলটি আ’লীগের দলীয় কার্যালয় জনতা ভবনের সামনে থেকে শুরু করে পৌর এলাকার বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে আবার জনতা ভবনে এসে সমাবেশে মিলিত হয়।
বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন আলহাজ্ব আ. স. ম ফিরোজ এমপি আলহাজ্ব আবদুল মোতালেব হাওলাদার চেয়ারম্যান বাউফল উপজেলা পরিষদ,
হারুন অর -রশিদ খাঁন সভাপতি বাউফল উপজেলা সেচ্ছাসেবকলীগ ও বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম পটুয়াখালী জেলা শাখা।
আলহাজ্ব আ. স. ম ফিরোজ এমপি তার বক্তব্যে বলেন মেয়র জুয়েল বাউফলে আসার পর থেকেই
৫/৭টি খুন হয়েছে এবং খুন সহ চুরি,ডাকাতি,ছিনতাই একাধিক মামলা হয়েছে তার সন্ত্রাসী বাহিনীর নামে। এমনকি হুকুমদাতা হিসেবে তিনি ও হত্যা মামলার আসামী।
আ. স. ম ফিরোজ বলেন এই খুনিদের বাউফলের মাটিতে আর কোন ঠাই হবে না। তিনি আরও বলেন আমরা আইন হাতে তুলে নেব না তবে আইনের ফাক ফোকর দিয়ে কোনভাবেই যেন এ খুনিরা
বাউফল ঢুকতে না পারে সেদিকে প্রশাসন তৎপর হবেন প্রয়জনে আমরাও আপনাদের পাশে থাকবো। তিনি আরও বলেন আইন খুনিদেরকে ছেড়ে দিলেও বাউফলের জনগন কিন্তু ছাড়বেনা।
উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আবদুল মোতালেব হাওলাদার তার বক্তব্যে বলেন যত দিন এই খুনি সন্ত্রাসীদের বাউফল থেকে চিরতরে নির্মুল না করা হয় ততদিন পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলমান থাকবে। বাউফল শান্তি প্রিয় এলাকা এখানে খুনিদের কোন জায়গা হবে না।