আমির হোসেন (বাউফল) প্রতিনিধিঃ
পটুয়াখালীর বাউফলে করোনাকালীন সময়ে করোনাকে উপেক্ষা করে একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে চতুর্থ শ্রেনীর কর্মচারী নিয়োগের প্রস্তুতি চলছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
এমন ঘটনাটি ঘটতে যাচ্ছে বাউফল উপজেলার ০৯ নং নাজিরপুর ইউনিয়নের রামনগর তাঁতেরকাঠী ছালেহিয়া দাখিল মাদ্রাসায়।
অভিযোগকারী আল-মিরাজের অভিযোগের প্রেক্ষীতে সরেজমিনে গিয়ে স্থানীয়দের সাথে কথা বলে জানা গেছে, নাজিরপুর সাকিনের জেল নং ৮৩ এর ১২১ নং খতিয়ানের ১০৩৭ নং দাগে মাদ্রাসাটি ৬৪ শতাংশ জমির উপর প্রতিষ্ঠিত।
উল্লেখ্য মাদ্রাসাটি মোট পরিধি ৮৮ শতাংশ। এখানে মোট দাতা চারজন। এখানে ০৪ শতাংশ জমি ঈদগাহের জন্য বরাদ্দ।
১২১ নং পর্চা সূত্রে দেখা যায়, আল মিরাজের বাবা মৃত. আজহার মৃধা উক্ত দানকৃত জমির ১২ শতাংশের মালিক।
০৮ শতাংশ পূর্বে দান করলেও বর্তমানে ০৪ শতাংশ জমি এখনো সরকারিভাবে রেজিস্ট্রি হয় নাই। উক্ত মাদ্রাসার বর্তমান সভাপতি বালু দিয়ে মাঠ ভরাটের সময় আল মিরাজের মা তাসলিমা বেগম বাঁধা প্রদানকালে সভাপতি মিরাজকে ঐ মাদ্রাসায় নিরাপত্তা কর্মী হিসেবে নিয়োগ দিবেন বলে আশ্বস্ত করেন এমনটাই জানান মৃত.আজাহার মৃধার সহধর্মীনি তাসলিমা বেগম।
অভিযোগের কারণ কি এমন প্রশ্নের জবাবে আল মিরাজ বলে, আমি জানি আমাকে নিরাপত্তা কর্মী হিসেবে নিয়োগ দিবে কিন্তু এখন শুনি উল্টা আমাকে আশ্বস্ত করে এখন মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ তাদের নিকট আত্মীয়কে নিয়োগ দিবে বলে আমি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা বরাবর অভিযোগ করেছি।
আমার বাবা যেহেতু জমিদাতা তাই তার ছেলে হিসেবে আমি যাতে নিয়োগ পেতে পারি সে জন্য আমি যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।