আমির হোসেন (বাউফল) পটুয়াখালী,
আজ ২৮ফেব্রুয়ারি শহিদ ইব্রহীম সেলিমের ৩৭ তম মৃতবার্ষিকী। ১৯৮৪ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি স্বৈরাচারী সরকারের বিরুদ্ধে ছাত্রসমাজ শান্তিপূর্ণ মিছিল বের করলে রাজধানীর ফুলবাড়িয়ায় স্বৈরাচারী এরশাদের পুলিশ বাহিনী ট্রাকচাপা দিয়ে খুন করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবি ছাত্র ও সূর্যসেন হল শাখার তৎকালীন ভিপি, সাবেক কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতা ইব্রাহিম সেলিম ও তার সহযোদ্ধা কাজি দেলোয়ার হোসাইনকে।
বাংলাদেশে এ রকম বর্বরোচিত ঘটনা দ্বিতীয়টি ঘটেনি।
মাননীয় সংসদসদস্য জনাব আলহাজ্ব আসম ফিরোজ এমপি মহোদয় রোববার ২৮ ফেব্রুয়ারি সকাল ৯টায় শহিদ ইব্রাহীম সেলিমের পারিবারিক কবরস্থানে কবর জিয়ারত করেন এবং শহিদের স্মরনে পুস্পমালা অর্পন করেন, শহিদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে দোায়া ও মোনাজাত করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন আঃ মোতালেব হাওলাদার চেয়ারম্যান বাউফল উপজেলা পরিষদ, উপজেলা ভাইর্সচেয়ারম্যান মোশারেফ হোসেন খাঁন,উপজেলা আ’লীগ ও সহযোগি অঙ্গসংগঠনের নেত্রীবৃন্দ সহ নাজিরপুরের সরবস্তরের জনগন।
বাউফলে সন্ত্রাসী হামলার শিকার জেলা মফস্বল সাংবাদিক ফোরামের সন্মানিত সভাপতি, বাউফল উপজেলা সেচ্ছাসেবকলীগ সভাপতি এবং সদস্য পটুয়াখালী জেলা পরিষদ মোঃ হারুন অর রশিদ খাঁনের নিজ বাসভবনে তাকে দেখতে যান। তার কাছে হামলার বিবরণী শুনে তাকে শান্তনা দেন। পরিশেষে শহিদ ইব্রহীম সেলিমের সহোদর ২১ ফেব্রুয়ারি সন্ত্রাসী হামলার শিকার বাউফল পৌর আ’লীগ সভাপতি বার বার নির্বাচিত সফল চেয়ারম্যান জনাব ইব্রাহীম ফারুকের নিজ বাসভবনে তার শোকসন্তপ্ত মায়ের সাথে দেখা করেন এবং তাকে সমবেদনা জানান