1. admin@surjodoy.com : Main : Admin Main
  2. dainiksurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
  3. editor@surjodoy.com : Daily Surjodoy : Daily Surjodoy
বাঘায় পদ্মার ভাঙন থামছেনা
শনিবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২৫, ০৪:৪৬ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
লোহাগাড়ায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে নিঃস্ব ১৯ দোকানদার!গাফিলতির অভিযোগ ফায়ার সার্ভিসের উলিপুরে “তারুণ্যের উৎসব উদযাপন উপলক্ষে কর্মশালা অনুষ্ঠিত কালুখালী উপজেলা ছাত্রদলের শাওরাইল ইউনিয়নের কর্মী সম্মেলন  অনুষ্ঠিত                  খেলার জন্য বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ রাজশাহী পুঠিয়ায় অনুমোদন ছাড়াই চলছে ইটভাটা পুড়ছে কাঠ লোহাগড়া কৃষি অফিসে বিভিন্ন তথ্য পেতে সাংবাদিকদের ভোগান্তি এখনো ঝুঁকিমুক্ত নয় মা হারা হাতি শাবকটি রইছে নিবিড় পরিচর্যায়। সারদা পুলিশ একাডেমিতে কনস্টেবলদের স্থগিত হওয়া সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত লোহাগড়ায় গরু ব্যবসায়ী অপহরণ: শিকল দিয়ে বেঁধে নির্যাতন, ৫ লক্ষ টাকা মুক্তিপণ দাবি ডামুড্যায় জমি নিয়ে বিরোধ, প্রতিপক্ষের হামলায় সাংবাদিক সহ আহত ৩

বাঘায় পদ্মার ভাঙন থামছেনা

  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ৫.৩২ পিএম
  • ২২১ বার পঠিত

বাঘা, (রাজশাহী) প্রতিনিধি: পদ্মার পানি কমতে শুরু করলেও থামছেনা ভাঙন। দুই সপ্তাহের ব্যবধানে ৫ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে পদ্মা গর্ভে চলে গেছে দুই শতাধিক পরিবার। তারা বাড়িঘর ভেঙে অন্যত্রে নিয়ে যাচ্চে। ফলে অনেকেই খোলা আকাশের নিচে বসবাস করছেন।
জানা যায়, চকরাজাপুর ইউনিয়নের ওয়ার্ডের কালিদাসখালী ও লক্ষীনগর চরের মানুষ ঘরবাড়ি অন্যত্রে সরিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। বর্তমানে ভাঙন থেকে ৭০ মিটার দুরে রয়েছে লক্ষীণগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। চলতি মৌসুমের শুরুতেই কালিদাসখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি ভাঙনের কারণে অন্যাত্রে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
এছাড়া ভাঙ্গনের কবলে পড়ে পদ্মা নদীতে বিলীন হয়ে গেছে হাজার হাজার একর ফসলি জমি, বসত ভিটা, রাস্তা-ঘাট ও শিক্ষা প্রতিষ্টান, বিজিবি ক্যাম্প, মসজিদসহ। প্রায় সহস্রাধিক পরিবার। এইসব পরিবারের সব কিছু কেড়ে নিয়েছে পদ্মা। এদের অনেকেই বিভিন্ন স্থানে গিয়ে বসত বাড়ি গড়ে তুলে বসবাস করছে। আবার অনেকেই খোলা আকাশে নিচে বসবাস করছেন। আবার কেউ কেউ বাড়িঘর ভেঙে সরিয়ে নিয়ে যাচ্চে।
৩ নম্বর কালিদাসখালী চর ও চকরাজাপুর উচ্চবিদ্যালয়ের সহকারি প্রধান শিক্ষক গোলাম মোস্তফা বলেন, দুই সপ্তাহের ব্যবধানে আমার ১৫ বিঘা আম বাগান নদীগর্ভে বিলিন হয়ে গেছে। আমার বাড়িটাও অন্যত্রে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
চকরাজাপুর ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ড মেম্বর ফজলুল হক বলেন, চকরাজাপুর বলে কোন চিহৃ নেই। ইতিমধ্যেই বিলিন হয়ে গেছে। কালিদাসখালী ও লক্ষীনগর ওয়ার্ডের চার ভাগের তিন ভাগ ইতিমধ্যেই পদ্মা গর্ভে চলে গেছে। তবে পানি কমলেও যেহারে ভাঙা শুরু হয়েছে, এভাবে ভাঙনে থাকলে আর কিছু দিনের মধ্যে এই দুটি ওয়ার্ডও বিলিন হয়ে যাবে।
চকরাজাপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আজিজুল আযম বলেন, প্রতি বছর ভাঙনের কবলে পড়ে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে শত শত পরিবার। তবে বর্তমানে ভাঙনের বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে জানানো হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহিন রেজা বলেন, পদ্মার ভাঙ্গনের খবর পেয়ে সরেজমিন তদন্ত করে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করা হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Comments are closed.

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews